মেহেদী হাসান, ১৪/১০/২০১২
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ঈদের দিন রাতে ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া জেলখানা থেকে বের করে দারোগা সিরু মিয়া, তার কিশোর পুত্র আনোয়ার কামালসহ ৩৮ জন বন্দী মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। অধ্যাপক গোলাম আযমের নির্দেশে তাদেরকে হত্যাকরা হয় মর্মে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমানকে আজ জেরার সময় প্রশ্ন করা হয় ‘আপনি তদন্তকালে শহীদ সিরু মিয়ার গ্রাম হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুর গিয়েছিলেন কি-না।’ জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ‘যাইনি। তবে সেখানকার অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।’
সিরু মিয়া এবং তার ছেলে গ্রেফতার হন যে তন্তর চেকপোস্টে সেখানেও তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা যাননি বলে জানান আরেক প্রশ্নের জবাবে। তদন্ত কর্মকর্তা মতিউর রহমানকে আজ তৃতীয় দফ জেরা করেন অধ্যাপক গোলাম আযমের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া মহকুমা এবং কুমিল্লা জেলার রাজাকার কমান্ডার কে ছিলেন তাও বলতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা।
জেরা :
প্রশ্ন : তদন্তকারেল ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া সর্ব প্রথম কবে যান?
উত্তর : ২২/৮/২০১০।
প্রম্ন : মোট কয়বার যান?
উত্তর : একবার।
প্রশ্ন : ফেরত আসেন কবে?
উত্তর : পরের দিন ২৪/৮/২০১০
প্রশ্ন : সিএনভি রোডে দোতারা মাজার শরীফে গিয়েছিলেন?
উত্তর : আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : শহীদ সিরু মিয়া যে তালেবের সাহায্যে ভারত যাবার চেষ্টা করেছিলেন তার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন?
উত্তর : খুঁজে পাইনি।
প্রশ্ন : তার ঠিকানা পেয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা। সুভারাম গ্রাম। তার সম্পর্কে এর বেশি কোন তথ্য আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তালেব সাহেবের ঠিকানা বিষয়ে আনোয়ারা বেগম ও শফিউদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : হ্যা। তারা জানিয়েছেন তারা তাকে চেনেন। তার বাড়ি সুভারামপুর।
প্রশ্ন : সুভারামপুর কোন থানায় অবস্থিত সে বিষয়ে জানার জন্য এসপির কাছে কোন নিদের্শনা চেয়েছিলেন?
উত্তর : এ বিষয়ে আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : সুভারামপুরে তালেবের অবস্থান সম্পর্কে জানানর জন্য কাকে কাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : অনেককে করেছি। রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তন্তর চেকপোস্টে গিয়েছিলেন?
উত্তর : না। তবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি সেখানে যে অবস্থায় সিরু মিয়াসহ অন্যদের গ্রেফতার করা হয় সে সময়ের কোন স্থাপনা এখন আর নেই।
প্রশ্ন : তন্তর কোন থানায় অবস্থিত?
উত্তর : কুমিল্লার কসবা।
প্রশ্ন : শহীদ সিরু মিয়া আটকের সময় ওই চেকপোস্টে যেসব রাজাকার ছিল তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছিলেন?
উত্তর : তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর করা সংক্রান্ত কোন তথ্য আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তন্তরের কোন লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : করেছি।
প্রশ্ন : কারো নাম বলতে পারবেন?
উত্তর : নাম স্মরন নেই।
প্রশ্ন : তাদের নাম কেস ডায়েরিতে লেখা আছে?
উত্তর : নির্দিষ্ট কোন নাম লেখা নেই।
প্রশ্ন : যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তাদেরকে আপনার কাছে কে নিয়ে এসেছিল এবং কয়টায় নিয়ে এসেছিল?
উত্তর : ২২/৮/২০১০ তারিখ ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া যাবার পরে অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের নাম লেখা আছে। তবে তন্তরের লোক হিসেবে কারোর নাম লেখা নেই।
প্রশ্ন : ঠিকানাসহ কয়জন এবং ঠিকানা ছাড়া কয়জনের নাম লেখা আছে?
উত্তর : ঠিকানাসহ ১১ জনের নাম লেখা আছে। ঠিকানাবিহীন কারোর নাম লেখা নেই। বিভিন্ন সংগঠনের নাম উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন : ১১ জনের সবাইকেই কি সাক্ষী করেছেন?
উত্তর : তাদের মধ্য থেকে ১ জনকে সাক্ষী করেছি ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়ায়।
প্রশ্ন : ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, উদিচি এবং আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এসময় আপনার কাছে আসেন?
উত্তর : সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা নেই।
প্রশ্ন : কোন কোন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দেখা করেন?
উত্তর : বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী উল্লেখ আছে। সংগঠনের নাম উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন : তদন্তে যাবার আগে রাজনৈতিক দল, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এবং স্থানীয় গন্যমান্য লোকদের উপস্থিত হবার জন্য আগেই খবর পাঠিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : যাবার আগে লিখিত কোন নোটিশ দিয়েছিলেন?
উত্তর : স্মরন নেই।
প্রশ্ন : হোমনা থানায় সিরু মিয়ার গ্রাম রামকৃষ্ণপুর গিয়েছিলেন?
উত্তর : যাইনি। তবে সেখানকার অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।
প্রশ্ন : তদন্তকালে কুমিল্লা গিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : কবে?
উত্তর : প্রথমবার ২২/১১/২০১০ তারিখ যাই। ৪/১১/২০১০ তারিখ পর্যন্ত ছিলাম। দ্বিতীয়বার ২৩/৭/২০১০ তারিখ যাই এবং পরের দিন ফেরত আসি।
প্রশ্ন : মুরাদনগর থানার রামচন্দ্রপুর গিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : এ গ্রামে আনোয়ারা বেগমের পিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন (আনোয়ারা বেগম শহীদ সিরু মিয়ার স্ত্রী এবং শহীদ আনোয়ার কামালের মা। তিনিও এ মামলায় অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন।)?
উত্তর : মনে নেই।
প্রশ্ন : গিয়েছিলেন কি-না সে মর্মে ডায়েরিতেও নোট নেই?
উত্তর : এটি সুনির্দিষ্টভাবে বলা নেই। তবে অন্যান্য কাজের কথা উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন : আনোয়ারা বেগমরা কয় বোন?
উত্তর : আমি তিন বোনের খোঁজ পেয়েছি। মায়া, মিনা এবং আনোয়ারা বেগম।
প্রশ্ন : ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া শান্তি কমিটি কতজন লোক নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ মর্মে তথ্য আছে আপনার কাছে?
উত্তর : ৫৫ জনের একটি তালিকা আছে।
প্রশ্ন : হাবিবুর রহমান শান্তি কমিটির সভাপতি ছিলেন?
উত্তর : আহবায়ক ছিলেন।
প্রশ্ন : তন্তর চেকপোস্টে যে বাঙ্গালি অফিসার ছিল তার কোন খোঁজ পেয়েছিলেন?
উত্তর : আমার তদন্তে তার বিষয়ে কোন তথ্য উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন : ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া মহকুমায় এবং কমিল্লা জেলায় রাজাকার কমান্ডারের নাম বলতে পারবেন?
উত্তর : অনেকের নাম আছে তবে সুনির্দিষ্টভাবে কমান্ডারের নাম পাইনি।
এ পর্যন্ত জেরার পর জেরা মুলতবি করা হয়।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ঈদের দিন রাতে ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া জেলখানা থেকে বের করে দারোগা সিরু মিয়া, তার কিশোর পুত্র আনোয়ার কামালসহ ৩৮ জন বন্দী মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। অধ্যাপক গোলাম আযমের নির্দেশে তাদেরকে হত্যাকরা হয় মর্মে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমানকে আজ জেরার সময় প্রশ্ন করা হয় ‘আপনি তদন্তকালে শহীদ সিরু মিয়ার গ্রাম হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুর গিয়েছিলেন কি-না।’ জবাবে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ‘যাইনি। তবে সেখানকার অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।’
সিরু মিয়া এবং তার ছেলে গ্রেফতার হন যে তন্তর চেকপোস্টে সেখানেও তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা যাননি বলে জানান আরেক প্রশ্নের জবাবে। তদন্ত কর্মকর্তা মতিউর রহমানকে আজ তৃতীয় দফ জেরা করেন অধ্যাপক গোলাম আযমের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া মহকুমা এবং কুমিল্লা জেলার রাজাকার কমান্ডার কে ছিলেন তাও বলতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা।
জেরা :
প্রশ্ন : তদন্তকারেল ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া সর্ব প্রথম কবে যান?
উত্তর : ২২/৮/২০১০।
প্রম্ন : মোট কয়বার যান?
উত্তর : একবার।
প্রশ্ন : ফেরত আসেন কবে?
উত্তর : পরের দিন ২৪/৮/২০১০
প্রশ্ন : সিএনভি রোডে দোতারা মাজার শরীফে গিয়েছিলেন?
উত্তর : আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : শহীদ সিরু মিয়া যে তালেবের সাহায্যে ভারত যাবার চেষ্টা করেছিলেন তার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন?
উত্তর : খুঁজে পাইনি।
প্রশ্ন : তার ঠিকানা পেয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা। সুভারাম গ্রাম। তার সম্পর্কে এর বেশি কোন তথ্য আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তালেব সাহেবের ঠিকানা বিষয়ে আনোয়ারা বেগম ও শফিউদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : হ্যা। তারা জানিয়েছেন তারা তাকে চেনেন। তার বাড়ি সুভারামপুর।
প্রশ্ন : সুভারামপুর কোন থানায় অবস্থিত সে বিষয়ে জানার জন্য এসপির কাছে কোন নিদের্শনা চেয়েছিলেন?
উত্তর : এ বিষয়ে আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : সুভারামপুরে তালেবের অবস্থান সম্পর্কে জানানর জন্য কাকে কাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : অনেককে করেছি। রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তন্তর চেকপোস্টে গিয়েছিলেন?
উত্তর : না। তবে খোঁজ নিয়ে জেনেছি সেখানে যে অবস্থায় সিরু মিয়াসহ অন্যদের গ্রেফতার করা হয় সে সময়ের কোন স্থাপনা এখন আর নেই।
প্রশ্ন : তন্তর কোন থানায় অবস্থিত?
উত্তর : কুমিল্লার কসবা।
প্রশ্ন : শহীদ সিরু মিয়া আটকের সময় ওই চেকপোস্টে যেসব রাজাকার ছিল তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছিলেন?
উত্তর : তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর করা সংক্রান্ত কোন তথ্য আমার রেকর্ডে নেই।
প্রশ্ন : তন্তরের কোন লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন?
উত্তর : করেছি।
প্রশ্ন : কারো নাম বলতে পারবেন?
উত্তর : নাম স্মরন নেই।
প্রশ্ন : তাদের নাম কেস ডায়েরিতে লেখা আছে?
উত্তর : নির্দিষ্ট কোন নাম লেখা নেই।
প্রশ্ন : যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তাদেরকে আপনার কাছে কে নিয়ে এসেছিল এবং কয়টায় নিয়ে এসেছিল?
উত্তর : ২২/৮/২০১০ তারিখ ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া যাবার পরে অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের নাম লেখা আছে। তবে তন্তরের লোক হিসেবে কারোর নাম লেখা নেই।
প্রশ্ন : ঠিকানাসহ কয়জন এবং ঠিকানা ছাড়া কয়জনের নাম লেখা আছে?
উত্তর : ঠিকানাসহ ১১ জনের নাম লেখা আছে। ঠিকানাবিহীন কারোর নাম লেখা নেই। বিভিন্ন সংগঠনের নাম উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন : ১১ জনের সবাইকেই কি সাক্ষী করেছেন?
উত্তর : তাদের মধ্য থেকে ১ জনকে সাক্ষী করেছি ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়ায়।
প্রশ্ন : ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, উদিচি এবং আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এসময় আপনার কাছে আসেন?
উত্তর : সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা নেই।
প্রশ্ন : কোন কোন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দেখা করেন?
উত্তর : বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী উল্লেখ আছে। সংগঠনের নাম উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন : তদন্তে যাবার আগে রাজনৈতিক দল, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এবং স্থানীয় গন্যমান্য লোকদের উপস্থিত হবার জন্য আগেই খবর পাঠিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : যাবার আগে লিখিত কোন নোটিশ দিয়েছিলেন?
উত্তর : স্মরন নেই।
প্রশ্ন : হোমনা থানায় সিরু মিয়ার গ্রাম রামকৃষ্ণপুর গিয়েছিলেন?
উত্তর : যাইনি। তবে সেখানকার অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।
প্রশ্ন : তদন্তকালে কুমিল্লা গিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : কবে?
উত্তর : প্রথমবার ২২/১১/২০১০ তারিখ যাই। ৪/১১/২০১০ তারিখ পর্যন্ত ছিলাম। দ্বিতীয়বার ২৩/৭/২০১০ তারিখ যাই এবং পরের দিন ফেরত আসি।
প্রশ্ন : মুরাদনগর থানার রামচন্দ্রপুর গিয়েছিলেন?
উত্তর : হ্যা।
প্রশ্ন : এ গ্রামে আনোয়ারা বেগমের পিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন (আনোয়ারা বেগম শহীদ সিরু মিয়ার স্ত্রী এবং শহীদ আনোয়ার কামালের মা। তিনিও এ মামলায় অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন।)?
উত্তর : মনে নেই।
প্রশ্ন : গিয়েছিলেন কি-না সে মর্মে ডায়েরিতেও নোট নেই?
উত্তর : এটি সুনির্দিষ্টভাবে বলা নেই। তবে অন্যান্য কাজের কথা উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন : আনোয়ারা বেগমরা কয় বোন?
উত্তর : আমি তিন বোনের খোঁজ পেয়েছি। মায়া, মিনা এবং আনোয়ারা বেগম।
প্রশ্ন : ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া শান্তি কমিটি কতজন লোক নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ মর্মে তথ্য আছে আপনার কাছে?
উত্তর : ৫৫ জনের একটি তালিকা আছে।
প্রশ্ন : হাবিবুর রহমান শান্তি কমিটির সভাপতি ছিলেন?
উত্তর : আহবায়ক ছিলেন।
প্রশ্ন : তন্তর চেকপোস্টে যে বাঙ্গালি অফিসার ছিল তার কোন খোঁজ পেয়েছিলেন?
উত্তর : আমার তদন্তে তার বিষয়ে কোন তথ্য উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন : ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া মহকুমায় এবং কমিল্লা জেলায় রাজাকার কমান্ডারের নাম বলতে পারবেন?
উত্তর : অনেকের নাম আছে তবে সুনির্দিষ্টভাবে কমান্ডারের নাম পাইনি।
এ পর্যন্ত জেরার পর জেরা মুলতবি করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন