মেহেদী হাসান, ১০/৯/২০১২
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি (ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল। আজ ট্রাইব্যুনাল-১ এ তিনি সাক্ষ্য দিয়ে বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক ছিলেন তেমনি গোলাম আযম শত্রুপক্ষের এক প্রতীকে পরিণত হয়। রাজাকার, আল বদর, আল শামস, শান্তি কমিটির নেতা হিসেবে অনেকের সাথে প্রায়ই গোলাম আযমের নাম শুনতাম। তার সাথে আরো অনেকের নাম শুনতাম যেমন মতিউর রহমান নিজামী, আল আহসান মো: মুজাহিদ, আব্বাস আলী খান। তবে সবসময় গোলাম আযমের নাম বেশি উচ্চারন হত জামায়াত নেতা হিসেবে। স্বাধীনতা বিরোধী এসব কাজ তার নেতৃত্বেই হত বলে শুনেছি।
সোয়া দ্ঘুন্টা জবানবন্দী দেন সুলতানা কামাল। আগামীকাল আবার তার জবানবন্দী গ্রহনের কথা রয়েছে। সুলাতান কামাল জানান তিনি এবং তার ছোট বোন সাঈদা কামাল মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । এক পর্যায়ে এবং ভারতের আগরতলায় যান । সেখান থেকে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীন খবর এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের তৎপরতার খবর পেতেন নিয়মিত।
সুলতানা কামালা ২৫ মার্চের গনহত্যা, স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু, তাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনের দীর্ঘ প্রেক্ষাপট বর্ননা করেন।
সুলতানা কামাল বলেন, তার মা (কবি সুফিয়া কামাল) বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য মূলধারার রাজনীতির সাথে আন্দোলন করে যাচ্ছিলেন। তাদের বাসা ছিল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসার খুব কাছে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর তার মায়ের কারনে তাদের বাসাটি একটি যোগাযোগের কেন্দ্র হয় আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য। যুদ্ধে যোগদানের জন্য আমাদের বন্ধুরা তখন আমাদের সাথে যোগাযোগ করে। সেভাবেই আমরা দুবোনেই সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের কাজে জড়িয়ে পড়ি। সুলতানা কামাল তখন ঢাকা বিভাগে ইংরেজি সাহিত্যের এমএ কাসের শিক্ষার্থী ছিলেন।
২৫ মার্চের গণহত্যা শুরু এবং গনহত্যার পরের বিভিন্ন দৃশ্য বর্ণনা করে সুলতানা কামাল বলেন, হঠাৎ করে এপ্রিল মাসে শুনতে পেলাম তখনকার কিছু ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ভূমিকা পালন শুরু করেছে। তখনকার পত্রপত্রিকায় সেসব খবার ছাপা হত। ঘুরে ফিরে জামায়াতে ইসলামী, পিডিবি, মুসলিম লীগ দলের নাম উঠে আসত। একটি নাম খুব বেশি করে আমাদের চোখে পড়ত। সে নামটি হল গোলাম আযম।
তিনি টিক্কা খান এবং পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সাথে মিলিত হতেন এবং কিভাবে পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষা করা যায় সে বিষয়ে বক্তৃতা বিবৃতি দিতেন।
প্রথমে শান্তি কমিটির নামে কিছু সাংগঠনিক তৎপরতা চালায়। পরে মে মাসে রাজাকার বাহিনী বলে একটি বাহিনী গঠন করে। আমি যতদূর জানতে পারি খুলনায় প্রথমে জামায়াতের নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনী গঠিত হয়। এও জানতে পারি তারা কিছু গোপন কিলার ফোর্স তৈরি করে আল বদর আল শামস নামে। জামায়াতের ছাত্র এবং তরুনদের নিয়ে এ বাহিনী গঠিত হয়। সর্বক্ষেত্রে এবং সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে গোলাম আযমের নাম উঠে এসেছে বারবার। প্রায়শই দেখেছি পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর উচ্চতর পর্যায় থেকে টিক্কাখানসহ গোলাম আযমের নাম ধরেই প্রশংসা করেছে যে, পাকিস্তান রক্ষার জন্য তিনি এতকিছু করেছেন।
সুলতানা কামাল বলেন, জুন মাসে একটি ঘটনার জন্য আমি এবং আমার ছোট বোন সীমান্ত পার হয়ে আগরতলা যেতে বাধ্য হই। আমাদের সামনের বাড়িতে থাকতেন স্কোয়াড্রন লিডার হামিদুল্লাহ খান। রায়ের বাজারে তাকে একটি হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় অপারেশনের জন্য হেডকোয়ার্টারে ডেকে পাঠানো হয়। তিনি আমার মায়ের কাছে আসেন সাহায্যের জন্য। তখন তাকে আমরা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে সাহায্য করি। কিন্তু তার বাসার কাজের ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তান আর্মি। তার কাছ থেকে আমাদের বিষয়ে তথ্য আদায়ের আশঙ্কায় আমাদের দুই বোনকে সীমান্ত পার হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
সুলতানা কামাল বলেন, এরপর আগরতলা গিয়ে তাদের পূর্ব পরিচিত একজন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। তিনি এবং তার স্ত্রী সেখানে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্র খোলেন। সেখানে তারা দুই বোন কাজে যোগদেন। এরপর ২ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সাথে যোগাযোগের পর তারা দুই বোন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিবন্ধিত হন। পরবর্তী পর্যায়ে তারা সেখানে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা এবং নারী মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে থাকেন। সেখানে ডা. জাফরুল্লাহসহ আরো অনেকে কাজ করেন।
সুলতানা কামাল জানান, রেডিও এবং গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা যারা অপারেশনের জন্য দেশের মধ্যে প্রবেশ করত এবং আবার আগরতলায় ফিরে যেত তাদের সহ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশের যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের কর্মকান্ডের খবরাখবর পেতেন। আমরা এও শুনতে পাই যে, তারা বিভিন্ন বয়সের নারীদের ধরে নিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কাছে প্রদান করে। তাদের ক্যাম্প এবং ব্যাঙ্কারে রাখা হত। তাদের ধর্ষণ, যৌন নির্যতানে অনেকে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে, অনেকে আত্মহত্যা করেছে। রাজাকার, আল বদর, আল শামস নেতা হিসেবে অনেকের সাথে প্রায়শই গোলাম আযমের নাম শুনতাম। আরো অনেকের নাম শুনতাম তবে সব সময় গোলাম আযমের নাম বেশি উচ্চারন হত জামায়াত নেতা জিসেবে। তার নেতৃত্বেই এসব হত বলে শুনেছি। এসব বাহিনীর প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই গোলাম আযম আমাদের শত্রুপক্ষের এক প্রতীকে পরিণত হয়।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি (ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল। আজ ট্রাইব্যুনাল-১ এ তিনি সাক্ষ্য দিয়ে বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক ছিলেন তেমনি গোলাম আযম শত্রুপক্ষের এক প্রতীকে পরিণত হয়। রাজাকার, আল বদর, আল শামস, শান্তি কমিটির নেতা হিসেবে অনেকের সাথে প্রায়ই গোলাম আযমের নাম শুনতাম। তার সাথে আরো অনেকের নাম শুনতাম যেমন মতিউর রহমান নিজামী, আল আহসান মো: মুজাহিদ, আব্বাস আলী খান। তবে সবসময় গোলাম আযমের নাম বেশি উচ্চারন হত জামায়াত নেতা হিসেবে। স্বাধীনতা বিরোধী এসব কাজ তার নেতৃত্বেই হত বলে শুনেছি।
সোয়া দ্ঘুন্টা জবানবন্দী দেন সুলতানা কামাল। আগামীকাল আবার তার জবানবন্দী গ্রহনের কথা রয়েছে। সুলাতান কামাল জানান তিনি এবং তার ছোট বোন সাঈদা কামাল মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । এক পর্যায়ে এবং ভারতের আগরতলায় যান । সেখান থেকে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীন খবর এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের তৎপরতার খবর পেতেন নিয়মিত।
সুলতানা কামালা ২৫ মার্চের গনহত্যা, স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু, তাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনের দীর্ঘ প্রেক্ষাপট বর্ননা করেন।
সুলতানা কামাল বলেন, তার মা (কবি সুফিয়া কামাল) বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য মূলধারার রাজনীতির সাথে আন্দোলন করে যাচ্ছিলেন। তাদের বাসা ছিল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসার খুব কাছে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর তার মায়ের কারনে তাদের বাসাটি একটি যোগাযোগের কেন্দ্র হয় আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য। যুদ্ধে যোগদানের জন্য আমাদের বন্ধুরা তখন আমাদের সাথে যোগাযোগ করে। সেভাবেই আমরা দুবোনেই সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের কাজে জড়িয়ে পড়ি। সুলতানা কামাল তখন ঢাকা বিভাগে ইংরেজি সাহিত্যের এমএ কাসের শিক্ষার্থী ছিলেন।
২৫ মার্চের গণহত্যা শুরু এবং গনহত্যার পরের বিভিন্ন দৃশ্য বর্ণনা করে সুলতানা কামাল বলেন, হঠাৎ করে এপ্রিল মাসে শুনতে পেলাম তখনকার কিছু ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ভূমিকা পালন শুরু করেছে। তখনকার পত্রপত্রিকায় সেসব খবার ছাপা হত। ঘুরে ফিরে জামায়াতে ইসলামী, পিডিবি, মুসলিম লীগ দলের নাম উঠে আসত। একটি নাম খুব বেশি করে আমাদের চোখে পড়ত। সে নামটি হল গোলাম আযম।
তিনি টিক্কা খান এবং পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সাথে মিলিত হতেন এবং কিভাবে পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষা করা যায় সে বিষয়ে বক্তৃতা বিবৃতি দিতেন।
প্রথমে শান্তি কমিটির নামে কিছু সাংগঠনিক তৎপরতা চালায়। পরে মে মাসে রাজাকার বাহিনী বলে একটি বাহিনী গঠন করে। আমি যতদূর জানতে পারি খুলনায় প্রথমে জামায়াতের নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনী গঠিত হয়। এও জানতে পারি তারা কিছু গোপন কিলার ফোর্স তৈরি করে আল বদর আল শামস নামে। জামায়াতের ছাত্র এবং তরুনদের নিয়ে এ বাহিনী গঠিত হয়। সর্বক্ষেত্রে এবং সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে গোলাম আযমের নাম উঠে এসেছে বারবার। প্রায়শই দেখেছি পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর উচ্চতর পর্যায় থেকে টিক্কাখানসহ গোলাম আযমের নাম ধরেই প্রশংসা করেছে যে, পাকিস্তান রক্ষার জন্য তিনি এতকিছু করেছেন।
সুলতানা কামাল বলেন, জুন মাসে একটি ঘটনার জন্য আমি এবং আমার ছোট বোন সীমান্ত পার হয়ে আগরতলা যেতে বাধ্য হই। আমাদের সামনের বাড়িতে থাকতেন স্কোয়াড্রন লিডার হামিদুল্লাহ খান। রায়ের বাজারে তাকে একটি হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় অপারেশনের জন্য হেডকোয়ার্টারে ডেকে পাঠানো হয়। তিনি আমার মায়ের কাছে আসেন সাহায্যের জন্য। তখন তাকে আমরা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে সাহায্য করি। কিন্তু তার বাসার কাজের ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তান আর্মি। তার কাছ থেকে আমাদের বিষয়ে তথ্য আদায়ের আশঙ্কায় আমাদের দুই বোনকে সীমান্ত পার হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
সুলতানা কামাল বলেন, এরপর আগরতলা গিয়ে তাদের পূর্ব পরিচিত একজন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। তিনি এবং তার স্ত্রী সেখানে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্র খোলেন। সেখানে তারা দুই বোন কাজে যোগদেন। এরপর ২ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সাথে যোগাযোগের পর তারা দুই বোন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিবন্ধিত হন। পরবর্তী পর্যায়ে তারা সেখানে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা এবং নারী মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে থাকেন। সেখানে ডা. জাফরুল্লাহসহ আরো অনেকে কাজ করেন।
সুলতানা কামাল জানান, রেডিও এবং গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা যারা অপারেশনের জন্য দেশের মধ্যে প্রবেশ করত এবং আবার আগরতলায় ফিরে যেত তাদের সহ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশের যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের কর্মকান্ডের খবরাখবর পেতেন। আমরা এও শুনতে পাই যে, তারা বিভিন্ন বয়সের নারীদের ধরে নিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কাছে প্রদান করে। তাদের ক্যাম্প এবং ব্যাঙ্কারে রাখা হত। তাদের ধর্ষণ, যৌন নির্যতানে অনেকে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে, অনেকে আত্মহত্যা করেছে। রাজাকার, আল বদর, আল শামস নেতা হিসেবে অনেকের সাথে প্রায়শই গোলাম আযমের নাম শুনতাম। আরো অনেকের নাম শুনতাম তবে সব সময় গোলাম আযমের নাম বেশি উচ্চারন হত জামায়াত নেতা জিসেবে। তার নেতৃত্বেই এসব হত বলে শুনেছি। এসব বাহিনীর প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই গোলাম আযম আমাদের শত্রুপক্ষের এক প্রতীকে পরিণত হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন