মেহেদী হাসান, ৪/১০/২০১২, বৃহষ্পতিবার
আজ মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে অষ্টম সাক্ষীর জবানবন্দী এবং জেরা শেষ হল। জবানবন্দী শেষে তাকে জেরা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম, তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমীন, মনজুর আহমদ আনসারী প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
জবানবন্দী :
আমারনাম মোঃ কোবাদ আলী । বয়স ৬৯ বছর । আমার গ্রাম মহিরন, থানা- বাঘারপাড়া, জেলা-যশোর। আমি কৃষিকাজ করি। ১৯৭১ সালে আমি কৃষি কাজ করতাম। ১৯৬৯/৭০ সালে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব যশোর নিউটাউনে বাসাভাড়া করে থাকতেন এবং তিনি যশোর জেলার বিভিন্নএলাকায় মাহফিল করতেন। ১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ যশোর ক্যান্টনমেন্ট হতে পাক সেনারা যশোর টাউনের উপরে শেল মারা শুরু করে। তখন টাউনের লোক গ্রামেআশ্রয় নেয় ভয়ে। মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব ও বাসা ছেড়ে আমাদের মহিরন গ্রামে মরহুম সদরউদ্দিন সাহেবেরবাড়িতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে আশ্রয় নেন। ঐ বাড়িতে ১৫ দিন থাকার পর পীর সাহেব হুজুরের অনুরোধে দোহাকোলার রওশন সাহেব খুশি মনে উনাকে তার বাড়িতে নিয়ে যায় মে মাসের শুরুতে। ওখানে আড়াই মাসেরমত থাকার পরে দেলোয়ার হোসাইন ন সাঈদী সাহেব জুলাই মাসের মাঝামাঝিতে দেশের বাড়ির দিকে চলে গেলেন।
জেরা : আপনার এলাকায় সাঈদী সাহেবকে কতবার দেখেছেন?
উত্তর : বহুবার গেছেন।
প্রশ্ন : যতবার উনি গেচেন ততবার আপনি ওনার সাথে থাকতেন?
উত্তর : দূরে গেলে যেতামনা।
প্রশ্ন : পীর সাহেবের বাড়ি সবসময় যেতেন?
উত্তর : মাঝে মাঝে।
প্রশ্ন : কি কারনে যেতেন?
উত্তর : প্রতিবেশি হিসেবে।
প্রশ্ন : সাঈদী সাহেবের যশোরের বাড়ি যেতেন?
উত্তর : না।
প্রশ্ন : আপনারা এলাকায় অন্যান্য যারা ওয়াজ মাহফিল করতে আসতেন তাদের সবার সাথেও আপনি থাকতেন?
উত্তর : পরিচয় থাকলে যেতাম।
প্রশ্ন : যাদের চিনতেন তাদের দুয়েকজনের নাম বলেন।
উত্তর : মাওলানা গোলাম রসুল, গোলাম মোস্তফা, আবু সাঈদ।
প্রশ্ন : এরা কোথায় থাকত তা জানেন?
উত্তর : এদের বাড়ি আমাদের এলাকার দ’ুচার মাইল দূরে।
প্রশ্ন : আপনি জামায়াত করেন। সে কারনে জামায়াত নেতা সাঈদী সাহেবের পক্ষে আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিলেন।
উত্তর : সত্য নয়।
আজ মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে অষ্টম সাক্ষীর জবানবন্দী এবং জেরা শেষ হল। জবানবন্দী শেষে তাকে জেরা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম, তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমীন, মনজুর আহমদ আনসারী প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
জবানবন্দী :
আমারনাম মোঃ কোবাদ আলী । বয়স ৬৯ বছর । আমার গ্রাম মহিরন, থানা- বাঘারপাড়া, জেলা-যশোর। আমি কৃষিকাজ করি। ১৯৭১ সালে আমি কৃষি কাজ করতাম। ১৯৬৯/৭০ সালে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব যশোর নিউটাউনে বাসাভাড়া করে থাকতেন এবং তিনি যশোর জেলার বিভিন্নএলাকায় মাহফিল করতেন। ১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ যশোর ক্যান্টনমেন্ট হতে পাক সেনারা যশোর টাউনের উপরে শেল মারা শুরু করে। তখন টাউনের লোক গ্রামেআশ্রয় নেয় ভয়ে। মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব ও বাসা ছেড়ে আমাদের মহিরন গ্রামে মরহুম সদরউদ্দিন সাহেবেরবাড়িতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে আশ্রয় নেন। ঐ বাড়িতে ১৫ দিন থাকার পর পীর সাহেব হুজুরের অনুরোধে দোহাকোলার রওশন সাহেব খুশি মনে উনাকে তার বাড়িতে নিয়ে যায় মে মাসের শুরুতে। ওখানে আড়াই মাসেরমত থাকার পরে দেলোয়ার হোসাইন ন সাঈদী সাহেব জুলাই মাসের মাঝামাঝিতে দেশের বাড়ির দিকে চলে গেলেন।
জেরা : আপনার এলাকায় সাঈদী সাহেবকে কতবার দেখেছেন?
উত্তর : বহুবার গেছেন।
প্রশ্ন : যতবার উনি গেচেন ততবার আপনি ওনার সাথে থাকতেন?
উত্তর : দূরে গেলে যেতামনা।
প্রশ্ন : পীর সাহেবের বাড়ি সবসময় যেতেন?
উত্তর : মাঝে মাঝে।
প্রশ্ন : কি কারনে যেতেন?
উত্তর : প্রতিবেশি হিসেবে।
প্রশ্ন : সাঈদী সাহেবের যশোরের বাড়ি যেতেন?
উত্তর : না।
প্রশ্ন : আপনারা এলাকায় অন্যান্য যারা ওয়াজ মাহফিল করতে আসতেন তাদের সবার সাথেও আপনি থাকতেন?
উত্তর : পরিচয় থাকলে যেতাম।
প্রশ্ন : যাদের চিনতেন তাদের দুয়েকজনের নাম বলেন।
উত্তর : মাওলানা গোলাম রসুল, গোলাম মোস্তফা, আবু সাঈদ।
প্রশ্ন : এরা কোথায় থাকত তা জানেন?
উত্তর : এদের বাড়ি আমাদের এলাকার দ’ুচার মাইল দূরে।
প্রশ্ন : আপনি জামায়াত করেন। সে কারনে জামায়াত নেতা সাঈদী সাহেবের পক্ষে আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিলেন।
উত্তর : সত্য নয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন