৪/১০/২০১২
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ছাড়াও আজ গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আরো একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন। কিন্তু তিনি তার জবানবন্দীতে গোলাম আযমের নামও উচ্চারন করেননি। তাই আসামী পক্ষ তাকে জেরাও করেনি।
সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ শেষে বিচারপতিরাও জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকান। কোর্টে উপস্থিত কেউ কেউ মন্তব্য করেন-কেন এ সাক্ষীকে আনা হল তা বোঝা গেলনা।
জবানবন্দী : আমার নাম শেখ ফরিদ আলম। বয়স ৬০ চলছে। আমার বাসার ঠিকানা হল ১৪১ পশ্চিম নাখাল পাড়া। আমার বাসার পশে ১৪২ ঠিকানায় ২ দমমিক ১০ কাঠার এক খন্ড জমি আমার বাবা আমার নামে ক্রয় করেন। আমি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে সিগনাল কোরে চাকরি করতাম। দেশ স্বাধীন হলে দেশে ফিরে আসি। স্বাধীনতার আগে ১৪২ ঠিকানায় মাদ্রাসা এবং জামায়াতের অফিস ছিল। দেশে ফিরে দেখি সেখানে ছাত্রলীগের ছেলেরা কাব খুলেছে। তাদেরকে বুঝিয়ে বলায় তারা চলে যায়। তারপর সেখানে আবার মসজিদ এবং পরে মাদ্রাসা বানাই। যখন সেখানে জামায়াতের অফিস ছিল সেটা আমার বাবা তাদের ভাড়া দিয়েছিল।
জবানবন্দী শেষে গোলাম আযমের আইনজীবী তাকে জেরা করতে অস্বীকৃতি জানান।
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ছাড়াও আজ গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আরো একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন। কিন্তু তিনি তার জবানবন্দীতে গোলাম আযমের নামও উচ্চারন করেননি। তাই আসামী পক্ষ তাকে জেরাও করেনি।
সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ শেষে বিচারপতিরাও জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকান। কোর্টে উপস্থিত কেউ কেউ মন্তব্য করেন-কেন এ সাক্ষীকে আনা হল তা বোঝা গেলনা।
জবানবন্দী : আমার নাম শেখ ফরিদ আলম। বয়স ৬০ চলছে। আমার বাসার ঠিকানা হল ১৪১ পশ্চিম নাখাল পাড়া। আমার বাসার পশে ১৪২ ঠিকানায় ২ দমমিক ১০ কাঠার এক খন্ড জমি আমার বাবা আমার নামে ক্রয় করেন। আমি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে সিগনাল কোরে চাকরি করতাম। দেশ স্বাধীন হলে দেশে ফিরে আসি। স্বাধীনতার আগে ১৪২ ঠিকানায় মাদ্রাসা এবং জামায়াতের অফিস ছিল। দেশে ফিরে দেখি সেখানে ছাত্রলীগের ছেলেরা কাব খুলেছে। তাদেরকে বুঝিয়ে বলায় তারা চলে যায়। তারপর সেখানে আবার মসজিদ এবং পরে মাদ্রাসা বানাই। যখন সেখানে জামায়াতের অফিস ছিল সেটা আমার বাবা তাদের ভাড়া দিয়েছিল।
জবানবন্দী শেষে গোলাম আযমের আইনজীবী তাকে জেরা করতে অস্বীকৃতি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন