মেহেদী হাসান, ১২.৮.২১০২, রোববার
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে জবানবন্দীতে তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন বলেছিলেন ১৯৭১ সালে লুটের টাকায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ঢাকা এবং খুলনায় অট্টালিকাসহ বহু সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। আজ তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনকে জেরার সময় মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন। জেরায় তদন্ত কর্মকর্তা জানান তিনি তদন্তের সময় মাওলানা সাঈদীর ঢাকা বা খুলনার কোন বাসা পরিদর্শনে যাননি। ওই বাসার মূল্যমানও তিনি পরিমাপ করেননি।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম প্রশ্ন করেন সাঈদী সাহেবের খুলনা এবং ঢাকার বাসার মূল্যমান কত তা কি আপনি পরিমাপ করেছেন? জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন “না”। এরপর তাকে প্রশ্ন করা হয় তিনি তদন্তকালে খুলনা বা ঢাকায় মাওলানা সাঈদীর বাসা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন কি-না। উত্তরে তিনি জানান “না”।
এরপর মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী সাজেশন দিয়ে ট্রাইব্যুনালে জানান মাওলানা সাঈদী ঢাকায় যে বাড়িটি করেছেন তা ব্যাংকের লোনের মাধ্যমে। মাওলানা সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী দৈনিক নয়া দিগন্তকে জানান খুলনায় তাদের টিনশেটের খুব ছোট একটি বাসা আছে।
মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে পিরোজপুরের উমেদপুর গ্রামে ২৫ টি বাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা জানান তিনি তদন্তকালে ওইসব বাড়িতে যান এবং দেড় ঘন্টা অবস্থান করেন। মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মনজুর আহমদ আনসারী দৈনিক নয়া দিগন্তকে বলেন, মাত্র দেড়ঘন্টার মধ্যে ২৫টি বাড়িতে যাওয়া, প্রত্যেক বাড়ির লোকজনের সাথে কথা, বলা তথ্য সংগ্রহ করা কঠিন নয় কি?
তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরায় অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলামকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মনজুর আহমদ আনসারী। আজ সোমবার তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ করার জন্য ট্রাইব্যুনালের আদেশ রয়েছে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীর প্রতি।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে জবানবন্দীতে তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন বলেছিলেন ১৯৭১ সালে লুটের টাকায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ঢাকা এবং খুলনায় অট্টালিকাসহ বহু সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। আজ তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনকে জেরার সময় মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন। জেরায় তদন্ত কর্মকর্তা জানান তিনি তদন্তের সময় মাওলানা সাঈদীর ঢাকা বা খুলনার কোন বাসা পরিদর্শনে যাননি। ওই বাসার মূল্যমানও তিনি পরিমাপ করেননি।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম প্রশ্ন করেন সাঈদী সাহেবের খুলনা এবং ঢাকার বাসার মূল্যমান কত তা কি আপনি পরিমাপ করেছেন? জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন “না”। এরপর তাকে প্রশ্ন করা হয় তিনি তদন্তকালে খুলনা বা ঢাকায় মাওলানা সাঈদীর বাসা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন কি-না। উত্তরে তিনি জানান “না”।
এরপর মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী সাজেশন দিয়ে ট্রাইব্যুনালে জানান মাওলানা সাঈদী ঢাকায় যে বাড়িটি করেছেন তা ব্যাংকের লোনের মাধ্যমে। মাওলানা সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী দৈনিক নয়া দিগন্তকে জানান খুলনায় তাদের টিনশেটের খুব ছোট একটি বাসা আছে।
মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে পিরোজপুরের উমেদপুর গ্রামে ২৫ টি বাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা জানান তিনি তদন্তকালে ওইসব বাড়িতে যান এবং দেড় ঘন্টা অবস্থান করেন। মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মনজুর আহমদ আনসারী দৈনিক নয়া দিগন্তকে বলেন, মাত্র দেড়ঘন্টার মধ্যে ২৫টি বাড়িতে যাওয়া, প্রত্যেক বাড়ির লোকজনের সাথে কথা, বলা তথ্য সংগ্রহ করা কঠিন নয় কি?
তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরায় অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলামকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মনজুর আহমদ আনসারী। আজ সোমবার তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ করার জন্য ট্রাইব্যুনালের আদেশ রয়েছে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীর প্রতি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন