৫/১২/১২ বুধবার
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলায় আগামীকালের মধ্যে আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এদিকে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছেন যুক্তি উপস্থান শেষ হলে রাযের দিন ধার্য্য করা ছাড়া আর তো কিছু করার নেই। আগামীকাল রায়ের দিন ধার্য করা হতে পারে কিনা সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আজ আর্গুমেন্ট শেষ হবে। সুতরাং বুঝে নেন।
গত মঙ্গলবার হরতালে ট্রাইব্যুনালে মাওলানা সাঈদীর পক্ষে কোন আইনজীবী হাজির না হওয়ায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থান বন্ধ ঘোষনা করেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আসামী পক্ষ আবেদন করলে তখন তা বিবেচনা করবেন বলে ট্রাইব্যুনাল উল্লেখ করেছিলেন। সে হিসেবে আসামী পক্ষ গতকাল আবেদন করেন তাদের অসমাপ্ত যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ দেয়ার জন্য। ট্রাইব্যুনাল এ আবেদন গ্রহণ করে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলামকে বলেন, গতকাল বুধবারের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করতে। মিজানুল ইসলাম বলেন, এটা কঠিন হয়ে যাবে। আরো একদিন লাগবে। তখন ট্রাইব্যুনাল বলেন আজ বৃহষ্পতিকারের মধ্যে শেষ করার নিদের্শ দেয়া হল।
এদিকে রাষ্ট্রপক্ষ আজ মাওলানা সাঈদীর শিকদার নাম প্রসঙ্গে সাউথখালি জমির পরসার একটি সার্টিফাইড কপি ট্রাইবুনালে জমা দিয়ে জুডিশিয়াল নোটিশের মাধ্যমে গ্রহণ করার আবেদন করেন। জমির এ পরচায় মাওলানা সাঈদীর দাদার নামের শেষে শিকদার আছে বলে দাবি করেন তারা। ট্রাইব্যুনাল পরচার কাগজ নথিভুক্ত করে রাখার আদেশ দেন। মিজানুল ইসলাম বলেন ৪৫ পৃষ্ঠার কাগজ তারা জমা দিয়েছেন। আমরা এর জবাব দিতে চাই। সেজন্য এটি পর্যালোচনা করতে সময় দরকার এবং আমরা শুনানী করতে চাই। ট্রাইব্যুনাল বলেন, আপনারা যেকোন সময় লিখিত জবাব দিতে পারেন। সেটিও রেকর্ডে রাখা হবে। তাদের কাগজ এবং আপনাদের জবাব আদেশের সময় প্রয়োজন হলে বিবেচনা করা হবে। শুনানীর দরকার নেই।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
আসামী পক্ষে মিজানুল ইসলামকে গতকাল যুক্তি উপস্থাপনে সহায়তা করেন মনজুর আহমেদ আনসারী। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।
রাষ্ট্রপক্ষে চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী, প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলায় আগামীকালের মধ্যে আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এদিকে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছেন যুক্তি উপস্থান শেষ হলে রাযের দিন ধার্য্য করা ছাড়া আর তো কিছু করার নেই। আগামীকাল রায়ের দিন ধার্য করা হতে পারে কিনা সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আজ আর্গুমেন্ট শেষ হবে। সুতরাং বুঝে নেন।
গত মঙ্গলবার হরতালে ট্রাইব্যুনালে মাওলানা সাঈদীর পক্ষে কোন আইনজীবী হাজির না হওয়ায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থান বন্ধ ঘোষনা করেন ট্রাইব্যুনাল। তবে আসামী পক্ষ আবেদন করলে তখন তা বিবেচনা করবেন বলে ট্রাইব্যুনাল উল্লেখ করেছিলেন। সে হিসেবে আসামী পক্ষ গতকাল আবেদন করেন তাদের অসমাপ্ত যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ দেয়ার জন্য। ট্রাইব্যুনাল এ আবেদন গ্রহণ করে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলামকে বলেন, গতকাল বুধবারের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করতে। মিজানুল ইসলাম বলেন, এটা কঠিন হয়ে যাবে। আরো একদিন লাগবে। তখন ট্রাইব্যুনাল বলেন আজ বৃহষ্পতিকারের মধ্যে শেষ করার নিদের্শ দেয়া হল।
এদিকে রাষ্ট্রপক্ষ আজ মাওলানা সাঈদীর শিকদার নাম প্রসঙ্গে সাউথখালি জমির পরসার একটি সার্টিফাইড কপি ট্রাইবুনালে জমা দিয়ে জুডিশিয়াল নোটিশের মাধ্যমে গ্রহণ করার আবেদন করেন। জমির এ পরচায় মাওলানা সাঈদীর দাদার নামের শেষে শিকদার আছে বলে দাবি করেন তারা। ট্রাইব্যুনাল পরচার কাগজ নথিভুক্ত করে রাখার আদেশ দেন। মিজানুল ইসলাম বলেন ৪৫ পৃষ্ঠার কাগজ তারা জমা দিয়েছেন। আমরা এর জবাব দিতে চাই। সেজন্য এটি পর্যালোচনা করতে সময় দরকার এবং আমরা শুনানী করতে চাই। ট্রাইব্যুনাল বলেন, আপনারা যেকোন সময় লিখিত জবাব দিতে পারেন। সেটিও রেকর্ডে রাখা হবে। তাদের কাগজ এবং আপনাদের জবাব আদেশের সময় প্রয়োজন হলে বিবেচনা করা হবে। শুনানীর দরকার নেই।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
আসামী পক্ষে মিজানুল ইসলামকে গতকাল যুক্তি উপস্থাপনে সহায়তা করেন মনজুর আহমেদ আনসারী। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।
রাষ্ট্রপক্ষে চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী, প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন