মেহেদী হাসান, ২৯/৮/২০১২, বুধবার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ এ আজ কোন বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়নি। আজ সকাল সাড়ে দশটায় শুধুমাত্র ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক এজলাসে আসেন। অপর সদস্য বিচারপতি আনোয়ারুল হক ছুটিতে রয়েছেন। বিচারপতি নিজামুল হক একাই বিচার কার্যক্রম পরিচালনার আকাঙ্খা প্রকাশ করলে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম এবং তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, আইন অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল এখন বসতে পারেনা। কারণ আইনে বলা আছে একজন চেয়ারম্যান এবং কমপক্ষে দুজন সদস্য নিয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠিত হবে। যেহেতু বিচারক এ কে এম জহির আহমেদ পদত্যাগ করেছেন তাই আরেকজন সদস্য নিয়োগ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল কার্যক্রম চালাতে পারেনা।
একজন সদস্যও ট্রাইব্যুনাল চালাতে পারে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন যুক্তি উপস্থাপনের পর আসামী পক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে বলা হয়, হ্যা পারেন। তবে ট্রাইব্যুনালে একজন চেয়ারম্যান এবং কমপক্ষে দুজন সদস্য নিয়োগকৃত অবস্থায় থাকতে হবে। নিয়োগরত থাকা অবস্থায় যদি দুজন ছুটিতে থাকে তাহলেও একজন সদস্য চালাতে পারবেন। কিন্তু যেহেতু একজন সদস্য পদত্যাগ করেছেন তাই আরেকজনকে তার স্থলাভিষিক্ত করা ছাড়া ট্রাইব্যুনাল আইনত বসতে পারেননা। কারণ ট্রাইব্যুনালের গঠনের আইনী শর্ত হল চেয়ারম্যানসহ কমপক্ষে তিনজন সদস্য হতে হবে।
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক আগামী রোববার পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম মুলতবি করেন।
আজ মাওলানা সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য প্রথম সাক্ষী হাজির করা হয় ট্রাইব্যুনালে।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে অন্যান্য আইনজীবীর মধ্যে ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন, অ্যাডভোকেট মনজুর আহমদ আনসারী উপস্থিত ছিলেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ এ আজ কোন বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়নি। আজ সকাল সাড়ে দশটায় শুধুমাত্র ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক এজলাসে আসেন। অপর সদস্য বিচারপতি আনোয়ারুল হক ছুটিতে রয়েছেন। বিচারপতি নিজামুল হক একাই বিচার কার্যক্রম পরিচালনার আকাঙ্খা প্রকাশ করলে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আইনজীবী মিজানুল ইসলাম এবং তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, আইন অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল এখন বসতে পারেনা। কারণ আইনে বলা আছে একজন চেয়ারম্যান এবং কমপক্ষে দুজন সদস্য নিয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠিত হবে। যেহেতু বিচারক এ কে এম জহির আহমেদ পদত্যাগ করেছেন তাই আরেকজন সদস্য নিয়োগ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল কার্যক্রম চালাতে পারেনা।
একজন সদস্যও ট্রাইব্যুনাল চালাতে পারে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন যুক্তি উপস্থাপনের পর আসামী পক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে বলা হয়, হ্যা পারেন। তবে ট্রাইব্যুনালে একজন চেয়ারম্যান এবং কমপক্ষে দুজন সদস্য নিয়োগকৃত অবস্থায় থাকতে হবে। নিয়োগরত থাকা অবস্থায় যদি দুজন ছুটিতে থাকে তাহলেও একজন সদস্য চালাতে পারবেন। কিন্তু যেহেতু একজন সদস্য পদত্যাগ করেছেন তাই আরেকজনকে তার স্থলাভিষিক্ত করা ছাড়া ট্রাইব্যুনাল আইনত বসতে পারেননা। কারণ ট্রাইব্যুনালের গঠনের আইনী শর্ত হল চেয়ারম্যানসহ কমপক্ষে তিনজন সদস্য হতে হবে।
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক আগামী রোববার পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম মুলতবি করেন।
আজ মাওলানা সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য প্রথম সাক্ষী হাজির করা হয় ট্রাইব্যুনালে।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে অন্যান্য আইনজীবীর মধ্যে ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন, অ্যাডভোকেট মনজুর আহমদ আনসারী উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন