২১/৮/২০১৩
দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হবে কি হবেনা সে বিষয়ে আগামী ২৯ আগস্ট আদেশ প্রদান করা হবে।
মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আনীত অভিযোগের ওপর উভয় পক্ষের শুনানী শেষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ আজ এ তারিখ নির্ধারন করেন।
মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, নির্যাতন, অপহরন লুন্ঠন এবং অগ্নিসংযোগের মত ১৪টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ফরমাল চার্জ দাখিল করে রাষ্ট্রপক্ষ মগত ১৬ মে। ১৪টি অভিযোগের মধ্যে দুটি পৃথক অভিযোগে মোট সাতজনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। বাকী ১২টি অভিযোগ হল অপহরন এবং নির্যাতন সংক্রান্ত। এসব অভিযোগের সাথে মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে কমান্ড রেসপনসিবিলিটি বা উর্দ্ধতন নেতৃত্বে দায় আনা হয়েছে। ২৬ মে ট্রাইব্যুনাল মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয়ার পর গত ২৫ জুলাই রাষ্ট্রপক্ষ প্রথমে চার্জ গঠনের পক্ষে শুনানী পেশ করে। অপর দিকে আসামী পক্ষ মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের বিরোধীতা করে শুনানী পেশ করেন। গতকাল উভয় পক্ষের শুনানী শেষে চার্জ গঠন বিষয়ে আদেশ ধার্য্য করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন ও ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল এবং মীর কাসেম আলীর পক্ষে ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন গতকাল শুনানী পেশ করেন।
চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
গত বছর ১৭ জুন মীর কাসেম আলীকে ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর নির্দেশে। সেই থেকে তিনি বন্দী রয়েছেন।
দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হবে কি হবেনা সে বিষয়ে আগামী ২৯ আগস্ট আদেশ প্রদান করা হবে।
মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আনীত অভিযোগের ওপর উভয় পক্ষের শুনানী শেষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ আজ এ তারিখ নির্ধারন করেন।
মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, নির্যাতন, অপহরন লুন্ঠন এবং অগ্নিসংযোগের মত ১৪টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ফরমাল চার্জ দাখিল করে রাষ্ট্রপক্ষ মগত ১৬ মে। ১৪টি অভিযোগের মধ্যে দুটি পৃথক অভিযোগে মোট সাতজনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। বাকী ১২টি অভিযোগ হল অপহরন এবং নির্যাতন সংক্রান্ত। এসব অভিযোগের সাথে মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে কমান্ড রেসপনসিবিলিটি বা উর্দ্ধতন নেতৃত্বে দায় আনা হয়েছে। ২৬ মে ট্রাইব্যুনাল মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয়ার পর গত ২৫ জুলাই রাষ্ট্রপক্ষ প্রথমে চার্জ গঠনের পক্ষে শুনানী পেশ করে। অপর দিকে আসামী পক্ষ মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের বিরোধীতা করে শুনানী পেশ করেন। গতকাল উভয় পক্ষের শুনানী শেষে চার্জ গঠন বিষয়ে আদেশ ধার্য্য করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন ও ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল এবং মীর কাসেম আলীর পক্ষে ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন গতকাল শুনানী পেশ করেন।
চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
গত বছর ১৭ জুন মীর কাসেম আলীকে ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর নির্দেশে। সেই থেকে তিনি বন্দী রয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন