মেহেদী হাসান, ২১/১০/২০১২
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে আজ ১৬ তম সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৩ তম এবয় ১৫ তম সাক্ষীর জেরাও শেষ হয়েছে। ট্রাইব্যনালের আদেশ ছিল গতকাল মাওলানা সাঈদীর পক্ষে বাকী পাঁচজন সাক্ষী হাজির করার। তা নাহলে তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ করে দেয়া হবে। কিন্তু গতকাল মাওলানা সাঈদীর পক্ষে একজন মাত্র নতুন সাক্ষী হাজির করা হয়। ট্রাইব্যুনাল বলেন আজ সোমবার এ বিষয়ে আদেশ দেয়া হবে।
১৬ তম সাক্ষীর জবানবন্দী :
আমার নাম আব্দুল হালিম ফকির। বয়স ৫৫ বৎছ। আমার গ্রাম টেংরাখালী, থানা- জিয়ানগর, জেলা- পিরোজপুর। আমি বর্তমানে সাংসারিক, কৃষি কাজ করি। ১৯৭১ সালে আমি নবম শ্রেণীতে পড়াশুনা করতাম। আমি এস,এস,সি পাশ করেছি। ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের টেংরাখালী গ্রামে রাজাকার, পিস কমিটি ও পাক বাহিনীর কোন লোক প্রবেশ করে নাই এবং কোন বাড়িঘর লুটতরাজ হয় নাই, কোন লোক নির্যাতিত হয় নাই। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দেলোয়ার হোসেন সাইদী সাহেব রাজাকার ছিলেন না, পিস কমিটির সদস্য ছিলেন না,স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন না, মানবতা বিরোধী কোন কাজ তার দ্বারা হয় নাই।
জবানবন্দী শেষে সাক্ষীকে জেরা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে আজ ১৬ তম সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৩ তম এবয় ১৫ তম সাক্ষীর জেরাও শেষ হয়েছে। ট্রাইব্যনালের আদেশ ছিল গতকাল মাওলানা সাঈদীর পক্ষে বাকী পাঁচজন সাক্ষী হাজির করার। তা নাহলে তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ করে দেয়া হবে। কিন্তু গতকাল মাওলানা সাঈদীর পক্ষে একজন মাত্র নতুন সাক্ষী হাজির করা হয়। ট্রাইব্যুনাল বলেন আজ সোমবার এ বিষয়ে আদেশ দেয়া হবে।
১৬ তম সাক্ষীর জবানবন্দী :
আমার নাম আব্দুল হালিম ফকির। বয়স ৫৫ বৎছ। আমার গ্রাম টেংরাখালী, থানা- জিয়ানগর, জেলা- পিরোজপুর। আমি বর্তমানে সাংসারিক, কৃষি কাজ করি। ১৯৭১ সালে আমি নবম শ্রেণীতে পড়াশুনা করতাম। আমি এস,এস,সি পাশ করেছি। ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের টেংরাখালী গ্রামে রাজাকার, পিস কমিটি ও পাক বাহিনীর কোন লোক প্রবেশ করে নাই এবং কোন বাড়িঘর লুটতরাজ হয় নাই, কোন লোক নির্যাতিত হয় নাই। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দেলোয়ার হোসেন সাইদী সাহেব রাজাকার ছিলেন না, পিস কমিটির সদস্য ছিলেন না,স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন না, মানবতা বিরোধী কোন কাজ তার দ্বারা হয় নাই।
জবানবন্দী শেষে সাক্ষীকে জেরা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন