৩০/৯/২০১২
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ক্যামেরা ট্রায়ালের (রুদ্ধদ্বার কক্ষে) মাধ্যমে। ক্যামেরা ট্রায়ালের সময় শুধুমাত্র বিচারপতি, সাক্ষী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামী পক্ষের তিনজন করে আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। ক্যামেরা ট্রায়ালের কোন কিছু গনমাধ্যমে প্রকাশ বা প্রচার নিষিদ্ধ।
আজ ক্যামেরা ট্রায়ালের মাধ্যমে যার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হল একজন নারী সাক্ষী। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে তার স্বামী এবং সন্তান শহীদ হয়েছেন। আড়াইটার পরে গতকাল কোর্ট বসলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম বলেন, সাক্ষী একজন শহীদ জায়া এবং জননী। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে তার সন্তান এবং স্বামীকে হারিয়েছেন। আবহমান বাংলার সংস্কৃতিতে এ ধরনের একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেয়ার সময়, ঘটনা বর্ননার সময় যে আবেগময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তা এখানেও হতে পারে। তাই আমাদের অনুরোধ তার সাক্ষ্য গ্রহণ অন ক্যামেরা হোক। আদালত তার আবেদন গ্রহণ করেন।
নিয়মিত সাক্ষী হিসেবে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে গতকালের সাক্ষী হলেন ষষ্ঠ সাক্ষী। এছাড়া গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাতজন জব্দ তালিকার সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার চলছে। ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
মাওলানা আব্দুস সোবহানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির :
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর, সাবেক এমপি মাওলানা আব্দুস সোবহানকে আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ হাজির করা হয়। আগামী ৪ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একইদিন তাকে ট্রাইব্যুনালেও হাজির করার জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য্য করা হয়েছে।
মাওলানা আব্দুস সোবহানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে তার পক্ষে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক জামিনের আবেদন করেন। আজ সোমবার জামিন আবেদনের ওপর শুনানীর জন্য ধার্য্য করেন ট্রাইব্যুনাল। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আজই (গতকাল রোববার) শুনানীর জন্য আবেদন করে বলেন, তিনি একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ, সম্মানীত ব্যক্তিত্ব। বেশ কয়েকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার বয়স ৮৪ বছর। ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে আক্রান্ত। তাকে ২০ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ থেকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন এ ট্রাইব্যুনালে । এ সময়ের মধ্যে তাকে কোর্টে হাজির করা হয়নি। এটা মানবাধিকারের লঙ্ঘন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক মৌখিকভাবে ডিভিশনের বিষয় উল্লেখ করায় ট্রাইব্যুনাল লিখিত আদেশ দিয়ে বলেন, জেল কোডের বিধান অনুযায়ী তার বিষয়টি দেখার জন্য জেল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হল।
মাওলানা আব্দুস সোবহানের পক্ষে সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর মাওলানা আব্দুস সোবহানকে গ্রেফতার দেখানো বিষয়ে আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১। আজ তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের জন্য ওই দিন তারিখ নির্ধারন করে দেন ট্রাইব্যুনাল।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ক্যামেরা ট্রায়ালের (রুদ্ধদ্বার কক্ষে) মাধ্যমে। ক্যামেরা ট্রায়ালের সময় শুধুমাত্র বিচারপতি, সাক্ষী এবং রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামী পক্ষের তিনজন করে আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। ক্যামেরা ট্রায়ালের কোন কিছু গনমাধ্যমে প্রকাশ বা প্রচার নিষিদ্ধ।
আজ ক্যামেরা ট্রায়ালের মাধ্যমে যার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হল একজন নারী সাক্ষী। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে তার স্বামী এবং সন্তান শহীদ হয়েছেন। আড়াইটার পরে গতকাল কোর্ট বসলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম বলেন, সাক্ষী একজন শহীদ জায়া এবং জননী। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে তার সন্তান এবং স্বামীকে হারিয়েছেন। আবহমান বাংলার সংস্কৃতিতে এ ধরনের একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেয়ার সময়, ঘটনা বর্ননার সময় যে আবেগময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তা এখানেও হতে পারে। তাই আমাদের অনুরোধ তার সাক্ষ্য গ্রহণ অন ক্যামেরা হোক। আদালত তার আবেদন গ্রহণ করেন।
নিয়মিত সাক্ষী হিসেবে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে গতকালের সাক্ষী হলেন ষষ্ঠ সাক্ষী। এছাড়া গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাতজন জব্দ তালিকার সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার চলছে। ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
মাওলানা আব্দুস সোবহানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির :
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর, সাবেক এমপি মাওলানা আব্দুস সোবহানকে আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ হাজির করা হয়। আগামী ৪ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একইদিন তাকে ট্রাইব্যুনালেও হাজির করার জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য্য করা হয়েছে।
মাওলানা আব্দুস সোবহানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে তার পক্ষে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক জামিনের আবেদন করেন। আজ সোমবার জামিন আবেদনের ওপর শুনানীর জন্য ধার্য্য করেন ট্রাইব্যুনাল। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আজই (গতকাল রোববার) শুনানীর জন্য আবেদন করে বলেন, তিনি একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ, সম্মানীত ব্যক্তিত্ব। বেশ কয়েকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার বয়স ৮৪ বছর। ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে আক্রান্ত। তাকে ২০ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ থেকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন এ ট্রাইব্যুনালে । এ সময়ের মধ্যে তাকে কোর্টে হাজির করা হয়নি। এটা মানবাধিকারের লঙ্ঘন।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক মৌখিকভাবে ডিভিশনের বিষয় উল্লেখ করায় ট্রাইব্যুনাল লিখিত আদেশ দিয়ে বলেন, জেল কোডের বিধান অনুযায়ী তার বিষয়টি দেখার জন্য জেল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হল।
মাওলানা আব্দুস সোবহানের পক্ষে সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর মাওলানা আব্দুস সোবহানকে গ্রেফতার দেখানো বিষয়ে আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১। আজ তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের জন্য ওই দিন তারিখ নির্ধারন করে দেন ট্রাইব্যুনাল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন