বসনিয়া যুদ্ধাপরাধ মামলার প্রধান আইনজীবী প্রখ্যাত ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যানের মতে ১৯৭৩ সালের আইন ন্যায়বিচারের বুনিয়াদি মূলনীতি বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য মানদণ্ড বজায় রাখতে পারেনি। মানুষের জীবন নিয়ে এখানে ছিনিমিনি খেলা হচ্ছে। আটককৃতদের সকার ন্যূনতম মৌলিক মানবাধিকার থেকেও বঞ্চিত করেছে। আটককৃতরা কোন অভিযোগেই অভিযুক্ত নয় এটা ছাড়া যে, তারা বিরোধী দলের লোক। অনেক ব্যক্তিকেই প্রাথমিকভাবে অন্য মামলায় ধরে এনে পরে যুদ্ধাপরাধ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘন। কোন অভিযোগ গঠন ছাড়াই তাদেরকে দিনের পর দিন আটকরা রাখা হয়েছে। বর্তমান বিচার প্রকৃয়ায় তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ নেই। তাদেরকে এমনভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে যা ন্যূনতম মৌলিক মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। তাদের চিকিৎসা সুবিধা দিতে পর্যন্ত অস্বীকার করা হয়েছে। তিনি বলেন, এটা হবে বিচারের নামে একটি প্রহসন।
রাষ্ট্রদূত স্টিফেন জে র্যাপের সুপারিশ প্রসঙ্গে টবি ক্যাডম্যান বলেন, সুপারিশগুলো একেবারেই ন্যূনতম হিসেবে গন্য করতে হবে। এ সুপারিশগুলো তেমন গভীরে গিয়ে সমস্যার সমাধান দেয়না এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে আইন এবং বিচার প্রকৃয়ার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব বিষয়কে আন্তর্ভুক্ত করেনা। র্যাপের সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করলে বাংলাদেশের আইনটি আন্তর্জাতিক মানের কেবল ন্যূনতম শর্তপূরণ করেছে বলে বলা যাবে, এর বেশি নয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার এ সুপারিশ বাস্তবায়নেও কোন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে চোখে পড়ছেনা
রাষ্ট্রদূত স্টিফেন জে র্যাপের সুপারিশ প্রসঙ্গে টবি ক্যাডম্যান বলেন, সুপারিশগুলো একেবারেই ন্যূনতম হিসেবে গন্য করতে হবে। এ সুপারিশগুলো তেমন গভীরে গিয়ে সমস্যার সমাধান দেয়না এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে আইন এবং বিচার প্রকৃয়ার বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব বিষয়কে আন্তর্ভুক্ত করেনা। র্যাপের সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করলে বাংলাদেশের আইনটি আন্তর্জাতিক মানের কেবল ন্যূনতম শর্তপূরণ করেছে বলে বলা যাবে, এর বেশি নয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার এ সুপারিশ বাস্তবায়নেও কোন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে চোখে পড়ছেনা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন