মেহেদী হাসান, ১৪/১১/২০১৩
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক অভিযোগ করে বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দ্রুত পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ এবং তা কার্যকরের জন্য চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা আশা করব কেউ চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেননা।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আজ তার চেম্বারের সামনে ট্রাইব্যুনালের চলমান কয়েকটি মামলা বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এ অভিযোগ করেন। আব্দুল কাদের মোল্লার পূর্ণাঙ্গ রায় দ্রুত প্রকাশ এবং কার্যকরের জন্য কারা কাদেরকে কিভাবে চাপ দিচ্ছে সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনারা বুঝে নেন। আমরা এ বিষয়ে আর বলতে চাইনা। বিষয়টি আমরা শুনেছি। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর আমরা রিভিউ আবেদন করার জন্য ৩০ দিন সময় পাব। আমরা রিভিউ আবেদনন করব এবং আশা করছি আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলা সম্পর্কে তিনি বলেন, এ মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অসমাপ্ত থাকা অবস্থায় হরতালের মধ্যে মামলার কার্যক্রম বন্ধ ঘোষনা করে সিএভি করা হয়েছে। আমরা মনে করি এটা আনপ্রিসিডেন্টেড ( নজিরবিহীন, অনাকাঙ্খিত, অনভিপ্রেত)। এ ঘটনা আইনের শাসনের পরিপন্থী। হাইকোর্ট, সুপ্রীমকোর্ট, ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট কোথাও হরতালের মধ্যে এভাবে আদেশ পাশ করেনা।
তিনি বলেন, আমরা সিএভি আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছি। আশা করছি এর শুনানী হবে।
জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন এর সাবেক চেয়ারম্যান (এমসি) মীর কাসেম আলীর মামলা বিষয়ে তিনি বলেন, এ মামলায় চার্জ গঠন আদেশ বিষয়ে রিভিউ আবেদন শুনানীর জন্য ট্রাইব্যুনাল -১ এ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেটি শুনানী ছাড়াই চেম্বারে বসে খারিজ করে দেয়া হয়েছে ।
ব্রিফিংয়ের সময় হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, তাজুল ইসলাম এবং বিপুল সংখ্যক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করে ট্রাইব্যুনাল-২। গত ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কাদের মোল্লাকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড প্রদান করে। তবে রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি এখনো প্রকাশিত হয়নি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক অভিযোগ করে বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দ্রুত পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ এবং তা কার্যকরের জন্য চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা আশা করব কেউ চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেননা।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আজ তার চেম্বারের সামনে ট্রাইব্যুনালের চলমান কয়েকটি মামলা বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এ অভিযোগ করেন। আব্দুল কাদের মোল্লার পূর্ণাঙ্গ রায় দ্রুত প্রকাশ এবং কার্যকরের জন্য কারা কাদেরকে কিভাবে চাপ দিচ্ছে সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনারা বুঝে নেন। আমরা এ বিষয়ে আর বলতে চাইনা। বিষয়টি আমরা শুনেছি। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর আমরা রিভিউ আবেদন করার জন্য ৩০ দিন সময় পাব। আমরা রিভিউ আবেদনন করব এবং আশা করছি আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলা সম্পর্কে তিনি বলেন, এ মামলায় আসামী পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন অসমাপ্ত থাকা অবস্থায় হরতালের মধ্যে মামলার কার্যক্রম বন্ধ ঘোষনা করে সিএভি করা হয়েছে। আমরা মনে করি এটা আনপ্রিসিডেন্টেড ( নজিরবিহীন, অনাকাঙ্খিত, অনভিপ্রেত)। এ ঘটনা আইনের শাসনের পরিপন্থী। হাইকোর্ট, সুপ্রীমকোর্ট, ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট কোথাও হরতালের মধ্যে এভাবে আদেশ পাশ করেনা।
তিনি বলেন, আমরা সিএভি আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছি। আশা করছি এর শুনানী হবে।
জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন এর সাবেক চেয়ারম্যান (এমসি) মীর কাসেম আলীর মামলা বিষয়ে তিনি বলেন, এ মামলায় চার্জ গঠন আদেশ বিষয়ে রিভিউ আবেদন শুনানীর জন্য ট্রাইব্যুনাল -১ এ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেটি শুনানী ছাড়াই চেম্বারে বসে খারিজ করে দেয়া হয়েছে ।
ব্রিফিংয়ের সময় হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, তাজুল ইসলাম এবং বিপুল সংখ্যক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করে ট্রাইব্যুনাল-২। গত ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কাদের মোল্লাকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড প্রদান করে। তবে রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি এখনো প্রকাশিত হয়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন