৭/৪/২০১৩, রোববার
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অব্যাহত রয়েছে। তবে আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং তাদের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে নিয়ম অনুযায়ী রায়ের তারিখ ঘোষনা করা হবে। রাষ্ট্রপক্ষ আগেই তাদের যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেছে।
ট্রাইব্যুনাল এর আগে গত বৃহষ্পতিবারের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করার জন্য আসামী পক্ষকে নির্দেশ দিয়েছিল। তবে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করতে আসামী পক্ষ আরো দুই দিন সময় নেয়। আজকের যুক্তি উপস্থপন শেষে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। আসামী পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আগামী ধার্য্য তারিখে যুক্তি উপস্থাপন শেষ হবে বলে আশা করা যায়।
এদিকে আগামী বুধবার পর্যন্ত তিনদিনের হরতাল ঘোষিত হয়েছে। সাধারণত আসামী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকেন।
আজ আসামী পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক। অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনীত ১৯৭১ সালে বিভিন্ন অপরাধের উসকানির অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে তিনি বলেন, জেনোসাইড কনভেনশন অনুযায়ী কারো বিরুদ্ধে উসকানির অভিযোগ আনতে হলে দুটি বিষয় প্রমাণ হতে হবে। প্রথমত অভিযুক্তকে এমন বক্তব্য দিতে হবে যার কারণে কোন নির্দিষ্ট অপরাধ সংগঠিত হয়েছে মর্মে প্রমান হাজির করতে হবে। দ্বিতীয়ত সংঘটিত অপরাধের সাথে অভিযুক্ত ব্যক্তির এমন সহযোগীতা বা সম্পৃক্ততা থাকতে হবে যার কারণেও অপরাধ হয়েছে মর্মে দেখাতে হবে। কিন্তু গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ মর্মে কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই।
যুক্তি উপস্থাপনে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকীকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির, রায়হান উদ্দিন প্রমুখ।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অব্যাহত রয়েছে। তবে আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং তাদের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে নিয়ম অনুযায়ী রায়ের তারিখ ঘোষনা করা হবে। রাষ্ট্রপক্ষ আগেই তাদের যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেছে।
ট্রাইব্যুনাল এর আগে গত বৃহষ্পতিবারের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করার জন্য আসামী পক্ষকে নির্দেশ দিয়েছিল। তবে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করতে আসামী পক্ষ আরো দুই দিন সময় নেয়। আজকের যুক্তি উপস্থপন শেষে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। আসামী পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আগামী ধার্য্য তারিখে যুক্তি উপস্থাপন শেষ হবে বলে আশা করা যায়।
এদিকে আগামী বুধবার পর্যন্ত তিনদিনের হরতাল ঘোষিত হয়েছে। সাধারণত আসামী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকেন।
আজ আসামী পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক। অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনীত ১৯৭১ সালে বিভিন্ন অপরাধের উসকানির অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে তিনি বলেন, জেনোসাইড কনভেনশন অনুযায়ী কারো বিরুদ্ধে উসকানির অভিযোগ আনতে হলে দুটি বিষয় প্রমাণ হতে হবে। প্রথমত অভিযুক্তকে এমন বক্তব্য দিতে হবে যার কারণে কোন নির্দিষ্ট অপরাধ সংগঠিত হয়েছে মর্মে প্রমান হাজির করতে হবে। দ্বিতীয়ত সংঘটিত অপরাধের সাথে অভিযুক্ত ব্যক্তির এমন সহযোগীতা বা সম্পৃক্ততা থাকতে হবে যার কারণেও অপরাধ হয়েছে মর্মে দেখাতে হবে। কিন্তু গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ মর্মে কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই।
যুক্তি উপস্থাপনে ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকীকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির, রায়হান উদ্দিন প্রমুখ।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন