১৪/১১/১১
বিচারপতি নিজামুল হককে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাড়ানোর আবেদনের বিষয়টি তাঁর বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন আদালত। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই বিচারপতির এব্যাপারে আদেশ দেয়ার আইনগত এখতিয়ার নেই বলে তাঁরা উল্লেখ করেন। তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালের একজন বিচারপতির বিরুদ্ধে অপর দুই বিচারপতি এবিষয়ে মন্তব্য বা আদেশ দিতে পারেন না। তাই বিষয়টি তার (বিচারপতি নিজামুল হক) বিবেকের ওপর নির্ভর করে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য বিচারপতি এ. টি.এম ফজলে কবীর ও বিচারপতি এ. কে. এম. জহির আহমেদ আজ এ আদেশ প্রদান করেন। আদেশে বলা হয়, এর মাধ্যমে বিচারপতি নিজামুল হক-এর প্রত্যাহার সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করা হলো।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হককে প্রত্যাহারের জন্য জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী গত ২৭ অক্টোবর এ আবেদনটি দায়ের করেন। গত রোববার উভয় পক্ষের শুনানী গ্রহণ শেষে ট্রাইব্যুনাল গতকাল সোমবার আদেশ প্রদানের দিন ধার্য করেন।
আদেশের পর মাওলনা সাঈদীর পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, আদালত আমাদের আবেদন খারিজ করেননি। তারা বিষয়টি বিচারপতি নিজামুল হকের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। আমরাও বিষয়টি তার ওপর ছেড়ে দিয়েছি। অন্যান্য আইনজীবীরাও দাবি জানিয়েছেন তার নিজ থেকেই সরে যাওয়া উচিত। গোটা জাতি এখন অপেক্ষা করছে তিনি কি সিদ্ধান্ত নেন তা দেখার জন্য।
তিনি বলেন, তাঁকে সরে দাড়ানের আবেদনের শুনানীতে আমরা যেসব যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছি আদালত আদেশে তা খন্ডন করেননি। তার মানে আমাদের যুক্তি গৃহীত হয়েছে এবং রয়ে গেছে। আইনজীবীরাও বলেছেন, তাঁর নিজ থেকে সরে দাড়ানো উচিত। আমাদের দাবি তিনি অবিলম্বে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন। যত দ্রুত তিনি সরে দাঁড়াবেন ততই তা নিজের জন্য এবং ট্রাইব্যুনালের জন্য মঙ্গলজনক। জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষ করছেন তিনি ট্রাইব্যুনাল থেকে কবে চলে যাবেন। বিচারপতি নিজামুল হক যদি পদত্যাগ না করেণ তাহলে কি পদক্ষেপ নেয়া হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের সামনে এখনো একটি পথ খোলা আছে। আমরা সুপ্রীম জুড়িশিয়াল কাউন্সিলের কথা চিন্তা করব।
তিনি বলেন, বিচারপতি নিজামুল হক ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য পরিচালনা করলে আমরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবো। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, এই আদেশের ফলে ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি হিসাবে নিজামুল হক থাকতে পারবেন। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের অপর দুই বিচারপতি তাঁদের এখতিয়ার নেই উল্লেখ করে সাঈদীর আবেদনটি নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন।
বিচারপতি নিজামুল হককে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাড়ানোর আবেদনের বিষয়টি তাঁর বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন আদালত। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই বিচারপতির এব্যাপারে আদেশ দেয়ার আইনগত এখতিয়ার নেই বলে তাঁরা উল্লেখ করেন। তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালের একজন বিচারপতির বিরুদ্ধে অপর দুই বিচারপতি এবিষয়ে মন্তব্য বা আদেশ দিতে পারেন না। তাই বিষয়টি তার (বিচারপতি নিজামুল হক) বিবেকের ওপর নির্ভর করে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য বিচারপতি এ. টি.এম ফজলে কবীর ও বিচারপতি এ. কে. এম. জহির আহমেদ আজ এ আদেশ প্রদান করেন। আদেশে বলা হয়, এর মাধ্যমে বিচারপতি নিজামুল হক-এর প্রত্যাহার সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করা হলো।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হককে প্রত্যাহারের জন্য জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী গত ২৭ অক্টোবর এ আবেদনটি দায়ের করেন। গত রোববার উভয় পক্ষের শুনানী গ্রহণ শেষে ট্রাইব্যুনাল গতকাল সোমবার আদেশ প্রদানের দিন ধার্য করেন।
আদেশের পর মাওলনা সাঈদীর পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, আদালত আমাদের আবেদন খারিজ করেননি। তারা বিষয়টি বিচারপতি নিজামুল হকের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। আমরাও বিষয়টি তার ওপর ছেড়ে দিয়েছি। অন্যান্য আইনজীবীরাও দাবি জানিয়েছেন তার নিজ থেকেই সরে যাওয়া উচিত। গোটা জাতি এখন অপেক্ষা করছে তিনি কি সিদ্ধান্ত নেন তা দেখার জন্য।
তিনি বলেন, তাঁকে সরে দাড়ানের আবেদনের শুনানীতে আমরা যেসব যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছি আদালত আদেশে তা খন্ডন করেননি। তার মানে আমাদের যুক্তি গৃহীত হয়েছে এবং রয়ে গেছে। আইনজীবীরাও বলেছেন, তাঁর নিজ থেকে সরে দাড়ানো উচিত। আমাদের দাবি তিনি অবিলম্বে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন। যত দ্রুত তিনি সরে দাঁড়াবেন ততই তা নিজের জন্য এবং ট্রাইব্যুনালের জন্য মঙ্গলজনক। জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষ করছেন তিনি ট্রাইব্যুনাল থেকে কবে চলে যাবেন। বিচারপতি নিজামুল হক যদি পদত্যাগ না করেণ তাহলে কি পদক্ষেপ নেয়া হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের সামনে এখনো একটি পথ খোলা আছে। আমরা সুপ্রীম জুড়িশিয়াল কাউন্সিলের কথা চিন্তা করব।
তিনি বলেন, বিচারপতি নিজামুল হক ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য পরিচালনা করলে আমরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবো। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, এই আদেশের ফলে ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি হিসাবে নিজামুল হক থাকতে পারবেন। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের অপর দুই বিচারপতি তাঁদের এখতিয়ার নেই উল্লেখ করে সাঈদীর আবেদনটি নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন