৮/১/২০১৩
প্রায় দেড় মাস পর জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় আবার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে তার ছেলে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য প্রদান শুরু করেছেন আজ থেকে।
অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় গত বছর ১২ নভেম্বর থেকে আসামী পক্ষের প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। গত বছর ২০ নভেম্বর তিনি সর্বশেষ সাক্ষ্য প্রদান করেন। এরপর স্কাইপ কেলেঙ্কারির জের ধরে গত ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগের কারনে প্রায় একমাস এ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম স্থগিত থাকে। গতকাল থেকে আবার এ মামলায় পূরাদমে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হল ট্রাইব্যুনালে। আব্দুল্লাহিল আমান আযমী গতকাল ষষ্ঠ দফায় সাক্ষ্য দিলেন। আসামী পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আজো সারাদিন তার সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত থাকবে।
আজকের সাক্ষ্যে সাক্ষী তার পিতার পক্ষে বিভিন্ন বইপুস্ত, দলিল, নথিপত্র, ১৯৭১ সালে বিভিন্ন অঞ্চলের রাজাকারদের তালিকা, এ সংক্রান্ত কিছু ছিঠিপত্রের ফটোকপি ডকুমেন্ট আকারে উপস্থাপন করেন ট্রাইব্যুনালে।
ট্রাইব্যুনাল সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে জেয়াদ আল মালুমসহ অন্যান্য প্রসিকিউটর উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) মীর কাসেম আলীর পক্ষ থেকে দায়ের করা আদালত অবমাননা সংক্রান্ত আবেদনের শুনানীর পরবর্তী তারিখ ১০ জানুয়ারি নির্ধারন করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের আদেশ অমান্য করে আইনজীবীর উপস্থিতি ছাড়াই গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর মীর কাসেম আলীকে সেফহোমে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা। এ অভিযোগে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক মো: আব্দুল হান্নান খান এবং তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করা হয় আসামী পক্ষ থেকে। আজ এ বিষয়ে শুনানীর জন্য ধার্য্য ছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১এ। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান উপস্থিত না থাকায় ১০ তারিখ পুনরায় তারিখ ধার্য্য করা হয়েছে শুনানীর জন্য।
প্রায় দেড় মাস পর জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় আবার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে তার ছেলে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য প্রদান শুরু করেছেন আজ থেকে।
অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় গত বছর ১২ নভেম্বর থেকে আসামী পক্ষের প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। গত বছর ২০ নভেম্বর তিনি সর্বশেষ সাক্ষ্য প্রদান করেন। এরপর স্কাইপ কেলেঙ্কারির জের ধরে গত ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগের কারনে প্রায় একমাস এ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম স্থগিত থাকে। গতকাল থেকে আবার এ মামলায় পূরাদমে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হল ট্রাইব্যুনালে। আব্দুল্লাহিল আমান আযমী গতকাল ষষ্ঠ দফায় সাক্ষ্য দিলেন। আসামী পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আজো সারাদিন তার সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত থাকবে।
আজকের সাক্ষ্যে সাক্ষী তার পিতার পক্ষে বিভিন্ন বইপুস্ত, দলিল, নথিপত্র, ১৯৭১ সালে বিভিন্ন অঞ্চলের রাজাকারদের তালিকা, এ সংক্রান্ত কিছু ছিঠিপত্রের ফটোকপি ডকুমেন্ট আকারে উপস্থাপন করেন ট্রাইব্যুনালে।
ট্রাইব্যুনাল সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার তানভির আহমেদ আল আমিন, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে জেয়াদ আল মালুমসহ অন্যান্য প্রসিকিউটর উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) মীর কাসেম আলীর পক্ষ থেকে দায়ের করা আদালত অবমাননা সংক্রান্ত আবেদনের শুনানীর পরবর্তী তারিখ ১০ জানুয়ারি নির্ধারন করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের আদেশ অমান্য করে আইনজীবীর উপস্থিতি ছাড়াই গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর মীর কাসেম আলীকে সেফহোমে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা। এ অভিযোগে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক মো: আব্দুল হান্নান খান এবং তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করা হয় আসামী পক্ষ থেকে। আজ এ বিষয়ে শুনানীর জন্য ধার্য্য ছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১এ। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান উপস্থিত না থাকায় ১০ তারিখ পুনরায় তারিখ ধার্য্য করা হয়েছে শুনানীর জন্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন