মেহেদী হাসান, ২৯/৪/১২
হরতালের কারনে আজ ট্রাইব্যুনাল চলেনি। দুটি ট্রাইব্যুনালই বসেছিল সকালে তবে বিচার কার্যক্রম মুলতবী করে মামলার তারিখ পেছানো হয় হরতালজনিত পরিস্থিতির কারনে। দুটি কোর্টে গতকালের তালিকায় থাকা তিনটি মামলা ৩ মে পর্যন্ত মুলতবির আদেশ দেয়া হয়।
এক নং ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলার তারিখ ছিল। কিন্তু এ দুজন অভিযুক্তর একজনকেও গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। তাছাড়া সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষেও কোন আইনজীবী আজ কোর্টে যাননি। মাওলানা নিজামীর পক্ষে দুজন জুনিয়র আইনজীবী আদালতে উপস্থিত হন। ফলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালে হাজির থাকলেও বিচার কার্যক্রম চালানো যায়নি।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে ট্রইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক এবং অপর সদস্য আনোয়ারুল হক আদালত কক্ষে প্রবেশ করেন। বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ এর আগের তিনদিন হরতালেও আসেননি এবং গতকালও আসেননি।
আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম বলেন, তিনি ১০ জন সাক্ষীর তালিকা জমা দিয়েছেন।
গতকাল সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য শুরু করার কথা ছিল। জেয়াদ আল মালুম বলেন, তিনি সূচনা বক্তব্য প্রদানের জন্য প্রস্তুত আছেন।
কিন্তু আসামীকে কোর্টে হাজির না করায় এবং আসামী পক্ষের কোন আইনজীবীও কোর্টে না থাকায় বিচারপতি নিজামুল হক আগামী ৩ মে মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারন করেন। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবীকে সাক্ষীর তালিকা নিয়ে যাবার জন্য অনুরোধ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের বিরোধীতা করে গতকাল যুক্তি উপস্থাপনের কথা ছিল ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের। তারপক্ষে জুনিয়র আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম এবং সাজ্জাদ আলী চৌধুরী ট্রাইব্যুনালকে জানান, হরতালের কারনে তিনি আজ আসতে পারছেননা।
তখন মাওলানা নিজামীর মামলাও ৩ মে পর্যন্ত মুলতবী করা হয়।
হরতালের কারনে আজ ট্রাইব্যুনাল চলেনি। দুটি ট্রাইব্যুনালই বসেছিল সকালে তবে বিচার কার্যক্রম মুলতবী করে মামলার তারিখ পেছানো হয় হরতালজনিত পরিস্থিতির কারনে। দুটি কোর্টে গতকালের তালিকায় থাকা তিনটি মামলা ৩ মে পর্যন্ত মুলতবির আদেশ দেয়া হয়।
এক নং ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলার তারিখ ছিল। কিন্তু এ দুজন অভিযুক্তর একজনকেও গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। তাছাড়া সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষেও কোন আইনজীবী আজ কোর্টে যাননি। মাওলানা নিজামীর পক্ষে দুজন জুনিয়র আইনজীবী আদালতে উপস্থিত হন। ফলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালে হাজির থাকলেও বিচার কার্যক্রম চালানো যায়নি।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে ট্রইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক এবং অপর সদস্য আনোয়ারুল হক আদালত কক্ষে প্রবেশ করেন। বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ এর আগের তিনদিন হরতালেও আসেননি এবং গতকালও আসেননি।
আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম বলেন, তিনি ১০ জন সাক্ষীর তালিকা জমা দিয়েছেন।
গতকাল সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য শুরু করার কথা ছিল। জেয়াদ আল মালুম বলেন, তিনি সূচনা বক্তব্য প্রদানের জন্য প্রস্তুত আছেন।
কিন্তু আসামীকে কোর্টে হাজির না করায় এবং আসামী পক্ষের কোন আইনজীবীও কোর্টে না থাকায় বিচারপতি নিজামুল হক আগামী ৩ মে মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারন করেন। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবীকে সাক্ষীর তালিকা নিয়ে যাবার জন্য অনুরোধ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের বিরোধীতা করে গতকাল যুক্তি উপস্থাপনের কথা ছিল ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের। তারপক্ষে জুনিয়র আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম এবং সাজ্জাদ আলী চৌধুরী ট্রাইব্যুনালকে জানান, হরতালের কারনে তিনি আজ আসতে পারছেননা।
তখন মাওলানা নিজামীর মামলাও ৩ মে পর্যন্ত মুলতবী করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন