মেহেদী হাসান, ২৬/১২/১১
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে দালিখ করা চার্জশিট ফেরত দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। কারন চার্জশিট যথাযথভাবে প্রস্তুত করা হয়নি এবং অগোছাল হিসেবে মন্তব্য করেছেন আদালত। তাই নতুন করে আগামী ৫ জানুয়ারি আবারো চার্জশিট জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটরকে।
রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু গত ১২ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করেন। চাজশিটে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অধ্যাপক গোলাম আযমের নির্দেশ, প্ররোচনা এবং উস্কানিকে মানবতা বিরোধী বিভিন্ন অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ আমলে নেয়ার দিন নির্ধারিত ছিল আজ। অভিযোগ আমলে নেয়া হলে যেকোন মুহুর্তে অধ্যাপক গোলাম আযম গ্রেফতার হতে পারেন মর্মে খবর ছড়িয়ে পরে। ফলে আজ আদালতে ব্যাপকভাবে ভিড় জমান সাংবাদিকরা।
কিন্তু আজ আদালতের কার্যক্রম শুরু হবার সাথে সাথে ট্রাইবুনাল জানান, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট জমা দেয়া হয়েছে তা যথাযথভাবে হয়নি। চার্জশিট অগোছাল এবং এলোমেলো। আদালত বলেন, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক চার্জশিট, তদন্ত প্রতিবেদন, সাক্ষীদের বক্তব্য এবং যেসব ডকুমেন্ট জমা দেয়া হয়েছে তা যথাযথ নিয়মে সাজানো হয়নি। তাই চার্জশিট চিফ প্রসিকিউটরকে ফেরতদানের নির্দেশ দেন আদালত। একই সাথে আদালত চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুকে আগামী ৫ জানুয়ারি পুনরায় চার্জশিট জমা দেয়ার আদেশ দেন। বিচারপতি নিজামুল হক এ.টি.এম. ফজলে কবির এবং এ. কে. এম. জহির আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
আদালত কর্তৃক চার্জশিট ফেরত দেয়া বিষয়ে অভিযুক্তপক্ষের প্রধান কৌশুলী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গত ৪০ বছর ধরে তারা অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করে আসছে। গত দুই বছর ধরে তারা তদন্ত করে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট গঠন করল। সেই চার্জশিটকে আদালত অগোছাল এবং যথাযথভাবে করা হয়নি বলে ফেরত দিলেন। এ থেকে প্রমানিত হয়েছে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। অধ্যাপক গোলাম আযম নিজেও একে অভিযোগ নয় বরং অপবাদ হিসেবেই আখ্যায়িত করেছেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে চার্জশিট ফেরদ দেয়ায় তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি আবার পিছিয়ে গেল বেশ একটা সময়ের জন্য। কারন আগামী ৫ জানুয়ারি নতুন করে চার্জশিট জমা দেয়ার পর অভিযোগ আমলে নেয়ার জন্য আদালত আবার নতুন একটি তারিখ নির্ধারন করবেন ঐদিন।
এদিকে মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে আজ থেকে আবার নতুন সাক্ষীদের জবানবন্দী গ্রহণ এবং জেরা শুরু হবার কথা রয়েছে। এ পর্যন্ত মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে চারজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষী দিয়েছে এবং তাদের সবাইকেই জেরা করেছেন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা। আগামীকাল পঞ্চম সাক্ষীর জবানবন্দী দেয়ার কথা রয়েছে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে দালিখ করা চার্জশিট ফেরত দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। কারন চার্জশিট যথাযথভাবে প্রস্তুত করা হয়নি এবং অগোছাল হিসেবে মন্তব্য করেছেন আদালত। তাই নতুন করে আগামী ৫ জানুয়ারি আবারো চার্জশিট জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটরকে।
রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু গত ১২ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করেন। চাজশিটে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অধ্যাপক গোলাম আযমের নির্দেশ, প্ররোচনা এবং উস্কানিকে মানবতা বিরোধী বিভিন্ন অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ আনা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগ আমলে নেয়ার দিন নির্ধারিত ছিল আজ। অভিযোগ আমলে নেয়া হলে যেকোন মুহুর্তে অধ্যাপক গোলাম আযম গ্রেফতার হতে পারেন মর্মে খবর ছড়িয়ে পরে। ফলে আজ আদালতে ব্যাপকভাবে ভিড় জমান সাংবাদিকরা।
কিন্তু আজ আদালতের কার্যক্রম শুরু হবার সাথে সাথে ট্রাইবুনাল জানান, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট জমা দেয়া হয়েছে তা যথাযথভাবে হয়নি। চার্জশিট অগোছাল এবং এলোমেলো। আদালত বলেন, অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক চার্জশিট, তদন্ত প্রতিবেদন, সাক্ষীদের বক্তব্য এবং যেসব ডকুমেন্ট জমা দেয়া হয়েছে তা যথাযথ নিয়মে সাজানো হয়নি। তাই চার্জশিট চিফ প্রসিকিউটরকে ফেরতদানের নির্দেশ দেন আদালত। একই সাথে আদালত চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুকে আগামী ৫ জানুয়ারি পুনরায় চার্জশিট জমা দেয়ার আদেশ দেন। বিচারপতি নিজামুল হক এ.টি.এম. ফজলে কবির এবং এ. কে. এম. জহির আহমেদ সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
আদালত কর্তৃক চার্জশিট ফেরত দেয়া বিষয়ে অভিযুক্তপক্ষের প্রধান কৌশুলী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গত ৪০ বছর ধরে তারা অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করে আসছে। গত দুই বছর ধরে তারা তদন্ত করে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট গঠন করল। সেই চার্জশিটকে আদালত অগোছাল এবং যথাযথভাবে করা হয়নি বলে ফেরত দিলেন। এ থেকে প্রমানিত হয়েছে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। অধ্যাপক গোলাম আযম নিজেও একে অভিযোগ নয় বরং অপবাদ হিসেবেই আখ্যায়িত করেছেন।
অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে চার্জশিট ফেরদ দেয়ায় তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি আবার পিছিয়ে গেল বেশ একটা সময়ের জন্য। কারন আগামী ৫ জানুয়ারি নতুন করে চার্জশিট জমা দেয়ার পর অভিযোগ আমলে নেয়ার জন্য আদালত আবার নতুন একটি তারিখ নির্ধারন করবেন ঐদিন।
এদিকে মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে আজ থেকে আবার নতুন সাক্ষীদের জবানবন্দী গ্রহণ এবং জেরা শুরু হবার কথা রয়েছে। এ পর্যন্ত মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে চারজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষী দিয়েছে এবং তাদের সবাইকেই জেরা করেছেন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা। আগামীকাল পঞ্চম সাক্ষীর জবানবন্দী দেয়ার কথা রয়েছে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন