বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তার জবানবন্দী গ্রহণ শেষে জেরা শুরু


২৬/৯/২০১৩
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তার জবানবন্দী গ্রহণ শেষে আজ জেরা শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ।

২৬/৯/২০১৩ তারিখ দ্বিতীয় দিনের মত পুনরায়  জবানবন্দী গ্রহণ :
০৩-০৩-২০১১ইং তারিখে তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ মতিউর রহমান কর্তৃক কুষ্টিয়া জেলা বিশেষ শাখা হইতে জব্দকৃত ফোর্টনাইটলি রিপোর্ট অন পলিটিকেল সিচিউশন এপ্রিল ১৯৭১ টু নভেম্বর ১৯৭১ জব্দ করিলে তাহা অত্র মামলায় ১৬-০৩-২০১১ইং তারিখে জব্দতালিকা হিসাবে গ্রহন করি যাহা জব্দতালিকা ও দালিলিক প্রমানপত্র এর ৯ম খন্ডের ২৬৩৭-২৬৪১ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে। এই সেই জব্দতালিকা যাহা প্রদর্শনী-১৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। আমি মোঃ মতিউর রহমান তদন্তকারী কর্মকর্তার দস্তখত চিনি। জব্দনামায় এই তার দস্তখত প্রদর্শনী-১৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। উক্ত জব্দনামায় উল্লেখিত ০১ হইতে ১৬ নম্বর আইটেমের দলিল পত্রাদি উক্ত ৯ম খন্ডের ২৬৫০ পৃষ্ঠা হইতে ২৭৯৮ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে। যাহা প্রদর্শনী- ১৮-১৮/১৫ সিরিজ হিসাবে চিহ্নিত হইল। উক্ত জব্দনামায় উল্লেখিত ৫,৯ ও ১২ নং ক্রমিকে মতিউর রহমান নিজামী সাহেব ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি হিসাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে ইসলামী ছাত্র সংঘের কর্মী রাজাকারদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেছিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে।
০৮-০৫-১৯৭১ইং তারিখে সাথিয়া থানার করমজা গ্রামে পাকিস্তানী দখলদার হানাদার বাহিনী ও তার সহযোগীদের হাতে মেগা ঠাকুরসহ ০৮ জনকে গুলি করে হত্যা করে। তাহাদের মৃত দেহ মেগা ঠাকুরের বাড়ির আঙ্গিনায় কুপের ভিতর মাটি চাপা দেওয়া হয়। ০৭-১২-২০০০ইং তারিখে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাঈদ সাহেব, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে উক্ত কূপটি খুড়িয়ে আট জন নিহত ব্যক্তির কংকাল উদ্ধার করিয়া সাথিয়া থানার মালখানায় সংরক্ষিত রাখা হয়। ০৯-০৩-২০১১ইং তারিখে আমি সাথিয়া থানার মালখানা হইতে উক্ত কংকাল গুলির হাড়গোড় জব্দনামা মূলে জব্দ করি। এই সেই জব্দতালিকা প্রদর্শনী-১৯ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী-১৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। জব্দকৃত হাড়গোড় গুলি সাথিয়া থানার মালখানা অফিসার এসআই রেজাউল করিম এর নিকট জিম্মনামা মূলে জিম্মায় প্রদান করি। এই সেই জিম্মানামা প্রদর্শনী-২০ এবং উহাতে এসআই রেজাউল করিমের দস্তখত প্রদর্শনী-২০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৫-০৩-২০১১ইং তারিখে আমার সহযোগী তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ মতিউর রহমান সাহেব বাংলা একাডেমী থেকে দৈনিক অবজারভার প্রতিকার বিভিন্ন তারিখে মোট ৩০টি পেপার কাটিং-এর সত্যায়িত ফটোকপি জব্দনামা মূলে জব্দ করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী-২১ এবং উহাতে মোঃ মতিউর রহমান সাহেবের দস্তখত প্রদর্শনী-২১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল (৮ম খন্ডের ২৫৫৯-২৫৬১ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)। এই সেই জব্দকৃত ৩০টি পেপার কিপিং যাহা প্রদর্শনী-২২-২২/২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল (যাহা ৮ম খেন্ডর ২৫৬২ পৃষ্ঠা থেকে ২৬০০ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)।
২৪-০৩-২০১১ইং তারিখে আমার সহযোগী তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ মতিউর রহমান সাহেব বাংলা একাডেমী থেকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার বিভিন্ন তারিখে মোট ২৫টি পেপার কিপিং-এর সত্যায়িত ফটোকপি জব্দনামা মূলে জব্দ মূলে জব্দ করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী-২৩ এবং উহাতে মোঃ মতিউর রহমান সাহেবের দস্তখত প্রদর্শনী-২৩/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল (৮ম খন্ডের ২৬০১-২৬০৩ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে। এই সেই জব্দকৃত ২৫টি পেপার কিপিং যাহা প্রদর্শনী-২-২৪/২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল (যাহা ৮ম খন্ডের ২৬০৪ থেকে ২৬৩৭ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)।
২৯-০৫-২০১১ইং তারিখে আমার সহযোগী তদন্তকারী কর্মকর্তা জেড এম আলতাফুর রহমান বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউট থেকে দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার বিভিন্ন তারিখে মোট ১০টি পেপার কিপিং-এর সত্যায়িত ফটোকপি জব্দনামা মূলে জব্দ করেন। এই সেই জিম্মানামা প্রদর্শনী-২৫ এবং উহাতে জেড এম আলতাফুর রহমান সাহেবের দস্তখত প্রদর্শনী-২৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল (৯ম খন্ডের ২৯২৮ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)। জব্দকৃত ১০টি পেপার কিপিং-এর মধ্যে ০১-১১-২০০৭ইং তারিখের ভোরের কাগজ পত্রিকার পেপার কিপিং যাহা প্রদর্শনী- ২৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল (যাহা ৯ম খন্ডের ২৯৩৬-২৯৩৭ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)।
০৯-০৬-২০১১ ইং তারিখে আমি সাগর পাবলিশার্স, ২৬ নাটক স্মরণী, নিউ বেইলী রোড, ঢাকা থেকে ০৮টি বই জব্দনামা মূলে জব্দ করি। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ২৭ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ২৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল (৯ম খন্ডের ২৯৫১-২৯৫২ পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত আছে)। সেই জব্দকৃত ০৮টি বইয়ের মধ্যে জব্দনামায় উল্লেখিত ০১ নং ক্রমিকের বই প্রদর্শনী- ২৮, ৪ নং ক্রমিকের বই প্রদর্শনী- ২৮/১, ৬ নং ক্রমিকের বইয়ের বাংলা অনুবাদ প্রদর্শনী- ২৮/২, ৮ নং ক্রমিকের বই প্রদর্শনী- ২৮/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
মামলাটি আমি সরেজমিনে তদন্ত করে তদন্তকালে প্রাপ্ত সাক্ষ্য ও দালিলিক প্রমাণাদিতে ১৯৭১ সালের জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সমগ্র পাকিস্তানের সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান তথা এস সুপিরিয়র সিভিলয়ান লিডার আসামী মতিউর রহমান নিজামী, পিতা- মৃত- লুৎফর রহমান, সাং- মনমথপুর, থানা- সাথিয়া, জেলা- পাবনা বর্তমান ঠিকানা বাড়ি নং- ৬০, রোড নং- ১৮, বনানী, থানা- গুলশান, ঢাকা এর বিরুদ্ধে দখলদার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ও তাদের অপরাপর সহযোগী বাহিনীর দ্বারা বিশেষত শান্তি কমিটি, রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনী দ্বারা পাবনা জেলাসহ সারা বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক (ট্রাইব্যুনালস) আইন, ১৯৭৩ এর ৩ (২) ধারার অধিনে মানবতাবিরোধী অপরাধ তথা- বেসামরিক জনসমষ্টির বিরুদ্ধে নরহত্যা, গণহত্যা, বিতাড়ন, আটক, শারীরিক নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক ব্যক্তি সমষ্টিকে সম্পূর্ণ বা আংশিক হত্যা করিয়া উল্লেখিত আইনের ৩(২) ধারার (ধ) (প) (ম) মোতাবেক মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকিয়া প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় মাননীয় ট্রাইব্যুনালের বিচারের উদ্দেশ্যে ৩০-১০-২০১১ ইং তারিখে বিজ্ঞ চীফ প্রসিকিউটর, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, ঢাকা বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করি।
৩০-১০-২০১১ ইং তারিখে অত্র মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর আসামী মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত সাক্ষ্য সংগ্রহের চেষ্টা অব্যাহত রাখি। অতিরিক্ত সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহকালে আমি বিগত ২৬-০৮-২০১২ ইং তারিখে সাগর পাবলিশার্স, ২৬ নাটক স্মরণী, বেইলী রোড, ঢাকা থেকে জব্দ নামা মূলে শাহরিয়ার কবীর কর্তৃক লিখিত ‘বাংলাদেশে মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা’ নামক বইটি জব্দ করি। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ২৯ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ২৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। এই সেই জব্দকৃত বই প্রদর্শনী- ৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

আমি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মূসা খান জালাজাই কর্তৃক লিখিত
Sectarianism and Politico- Religious Terrorism in Pakistan’ নামক বইটি সংগ্রহ করি। এই সেই বই প্রদর্শনী- ৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। (চলবে)

২৬-০৯-২০১৩ ইং ০২.০০ টায় পুনরায় জবানবন্দী শুরুঃ
২৮-০৫-২০১৩ ইং তারিখে সাগর পাবলিশার্স, ২৬ নাটক স্মরণী, বেইলী রোড, ঢাকা থেকে মোঃ জহরুল ইসলাম বিশু কর্তৃক লিখিত ‘পাবনা জেলার মুক্তিযুদ্ধের কথা’ নামক বইটি জব্দনামা মূলে জব্দ করি। এই সেই জব্দতালিকা প্রদর্শনী- ৩২ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ৩২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। এই সেই বইটি প্রদর্শনী- ৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১০-০৭-২০১৩ ইং তারিখে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর থেকে ডঃ আহম্মদ শরীফ গং কর্তৃক সম্পাদিত ‘একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়’ নামক বইটিসহ অপর একটি রিপোর্ট জব্দনামা মূলে জব্দ করি। এই সেই জব্দতালিকা প্রদর্শনী- ৩৪ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ৩৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। এই সেই বইটি প্রদর্শনী- ৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
২৪-০৭-২০১৩ ইং তারিখে সাগর পাবলিশার্স, ২৬ নাটক স্মরণী, বেইলী রোড, ঢাকা থেকে জাহানারা ইমাম কর্তৃক লিখিত ‘একাত্তরের দিনগুলি’ নামক বইটি জব্দনামা মূলে জব্দ করি। এই সেই জব্দতালিকা প্রদর্শনী- ৩৬ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ৩৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। এই সেই বইটি প্রদর্শনী- ৩৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
আমার সহযোগী তদন্তকারী কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগম, ১০-০৩-২০১১ ইং তারিখে সাক্ষী শ্যামলী নাসরীন চৌধুরী ও ২৫-০৮-২০১২ ইং তারিখে সৈয়দা সালমা মাহমুদ ওরফে হক এর জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করেন। আমি ৩০-০৬-২০১২ ইং তারিখে সাক্ষী মোঃ জানে আলম ওরফে জানু, ১৬-০৫-২০১৩ ইং তারিখে সাক্ষী আলহাজ্ব তহুরুল আলম মোল্লা, ১৭-০৫-২০১৩ ইং তারিখে সাক্ষী মোঃ জহুরুল হক, মোঃ ইউনুস আলী বিশ্বাস ও মোঃ আবু সামা ফকির, ১৯-০৫-২০১৩ ইং তারিখে সাক্ষী মোঃ শাহজাহান আলী এর জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করি।
আমি ০৬-১১-২০১০ ইং তারিখে সাক্ষী শংকর হালদার ও মোঃ আনছার প্রামাণিক এবং ২৭-০৮-২০১১ ইং তারিখে সাক্ষী সমর চন্দ্র কুন্ডু এর জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করি। উক্ত সাক্ষী শংকর হালদার ২৭-০২-২০১২ ইং তারিখে, মোঃ আনছার আলী প্রামাণিক ২৫-০৫-২০১৩ ইং তারিখে এবং সাক্ষী সমর চন্দ্র কুন্ডু ১৬-০২-২০১২ ইং তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। আমার নিকট সাক্ষী শংকর হালদারের প্রদত্ত জবানবন্দী প্রদর্শনী- ৩৮, সাক্ষী মোঃ আনছার প্রমাণিকের প্রদত্ত জবানবন্দী প্রদর্শনী- ৩৯ এবং সাক্ষী সমর চন্দ্র কুন্ডুর প্রদত্ত জবানবন্দী প্রদর্শনী- ৪০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ইহাই আমার জবানবন্দী।


জেরা- ঃ
এই মামলার আসামী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেবকে ২০১০ সালের ২৯শে জুন রেজাউল হক চাদপুরীর দায়ের করা একটি মামলায় প্রথম গ্রেফতার করা হয়েছিল কিনা তাহা আমার জানা নাই। এই রেজাউল হক চাদপুরী সাহেব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন কিনা তাহা আমার জানা নাই। পল্লবী থানার মামলা ৬০(১)২০০৮ মামলাটির জুডিশিয়াল রেকর্ড আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রেজিষ্ট্রার মহোদয়ের কার্যালয় থেকে তদন্ত সংস্থায় প্রেরণের পূর্বে অন্য কোন মামলার জুডিশিয়াল রেকর্ড তদন্ত সংস্থায় প্রেরণ করা হয় নাই। উক্ত মামলার সর্বশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা হচ্ছেন সিআইডি এর ইন্সপেক্টর নুরুল ইসলাম সিদ্দিকী। ঐ মামলায় মতিউর রহমান নিজামী সাহেবকে ৩--০৬-২০১০ইং তারিখে গ্রেফতারের আবেদন জানানো হয়। বিজ্ঞ সিএমএম ঢাকা সি, আর মামলা নং- ১০১২/১০ ধারা ২৯৮/১০৯ দঃবিঃ গ্রেফতারী পরোয়ানা মুলে প্রথমে নিজামী সাহেবকে গ্রেফতার করা হয়। তৎপর তাকে পল্লবী থানার মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন