৩/২/২০১৩
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে তার ছেলে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর অসমাপ্ত জবানবন্দী আজ শেষ হয়েছে। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী তাকে দুটি প্রশ্নের মাধ্যমে তার জেরা শুরু করেন। এরপর আগামীকাল পর্যন্ত তার জেরা মুলতবি করা হয়। কাল সকালে তার জেরা শুরু হবার কথা রয়েছে।
আজ আব্দুল্লাহিল আমান আযমী তার জবানবন্দীতে বলেন, ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবার কারনে অধ্যাপক গোলাম আযম তিনবার গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের ইতিহাসের বই থেকে ভাষা আন্দোলনে অধ্যাপক গোলাম আযমের অবদানকে মুছে ফেলে ইতিহাসকে বিকৃতি করা হয়েছে। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযমের ভূমিকাকে বিকৃত করে মানুষের সামনে উপস্থাপন করে ৪১ বছর ধরে মিথ্যা প্রচারনা চালিয়ে মিথ্যাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। শান্তি কমিটির ১৩০ জন সদস্যের মধ্যে অধ্যাপক গোলাম আযম একজন সাধারন সদস্য ছিলেন মাত্র। তিনি কমিটির কোন কর্মকর্তা ছিলেননা। বিগত ৪১ বছর ধরে ওই শান্তি কিমিটির চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, জয়েন্ট সেক্রেটারিসহ কোন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর জন্য কোন মামলা হয়নি। আমি নিশ্চিত যারা অধ্যাপক গোলাম আযমকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অপবাদ দেয় তাদের অধিকাংশই ওই কমিটির কর্মকর্তাদের নামও বলতে পারবেননা। যে কমিটির কোন কর্মকর্তা অপরাধ করেছে বলে কোন অভিযোগ করা হয়নি সেই কমিটির একজন সদস্য দেশের সকল অপকর্মের মূল হোতা ছিলেন এ ধরনের দাবি অমূলক। বরং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আমরা দেখেছি অখন্ড পাকিস্তানে বিশ্বাসী সরকারি আমলা বা শান্তি কমিটির সদস্য ছিল এমন লোকজন বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত হয়েছে।
তিনি বলেন, আজ স্বাধীনতার ৪১ বছর পরে ভাষা আন্দোলনের সেনাপতি অধ্যাপক গোলাম আযমকে বিরুদ্ধ রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলায় ব্যর্থ হয়ে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মানসে এবং রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার স্বার্থে সম্পূর্ণ মিথ্যা/কল্পিত অভিযোগ এনে উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে সমগ্র দেশবাসীর সামনে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সরকার এক ঘৃন্য প্রচেষ্টায় লিপ্ত।
ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের পক্ষে তার ছেলে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর অসমাপ্ত জবানবন্দী আজ শেষ হয়েছে। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী তাকে দুটি প্রশ্নের মাধ্যমে তার জেরা শুরু করেন। এরপর আগামীকাল পর্যন্ত তার জেরা মুলতবি করা হয়। কাল সকালে তার জেরা শুরু হবার কথা রয়েছে।
আজ আব্দুল্লাহিল আমান আযমী তার জবানবন্দীতে বলেন, ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবার কারনে অধ্যাপক গোলাম আযম তিনবার গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের ইতিহাসের বই থেকে ভাষা আন্দোলনে অধ্যাপক গোলাম আযমের অবদানকে মুছে ফেলে ইতিহাসকে বিকৃতি করা হয়েছে। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযমের ভূমিকাকে বিকৃত করে মানুষের সামনে উপস্থাপন করে ৪১ বছর ধরে মিথ্যা প্রচারনা চালিয়ে মিথ্যাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। শান্তি কমিটির ১৩০ জন সদস্যের মধ্যে অধ্যাপক গোলাম আযম একজন সাধারন সদস্য ছিলেন মাত্র। তিনি কমিটির কোন কর্মকর্তা ছিলেননা। বিগত ৪১ বছর ধরে ওই শান্তি কিমিটির চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, জয়েন্ট সেক্রেটারিসহ কোন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর জন্য কোন মামলা হয়নি। আমি নিশ্চিত যারা অধ্যাপক গোলাম আযমকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অপবাদ দেয় তাদের অধিকাংশই ওই কমিটির কর্মকর্তাদের নামও বলতে পারবেননা। যে কমিটির কোন কর্মকর্তা অপরাধ করেছে বলে কোন অভিযোগ করা হয়নি সেই কমিটির একজন সদস্য দেশের সকল অপকর্মের মূল হোতা ছিলেন এ ধরনের দাবি অমূলক। বরং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আমরা দেখেছি অখন্ড পাকিস্তানে বিশ্বাসী সরকারি আমলা বা শান্তি কমিটির সদস্য ছিল এমন লোকজন বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত হয়েছে।
তিনি বলেন, আজ স্বাধীনতার ৪১ বছর পরে ভাষা আন্দোলনের সেনাপতি অধ্যাপক গোলাম আযমকে বিরুদ্ধ রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলায় ব্যর্থ হয়ে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মানসে এবং রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার স্বার্থে সম্পূর্ণ মিথ্যা/কল্পিত অভিযোগ এনে উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে সমগ্র দেশবাসীর সামনে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সরকার এক ঘৃন্য প্রচেষ্টায় লিপ্ত।
ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং বিচারপতি আনোয়ারুল হক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন