২০/১/২০১৩ রোববার
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুকে অপসারনের বিষয়টি চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর সুবিবেচনার ওপর ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ বিষয়ে আদেশ দিয়ে তার বিরুদ্ধে আবেদন নিষ্পত্তি করেছেন।
বিচারপতি নিজামুল হকের স্কাইপ কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত থাকা, ন্যায় বিচারকে বাঁধাগ্রস্ত করা এবং বিচার নিয়ে বিচারপতি নিজামুল হকসহ বাইরের লোকদের সাথে গোপন আতাতের অভিযোগে জেয়াদ আল মালুমকে অপসারনের আবেদন করা হয় আসামী পক্ষ থেকে। জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযম এবং বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে তার অপসারন চেয়ে আবেদন করা হয় ট্রাইব্যুনালে। অধ্যাপক গোলাম আযম এবং সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলায় জেয়াদ আল মালুম রাষ্ট্রপক্ষের সংশ্লিষ্ট আইনজীবী। জেয়াদ আল মালুমের বিরুদ্ধে দুটি আবেদনেই দাবি করা হয় তিনি রাষ্ট্রপক্ষের হয়ে তাদের মামলা পরিচালনা করলে তারা ন্যায় বিচার পাবেননা। জেয়াদ আল মালুম বিচারকে কলুষিত করার সাথে জড়িত বলে অভিযোগ করা হয় আবেদনে।
দুটি আবেদনের শুনানী শেষে এ বিষয়ে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। আদেশে ট্রাইব্যুনাল বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিয়োগ বা অপসারনের দায়িত্ব ট্রাইব্যুনালের নয়। এটি চিফ প্রসিকিউটর করে থাকেন। তাই জেয়াদ আল মালুমকে অপসারনের বিষয়টি চিফ প্রসিকিউটরের সুবিবেচনার ওপর ছেড়ে দেয়া হল। আদেশে স্কাইপ কেলেঙ্কারির বিষযে জেয়াদ আল মালুমের সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে উভয় পক্ষের শুনানীর সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং সদস্য বিচারতি আনোয়ার হোসেন সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ এ আদেশ দেন। বিচারপতি আনোয়ারুল হক রায় ঘোষনা করেন। রায় ঘোষনার আগে তিনি বলেন উভয় আবেদেনর ক্ষেত্রে এ রায় প্রযোজ্য।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুকে অপসারনের বিষয়টি চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর সুবিবেচনার ওপর ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ বিষয়ে আদেশ দিয়ে তার বিরুদ্ধে আবেদন নিষ্পত্তি করেছেন।
বিচারপতি নিজামুল হকের স্কাইপ কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত থাকা, ন্যায় বিচারকে বাঁধাগ্রস্ত করা এবং বিচার নিয়ে বিচারপতি নিজামুল হকসহ বাইরের লোকদের সাথে গোপন আতাতের অভিযোগে জেয়াদ আল মালুমকে অপসারনের আবেদন করা হয় আসামী পক্ষ থেকে। জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযম এবং বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে তার অপসারন চেয়ে আবেদন করা হয় ট্রাইব্যুনালে। অধ্যাপক গোলাম আযম এবং সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলায় জেয়াদ আল মালুম রাষ্ট্রপক্ষের সংশ্লিষ্ট আইনজীবী। জেয়াদ আল মালুমের বিরুদ্ধে দুটি আবেদনেই দাবি করা হয় তিনি রাষ্ট্রপক্ষের হয়ে তাদের মামলা পরিচালনা করলে তারা ন্যায় বিচার পাবেননা। জেয়াদ আল মালুম বিচারকে কলুষিত করার সাথে জড়িত বলে অভিযোগ করা হয় আবেদনে।
দুটি আবেদনের শুনানী শেষে এ বিষয়ে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। আদেশে ট্রাইব্যুনাল বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিয়োগ বা অপসারনের দায়িত্ব ট্রাইব্যুনালের নয়। এটি চিফ প্রসিকিউটর করে থাকেন। তাই জেয়াদ আল মালুমকে অপসারনের বিষয়টি চিফ প্রসিকিউটরের সুবিবেচনার ওপর ছেড়ে দেয়া হল। আদেশে স্কাইপ কেলেঙ্কারির বিষযে জেয়াদ আল মালুমের সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে উভয় পক্ষের শুনানীর সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং সদস্য বিচারতি আনোয়ার হোসেন সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ এ আদেশ দেন। বিচারপতি আনোয়ারুল হক রায় ঘোষনা করেন। রায় ঘোষনার আগে তিনি বলেন উভয় আবেদেনর ক্ষেত্রে এ রায় প্রযোজ্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন