৩০/৩/১২
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে অনুপস্থিত ১৫ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন তা জেরা ছাড়াই আদালত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করায় বিভিন্ন মহল থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মাওলানা সাঈদী ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
মিরসরাই সোবহানিয়া দরবার শরীফের পীর সাহেব বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মোফাচ্ছিরে কোরআন মাওলানা আব্দুল মোমেন নাছেরী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, আদালতে সাক্ষী হাজির না করে, জেরা ছাড়াই তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেয়া জবানবন্দীকে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করার মাধ্যমেই প্রমানিত হয়েছে কথিত মানবতা বিরোধী বিচারের নামে সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রহসনের বিচারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আল্লামা সাঈদী সাহেবকে নিয়ে সরকার যা করছে তা কারো কাছে গ্রহণযোগ্য হবেনা।
সুশীল ফোরামের সভাপতি মো: জাহিদ এক বিবৃতিতে বলেন, সাক্ষীদের আদালতে হাজির করে জেরা করার সুযোগ না দিয়ে জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করায় আসামীর ন্যায় বিচার পাওয়া নিয় গভীর শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর মাধ্যমে আবারো প্রমানিত হল সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য প্রহসনের বিচারের আয়োজন করেছে। ন্যায় বিচার নিয়ে ইতোপূর্বে দেশ বিদেশে যে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা প্রকাশ পাওয়া শুরু হয়েছে। জনগনের কাছে ক্রমশই স্পষ্ট হতে শুরু করেছে সরকার যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে যা করছে তা একটি ষড়যন্ত্র। জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামী মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা এর লক্ষ্য।
গত ২০ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালে একটি আবেদন পেশ করা হয়। আবেদনে বলা হয় মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ৪৬ জন সাক্ষীকে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। তাই ৪৬ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন তা তাদের অনুপস্থিতিতে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহন করা হোক।
আবেদনে ৪৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনকে ঘটনার সাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই ১৯ জন সাক্ষী হাজির করতে না পারা বিষয়ে বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা হয়। এদের মধ্যে পাঁচজনকে হাজির করতে না পারা কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- তারা নিখোঁজ। ১৪ সম্পর্কে বলা হয়েছে তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। মাওলানা সাঈদীর পক্ষের অস্ত্রধারীদের হুমকির কারনে তারা আত্মগোপন করেছে, পলায়ন করেছে। নিখেঁাঁজ পাঁচ জনের তিনজন সম্পর্কে বলা হয়েছে তারা গোপনে ভারতে পালিয়ে গেছে। এছাড়া একজনের স্মৃতিশক্তি লোপ পেয়েছে এবং বয়স ও অসুস্থতাজনিত কারনে ভ্রমনে মৃত্যুর ঝুকি রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই এ ১৯ জন সহ মোট ৪৬ জন সাক্ষী পুলিশের কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে তা আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনের আবেদন জানান তারা।
গত ২৯ মার্চ আদালত ১৯ জন ঘটনার সাক্ষী থেকে ১৫ জনের জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহন করা হবে মর্মে আদেশ দিয়েছেন।
এর ফলে এসব সাক্ষীদের আদালতেও আসতে হবেনা এবং তাদের জেরাও করা হবেনা।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে অনুপস্থিত ১৫ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন তা জেরা ছাড়াই আদালত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করায় বিভিন্ন মহল থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মাওলানা সাঈদী ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
মিরসরাই সোবহানিয়া দরবার শরীফের পীর সাহেব বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মোফাচ্ছিরে কোরআন মাওলানা আব্দুল মোমেন নাছেরী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, আদালতে সাক্ষী হাজির না করে, জেরা ছাড়াই তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেয়া জবানবন্দীকে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করার মাধ্যমেই প্রমানিত হয়েছে কথিত মানবতা বিরোধী বিচারের নামে সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রহসনের বিচারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আল্লামা সাঈদী সাহেবকে নিয়ে সরকার যা করছে তা কারো কাছে গ্রহণযোগ্য হবেনা।
সুশীল ফোরামের সভাপতি মো: জাহিদ এক বিবৃতিতে বলেন, সাক্ষীদের আদালতে হাজির করে জেরা করার সুযোগ না দিয়ে জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করায় আসামীর ন্যায় বিচার পাওয়া নিয় গভীর শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর মাধ্যমে আবারো প্রমানিত হল সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য প্রহসনের বিচারের আয়োজন করেছে। ন্যায় বিচার নিয়ে ইতোপূর্বে দেশ বিদেশে যে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা প্রকাশ পাওয়া শুরু হয়েছে। জনগনের কাছে ক্রমশই স্পষ্ট হতে শুরু করেছে সরকার যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে যা করছে তা একটি ষড়যন্ত্র। জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামী মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা এর লক্ষ্য।
গত ২০ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালে একটি আবেদন পেশ করা হয়। আবেদনে বলা হয় মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ৪৬ জন সাক্ষীকে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। তাই ৪৬ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন তা তাদের অনুপস্থিতিতে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহন করা হোক।
আবেদনে ৪৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনকে ঘটনার সাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই ১৯ জন সাক্ষী হাজির করতে না পারা বিষয়ে বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা হয়। এদের মধ্যে পাঁচজনকে হাজির করতে না পারা কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- তারা নিখোঁজ। ১৪ সম্পর্কে বলা হয়েছে তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। মাওলানা সাঈদীর পক্ষের অস্ত্রধারীদের হুমকির কারনে তারা আত্মগোপন করেছে, পলায়ন করেছে। নিখেঁাঁজ পাঁচ জনের তিনজন সম্পর্কে বলা হয়েছে তারা গোপনে ভারতে পালিয়ে গেছে। এছাড়া একজনের স্মৃতিশক্তি লোপ পেয়েছে এবং বয়স ও অসুস্থতাজনিত কারনে ভ্রমনে মৃত্যুর ঝুকি রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই এ ১৯ জন সহ মোট ৪৬ জন সাক্ষী পুলিশের কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে তা আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনের আবেদন জানান তারা।
গত ২৯ মার্চ আদালত ১৯ জন ঘটনার সাক্ষী থেকে ১৫ জনের জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহন করা হবে মর্মে আদেশ দিয়েছেন।
এর ফলে এসব সাক্ষীদের আদালতেও আসতে হবেনা এবং তাদের জেরাও করা হবেনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন