মেহেদী হাসান, ১৪/৩/২০১৩
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অব্যাহত রয়েছে।
আজ যুক্তি উপস্থাপনের সময় অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তি উপস্থাপনের সময় অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে বেশ কিছু ডকুমেন্ট প্রদর্শন করেছেন। তাদের প্রদর্শন করা এরকম কিছু ডকুমেন্ট এর একটি ভলিউম এর ওপর লেখা রয়েছে ‘সিভিল ওয়ার’। মিজানুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালকে সেটি দেখান। এরপর মিজানুল ইসলাম বলেন, তাদের দাখিল করা এই ডকুমেন্ট এ মুক্তিযুদ্ধকে সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
মিজানুল ইসলাম বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে সিভিল ওয়ার আখ্যায়িত করা হয়েছে এরকম একটি ডকুমেন্ট রাষ্ট্রপক্ষ কি করে দাখিল করতে পারল তা আমরা ভেবে পাচ্ছিনা। আমরা যেখানে স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযু™ব্দ বলেছি, সেখানে প্রসিকিউশন ট্রাইব্যুনালে ডকুমেন্ট দিয়ে বলেছে সেটি ছিল ‘‘সিভিল ওয়ার’’।
তখন ট্রাইব্যুনাল বলেন, এটা হয়তো ভুলবশত হয়েছে ভিতরে কোথাও এ কথা লেখা নেই। মিজানুল ইসলাম আরো অভিযোগ করেন রাষ্ট্রপক্ষের দাখিল করা এ ডকুমেন্টের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের কোন সম্পর্ক নেই এবং ডকুমেন্টটি যথাযথ প্রকৃয়ার মাধ্যমে দাখিল করা হয়নি। মামলার সাথে সম্পর্কহীন এবং স্বাধীনতা যুদ্ধকে গৃহযুদ্ধ আখ্যায়িত করা হয়েছে এমন ডকুমেন্ট তারা কি করে দাখিল করতে পারল?
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শেষে সিভিল ওয়ার লেখা ভলিউম বিষয়ে অধ্যাপক গোলাম আযমের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানের মার্কিন দুতাবাস থেকে ওয়াইট হাউসে একটি বার্তা পাঠানো হয়েছিল। সে বার্তায় লেখা আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষনার মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান গৃহযুদ্ধে পতিত হলো। সিভিল ওয়ার লেখা সে ভলিউমভলিউমের মধ্যে অন্যান্য আরো বেশ কিছু ডকুমেন্টের সাথে এই চিঠিটিও আছে।
ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়ারুল হক গতকাল বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার ইমরান এ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির । রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন জেয়াদ প্রসিকিউটর আল মালুম, সুলতান মাহমুদ সিমন প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অব্যাহত রয়েছে।
আজ যুক্তি উপস্থাপনের সময় অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তি উপস্থাপনের সময় অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে বেশ কিছু ডকুমেন্ট প্রদর্শন করেছেন। তাদের প্রদর্শন করা এরকম কিছু ডকুমেন্ট এর একটি ভলিউম এর ওপর লেখা রয়েছে ‘সিভিল ওয়ার’। মিজানুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালকে সেটি দেখান। এরপর মিজানুল ইসলাম বলেন, তাদের দাখিল করা এই ডকুমেন্ট এ মুক্তিযুদ্ধকে সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
মিজানুল ইসলাম বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে সিভিল ওয়ার আখ্যায়িত করা হয়েছে এরকম একটি ডকুমেন্ট রাষ্ট্রপক্ষ কি করে দাখিল করতে পারল তা আমরা ভেবে পাচ্ছিনা। আমরা যেখানে স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযু™ব্দ বলেছি, সেখানে প্রসিকিউশন ট্রাইব্যুনালে ডকুমেন্ট দিয়ে বলেছে সেটি ছিল ‘‘সিভিল ওয়ার’’।
তখন ট্রাইব্যুনাল বলেন, এটা হয়তো ভুলবশত হয়েছে ভিতরে কোথাও এ কথা লেখা নেই। মিজানুল ইসলাম আরো অভিযোগ করেন রাষ্ট্রপক্ষের দাখিল করা এ ডকুমেন্টের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের কোন সম্পর্ক নেই এবং ডকুমেন্টটি যথাযথ প্রকৃয়ার মাধ্যমে দাখিল করা হয়নি। মামলার সাথে সম্পর্কহীন এবং স্বাধীনতা যুদ্ধকে গৃহযুদ্ধ আখ্যায়িত করা হয়েছে এমন ডকুমেন্ট তারা কি করে দাখিল করতে পারল?
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শেষে সিভিল ওয়ার লেখা ভলিউম বিষয়ে অধ্যাপক গোলাম আযমের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানের মার্কিন দুতাবাস থেকে ওয়াইট হাউসে একটি বার্তা পাঠানো হয়েছিল। সে বার্তায় লেখা আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষনার মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান গৃহযুদ্ধে পতিত হলো। সিভিল ওয়ার লেখা সে ভলিউমভলিউমের মধ্যে অন্যান্য আরো বেশ কিছু ডকুমেন্টের সাথে এই চিঠিটিও আছে।
ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়ারুল হক গতকাল বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার ইমরান এ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির । রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন জেয়াদ প্রসিকিউটর আল মালুম, সুলতান মাহমুদ সিমন প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন