৬/১২/১২, বৃহষ্পতিবার
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায় যেকোন দিন ঘোষনা করা হতে পারে।
আজ মাওলানা সাঈদীর মামলায় সমস্ত বিচার প্রকৃয়া শেষ হলে সবাই অপেক্ষা করেন রায়ের তারিখ ঘোষনা শোনার জন্য। তবে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষনার তারিখ নির্দিষ্ট করে না দিয়ে বলেছেন সিএভি (কোর্ট অ্যাডর্জন ফর ভারডিক্ট), রায় ঘোষনা পর্যন্ত মুলতবি।
মাওলানা সাঈদীর মামলায় আজ উভয় পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষনার তারিখ নির্ধারন বিষয়ে এ আদেশ দেন।
১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে ২০১০ সালের মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গঠনের পর পৌনে তিন বছরের মাথায় এই প্রথম একটি মামলার রায়ের তারিখ বিষয়ে আদেশ দিলেন ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়রুল হক সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ মাওলানা সাঈদীর মামলার বিচার প্রকৃয়া শেষে এ আদেশ দিলেন।
এর আগে মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। যুক্তি উপস্থাপন শেষে মিজানুল ইসলাম দাবি করেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার একটিও প্রমান করতে সক্ষম হয়নি রাষ্ট্রপক্ষ। মাওলানা সাঈদীর একদিনও সাজা হওয়ার কোন উপায় নেই। তাকে খালাস দেয়া ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই বলে তিনি ট্রাইব্যুনালের কাছে নিবেদন করেন।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায় যেকোন দিন ঘোষনা করা হতে পারে।
আজ মাওলানা সাঈদীর মামলায় সমস্ত বিচার প্রকৃয়া শেষ হলে সবাই অপেক্ষা করেন রায়ের তারিখ ঘোষনা শোনার জন্য। তবে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষনার তারিখ নির্দিষ্ট করে না দিয়ে বলেছেন সিএভি (কোর্ট অ্যাডর্জন ফর ভারডিক্ট), রায় ঘোষনা পর্যন্ত মুলতবি।
মাওলানা সাঈদীর মামলায় আজ উভয় পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষনার তারিখ নির্ধারন বিষয়ে এ আদেশ দেন।
১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে ২০১০ সালের মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গঠনের পর পৌনে তিন বছরের মাথায় এই প্রথম একটি মামলার রায়ের তারিখ বিষয়ে আদেশ দিলেন ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়রুল হক সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ মাওলানা সাঈদীর মামলার বিচার প্রকৃয়া শেষে এ আদেশ দিলেন।
এর আগে মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। যুক্তি উপস্থাপন শেষে মিজানুল ইসলাম দাবি করেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার একটিও প্রমান করতে সক্ষম হয়নি রাষ্ট্রপক্ষ। মাওলানা সাঈদীর একদিনও সাজা হওয়ার কোন উপায় নেই। তাকে খালাস দেয়া ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই বলে তিনি ট্রাইব্যুনালের কাছে নিবেদন করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন