মেহেদী হাসান, ৩০/১২/১১
‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তা সংঘটনের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযম কোনোভাবে সরাসরি জড়িত ছিলেন, এমন কোনো কিছু আমরা পাইনি।’
১৯৯৪ সালে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়ে দেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে এ কথা উল্লেখ রয়েছে।
রায়ে আরো উল্লেখ করা হয়, ‘পাকিস্তানি আর্মি এবং তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর কিংবা আলশামসের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তার একটির সাথেও অধ্যাপক গোলাম আযমের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।’
আপিল বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি হাবিবুর রহমান, বিচারপতি এটিএম আফজাল, বিচারপতি মুস্তাফা কামাল ও বিচারপতি লতিফুর রহমান এ ঐতিহাসিক রায় দেন। এই চার খ্যাতিমান বিচারপতির সবাই পরে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসন অলংকৃত করেন এবং এদের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান ও বিচারপতি লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৯৯৪ সালের ২২ জুন দেয়া ৫৪ পৃষ্ঠার রায়ে অধ্যাপক গোলাম আযম সম্পর্কে ১৯৭১ সালের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বিচারপতিদের করা মন্তব্য ছিল এ রকম: ঞযবৎব রং হড়ঃযরহম ঃড় ফরৎবপঃষু রসঢ়ষরপধঃব ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ (এড়ষধস অুধস) রহ ধহু ড়ভ ঃযব ধঃৎড়পরঃরবং ধষষবমবফ ঃড় যধাব নববহ ঢ়বৎঢ়বঃৎধঃবফ নু ঃযব চধশরংঃধহর অৎসু ড়ৎ ঃযবরৎ ধংংড়পরধঃবং ঃযব জধলধশধৎং, অষ ইধফৎং ড়ৎ ঃযব অষ ঝযধসং. ঊীপবঢ়ঃ ঃযধঃ ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ ধিং যড়নহড়ননরহম রিঃয ঃযব গরষরঃধৎু ঔঁহঃধ ফঁৎরহম ঃযব ধিৎ ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ, বি ফড় হড়ঃ ভরহফ ধহুঃযরহম ঃযধঃ ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ ধিং রহ ধহু ধিু ফরৎবপঃষু রহাড়ষাবফ রহ ঢ়বৎঢ়বঃঁধঃরহম ঃযব ধষষবমবফ ধঃৎড়পরঃরবং ফঁৎরহম ঃযব ধিৎ ড়ভ রহফবঢ়বহফবহপব.
সম্প্রতি অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনালে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট জমা দেয়া হয়েছে। চার্জশিটে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে নেতৃত্ব দানসহ অর্ধশতাধিত অভিযোগ আনা হয়েছে। চার্জশিটে অভিযোগ করা হয়েছে, গোলাম আযমের নেতৃত্বে, পরিচালানায়, পরামর্শে, উস্কানিতে ও প্ররোচনায় ১৯৭১ সালে পাক আর্মি এবং তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর ও আলশামস এসব গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস- এসব বাহিনী তার নেতৃত্বে গঠিত এবং পরিচালিত হতো।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করার অভিযোগে অধ্যাপক গোলাম আযমসহ আরো অনেকের নাগরিকত্ব বাতিল করে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ সরকার। পরে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে তারা চাইলে নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার জন্য দরখাস্ত করতে পারেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক গোলাম আযম নাগরিকত্বের জন্য দরখাস্ত করেন। কিন্তু সে বিষয়ে সরকার কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় অধ্যাপক গোলাম আযম ১৯৯২ সালে আদালতের স্মরণাপন্ন হন এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দেন। সেই রায়ে খ্যাতিমান চার বিচারপতি ১৯৭১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয় সে সম্পর্কে উপরোক্ত মন্তব্য করলেন।
ওই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হাসান আরিফ (পরবর্তীতে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হন) এবং বি হোসেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন এ আর ইউসুফ এবং ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।
ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা চার্জশিটে অধ্যাক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যে অর্ধশতাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে তাকে “অভিযোগ নয় অপবাদ” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন অধ্যাপক গোলাম আযম বিভিন্ন গণমাধ্যমের কাছে দেয়া সাম্প্রাতিক সাক্ষাৎকারে।
রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু গত ১২ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করেন। গত ২৬ ডিসেম্বর সে চার্জশিট আমলে নেয়ার দিন ধার্য করা ছিল। কিন্তু আদালত ঐদিন চার্জশিট ফেরত দিয়ে পুনরায় আগামী ৫ জানুয়ারি নতুন করে দাখিলের নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটরকে। কারন চার্জশিটকে অবিন্যস্ত, অগোছাল এবং এলোমিলো হিসেবে মন্তব্য করেছেন আদালত।
আদালত কর্তৃক চার্জশিট ফেরত দেয়া বিষয়ে গোলাম আযমের প্রধান কৌশুলী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গত ৪০ বছর ধরে তারা অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করে আসছে। গত দুই বছর ধরে তারা তদন্ত করে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট গঠন করল। সেই চার্জশিটকে আদালত অগোছাল এবং যথাযথভাবে করা হয়নি বলে ফেরত দিলেন। এ থেকে প্রমানিত হয়েছে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। অধ্যাপক গোলাম আযম নিজেও একে অভিযোগ নয় বরং অপবাদ হিসেবেই আখ্যায়িত করেছেন।
‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তা সংঘটনের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযম কোনোভাবে সরাসরি জড়িত ছিলেন, এমন কোনো কিছু আমরা পাইনি।’
১৯৯৪ সালে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়ে দেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে এ কথা উল্লেখ রয়েছে।
রায়ে আরো উল্লেখ করা হয়, ‘পাকিস্তানি আর্মি এবং তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর কিংবা আলশামসের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তার একটির সাথেও অধ্যাপক গোলাম আযমের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।’
আপিল বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি হাবিবুর রহমান, বিচারপতি এটিএম আফজাল, বিচারপতি মুস্তাফা কামাল ও বিচারপতি লতিফুর রহমান এ ঐতিহাসিক রায় দেন। এই চার খ্যাতিমান বিচারপতির সবাই পরে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসন অলংকৃত করেন এবং এদের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান ও বিচারপতি লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৯৯৪ সালের ২২ জুন দেয়া ৫৪ পৃষ্ঠার রায়ে অধ্যাপক গোলাম আযম সম্পর্কে ১৯৭১ সালের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বিচারপতিদের করা মন্তব্য ছিল এ রকম: ঞযবৎব রং হড়ঃযরহম ঃড় ফরৎবপঃষু রসঢ়ষরপধঃব ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ (এড়ষধস অুধস) রহ ধহু ড়ভ ঃযব ধঃৎড়পরঃরবং ধষষবমবফ ঃড় যধাব নববহ ঢ়বৎঢ়বঃৎধঃবফ নু ঃযব চধশরংঃধহর অৎসু ড়ৎ ঃযবরৎ ধংংড়পরধঃবং ঃযব জধলধশধৎং, অষ ইধফৎং ড়ৎ ঃযব অষ ঝযধসং. ঊীপবঢ়ঃ ঃযধঃ ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ ধিং যড়নহড়ননরহম রিঃয ঃযব গরষরঃধৎু ঔঁহঃধ ফঁৎরহম ঃযব ধিৎ ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ, বি ফড় হড়ঃ ভরহফ ধহুঃযরহম ঃযধঃ ঃযব ঢ়বঃরঃরড়হবৎ ধিং রহ ধহু ধিু ফরৎবপঃষু রহাড়ষাবফ রহ ঢ়বৎঢ়বঃঁধঃরহম ঃযব ধষষবমবফ ধঃৎড়পরঃরবং ফঁৎরহম ঃযব ধিৎ ড়ভ রহফবঢ়বহফবহপব.
সম্প্রতি অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনালে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট জমা দেয়া হয়েছে। চার্জশিটে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে নেতৃত্ব দানসহ অর্ধশতাধিত অভিযোগ আনা হয়েছে। চার্জশিটে অভিযোগ করা হয়েছে, গোলাম আযমের নেতৃত্বে, পরিচালানায়, পরামর্শে, উস্কানিতে ও প্ররোচনায় ১৯৭১ সালে পাক আর্মি এবং তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর ও আলশামস এসব গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস- এসব বাহিনী তার নেতৃত্বে গঠিত এবং পরিচালিত হতো।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করার অভিযোগে অধ্যাপক গোলাম আযমসহ আরো অনেকের নাগরিকত্ব বাতিল করে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ সরকার। পরে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে তারা চাইলে নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার জন্য দরখাস্ত করতে পারেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক গোলাম আযম নাগরিকত্বের জন্য দরখাস্ত করেন। কিন্তু সে বিষয়ে সরকার কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় অধ্যাপক গোলাম আযম ১৯৯২ সালে আদালতের স্মরণাপন্ন হন এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দেন। সেই রায়ে খ্যাতিমান চার বিচারপতি ১৯৭১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয় সে সম্পর্কে উপরোক্ত মন্তব্য করলেন।
ওই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হাসান আরিফ (পরবর্তীতে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হন) এবং বি হোসেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন এ আর ইউসুফ এবং ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।
ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা চার্জশিটে অধ্যাক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যে অর্ধশতাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে তাকে “অভিযোগ নয় অপবাদ” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন অধ্যাপক গোলাম আযম বিভিন্ন গণমাধ্যমের কাছে দেয়া সাম্প্রাতিক সাক্ষাৎকারে।
রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু গত ১২ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করেন। গত ২৬ ডিসেম্বর সে চার্জশিট আমলে নেয়ার দিন ধার্য করা ছিল। কিন্তু আদালত ঐদিন চার্জশিট ফেরত দিয়ে পুনরায় আগামী ৫ জানুয়ারি নতুন করে দাখিলের নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটরকে। কারন চার্জশিটকে অবিন্যস্ত, অগোছাল এবং এলোমিলো হিসেবে মন্তব্য করেছেন আদালত।
আদালত কর্তৃক চার্জশিট ফেরত দেয়া বিষয়ে গোলাম আযমের প্রধান কৌশুলী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গত ৪০ বছর ধরে তারা অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করে আসছে। গত দুই বছর ধরে তারা তদন্ত করে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট গঠন করল। সেই চার্জশিটকে আদালত অগোছাল এবং যথাযথভাবে করা হয়নি বলে ফেরত দিলেন। এ থেকে প্রমানিত হয়েছে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। অধ্যাপক গোলাম আযম নিজেও একে অভিযোগ নয় বরং অপবাদ হিসেবেই আখ্যায়িত করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন