২৫/৩/১২
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ৪৬ জন সাক্ষীর জবানবন্দী তাদের অনুপস্থিতিতে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনের আবেদন বিষয়ে শুনানীর তারিখ পিছিয়ে ২৭ মার্চ নির্ধারন করা হয়েছে। ঐদিন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আদালতে শুনানী পেশ করা হবে। পরের দিন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে যুক্তি তুলে ধরার জন্য আজ নতুন এ তারিখ নির্ধারন করেন আদালত।
গত ২০ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের দরখাস্তে বলা হয়েছে ৪৬ জন সাক্ষীকে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। এদের মধ্যে পাঁচজনকে হাজির করতে না পারা বিষয়ে বলা হয়েছে তারা নিখোঁজ। ১৪জনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। নিখেঁাঁজ পাঁচ জনের তিনজন গোপনে ভারতে পালিয়ে গেছে।
আদৌ হাজির করা সম্ভব নয় হিসেবে যে ৪৬ জনের তালিকা দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, লেখক প্রফেসর জাফর ইকবাল (হুমায়ুন আহমেদের ভাই), খ্যাতিমান জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, পিরোজপুর সাবসেক্টর কমান্ডার মেজর (অব) জিয়াউদ্দিন আহমেদের নামও রয়েছে।
৪৬ জন সাক্ষী বিষয়ে আবেদনে বলা হয়েছে “সাক্ষীগণকে নিম্নবর্নিত কারনে সাক্ষ্য প্রদানের নিমিত্তে হাজির করা দুরুহ, সময়সাপেক্ষ, ব্যায়বহুল ও আদৌ সম্ভব নয় বিধায় তদন্তকারী কর্মকর্তার লিপিবদ্ধ জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা ন্যায় বিচারের স্বার্থে আবশ্যক”
মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বারবার সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থতার পর ট্রাইব্যুনাল তাদেরকে সাক্ষী হাজির বিষয়ে ১৮ ডিসেম্বর লাস্ট চান্স দিয়েছিলেন। কিন্তু ঐদিন তারা নতুন কোন সাক্ষী হাজির না করে তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন খানকে সাক্ষী দেয়ার জন্য আদালতে পেশ করেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল তার সাক্ষী গ্রহণ না করে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার পরেও আর কোন সাক্ষী আনা হবে কি-না সে বিষয়ে লিখিত আকারে জানাতে হবে আগে। তারপর তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ বিষয়ে জানানো হবে। এর পর প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে উক্ত দরখাস্ত জমা দেয়া হয়।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, সাক্ষীরা তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দীতে সত্য বলেছেন না মিথ্যা বলেছেন আমাদের জেরা করে যাচাই করতে হবে। তার সুযোগ না দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তার লিখিত জবানবন্দী গ্রহণ করা হলে তা আসামীকে গিলোটিনে চড়ানোর মত অবস্থা হবে। তিনি বলেন, বিশ্বের কোন আইনে এ জাতীয় দরখাস্তের সুযোগ আছে বলে আমার জানা নেই।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ৪৬ জন সাক্ষীর জবানবন্দী তাদের অনুপস্থিতিতে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনের আবেদন বিষয়ে শুনানীর তারিখ পিছিয়ে ২৭ মার্চ নির্ধারন করা হয়েছে। ঐদিন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আদালতে শুনানী পেশ করা হবে। পরের দিন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে যুক্তি তুলে ধরার জন্য আজ নতুন এ তারিখ নির্ধারন করেন আদালত।
গত ২০ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের দরখাস্তে বলা হয়েছে ৪৬ জন সাক্ষীকে হাজির করা আদৌ সম্ভব নয়। এদের মধ্যে পাঁচজনকে হাজির করতে না পারা বিষয়ে বলা হয়েছে তারা নিখোঁজ। ১৪জনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। নিখেঁাঁজ পাঁচ জনের তিনজন গোপনে ভারতে পালিয়ে গেছে।
আদৌ হাজির করা সম্ভব নয় হিসেবে যে ৪৬ জনের তালিকা দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, লেখক প্রফেসর জাফর ইকবাল (হুমায়ুন আহমেদের ভাই), খ্যাতিমান জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, পিরোজপুর সাবসেক্টর কমান্ডার মেজর (অব) জিয়াউদ্দিন আহমেদের নামও রয়েছে।
৪৬ জন সাক্ষী বিষয়ে আবেদনে বলা হয়েছে “সাক্ষীগণকে নিম্নবর্নিত কারনে সাক্ষ্য প্রদানের নিমিত্তে হাজির করা দুরুহ, সময়সাপেক্ষ, ব্যায়বহুল ও আদৌ সম্ভব নয় বিধায় তদন্তকারী কর্মকর্তার লিপিবদ্ধ জবানবন্দী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা ন্যায় বিচারের স্বার্থে আবশ্যক”
মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বারবার সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থতার পর ট্রাইব্যুনাল তাদেরকে সাক্ষী হাজির বিষয়ে ১৮ ডিসেম্বর লাস্ট চান্স দিয়েছিলেন। কিন্তু ঐদিন তারা নতুন কোন সাক্ষী হাজির না করে তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন খানকে সাক্ষী দেয়ার জন্য আদালতে পেশ করেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল তার সাক্ষী গ্রহণ না করে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার পরেও আর কোন সাক্ষী আনা হবে কি-না সে বিষয়ে লিখিত আকারে জানাতে হবে আগে। তারপর তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ বিষয়ে জানানো হবে। এর পর প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে উক্ত দরখাস্ত জমা দেয়া হয়।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, সাক্ষীরা তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দীতে সত্য বলেছেন না মিথ্যা বলেছেন আমাদের জেরা করে যাচাই করতে হবে। তার সুযোগ না দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তার লিখিত জবানবন্দী গ্রহণ করা হলে তা আসামীকে গিলোটিনে চড়ানোর মত অবস্থা হবে। তিনি বলেন, বিশ্বের কোন আইনে এ জাতীয় দরখাস্তের সুযোগ আছে বলে আমার জানা নেই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন