17/9/2013
জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লার রায়ের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে আইনজীবীদের তোপের মুখে পড়েন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রায় প্রতিটি রায়ের দিনই উপস্থিত থাকেন জাবির বহুল আলোচিত এই ভিসি। আজও আপিল বিভাগে তিনি রায়ের সময় উপস্থিত ছিলেন। রায়ের পর বিভিন্ন টিভি সাংবাদিকরা তার মত অনেকের দিকে ক্যামেরা তাক করেন তাদের প্রতিকৃয়ার জন্য। একের পর এক বিভিন্ন টিভি ক্যামেরার সামনে ঘুরে ফিরে একই পরিচিত কয়েকজন মুখ প্রতিটি রায়ের পর হরদম প্রতিকৃয়া জানাতে থাকেন। জাবি ভিসি আজ এমনিভাবে উৎসাহের সাথে প্রতিক্রিয়া জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির করে সামনে তিনি প্রতিক্রিয়া জানাতে গেলে সেখানে জটলার সৃষ্টি হয়। আইনজীবীদের সাথে সেখানে উপস্থিত হন উপাচার্য আনোয়ারও। এসময় বিরক্ত হন অনেক আইনজীবী। এ সময় এক আইনজীবী তাকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কে? পাশ থেকে একজন বলে উঠেন, উনি জাহাঙ্গীরনগরের বিচি (ভিসি)।
প্রশ্নকারী আইনজীবী তখন মন্তব্য করেন, বিচিগিরি (ভিসিগিরি) দেখাবেন জাহাঙ্গীরনগরে, বার ভবনে কী? অনাকাক্সিত পরিস্থিতিতে অনেকটা হতচকিত হয়ে পড়েন উপচার্য আনোয়ার। কিছু না বলে পরে তিনি ওই স্থান ত্যাগ করেন। এ সময় ওই আইনজীবী জাবি ভিসিকে ধাক্কা দিয়ে বলেন, ভিসিগিরি সুপ্রিম কোর্টের আদালত চত্বরে নয়, জাহাঙ্গীরনগরে গিয়ে করেন। আপনি বের হয়ে যান। আপনার লজ্জা সরম থাকা দরকার।
আনোয়ার হোসেনকে লাঞ্ছিতের এ ঘটনা ঘটার পর সুপ্রিম কোর্টের অনেক আইনজীবীর মুখে ওই ভিসির সমালোচনা শোনা যায়। তারা বলেন, জাবি ভিসি ট্রাইব্যুনালের মামলা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি না হওয়া সত্ত্বেও মামলার রায়ের দিন আদালতে প্রতিক্রিয়া জানানোর নামে বিভিন্ন চ্যানেলে মুখ দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আইনজীবীরা আরো বলেন, আনোয়ার হোসেন আওয়ামী লীগের একান্ত কর্মী হওয়ায় আদালতে তিনি নির্দ্বিধায় প্রবেশ করতে পারেন। যেখানে ঢাকার অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ট্রাইব্যুনাল কিংবা সুপ্রিম কোর্টে এসে কোনো মন্তব্য করেন না, সেখানে আনোয়ার হোসেন আসেন এবং নির্ধিদায় মন্তব্য করে যান। এটা তার দলকে খুশি করার জন্য করেন বলেও মন্তব্য করেন অনেক আইনজীবী।
জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লার রায়ের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে আইনজীবীদের তোপের মুখে পড়েন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রায় প্রতিটি রায়ের দিনই উপস্থিত থাকেন জাবির বহুল আলোচিত এই ভিসি। আজও আপিল বিভাগে তিনি রায়ের সময় উপস্থিত ছিলেন। রায়ের পর বিভিন্ন টিভি সাংবাদিকরা তার মত অনেকের দিকে ক্যামেরা তাক করেন তাদের প্রতিকৃয়ার জন্য। একের পর এক বিভিন্ন টিভি ক্যামেরার সামনে ঘুরে ফিরে একই পরিচিত কয়েকজন মুখ প্রতিটি রায়ের পর হরদম প্রতিকৃয়া জানাতে থাকেন। জাবি ভিসি আজ এমনিভাবে উৎসাহের সাথে প্রতিক্রিয়া জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির করে সামনে তিনি প্রতিক্রিয়া জানাতে গেলে সেখানে জটলার সৃষ্টি হয়। আইনজীবীদের সাথে সেখানে উপস্থিত হন উপাচার্য আনোয়ারও। এসময় বিরক্ত হন অনেক আইনজীবী। এ সময় এক আইনজীবী তাকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কে? পাশ থেকে একজন বলে উঠেন, উনি জাহাঙ্গীরনগরের বিচি (ভিসি)।
প্রশ্নকারী আইনজীবী তখন মন্তব্য করেন, বিচিগিরি (ভিসিগিরি) দেখাবেন জাহাঙ্গীরনগরে, বার ভবনে কী? অনাকাক্সিত পরিস্থিতিতে অনেকটা হতচকিত হয়ে পড়েন উপচার্য আনোয়ার। কিছু না বলে পরে তিনি ওই স্থান ত্যাগ করেন। এ সময় ওই আইনজীবী জাবি ভিসিকে ধাক্কা দিয়ে বলেন, ভিসিগিরি সুপ্রিম কোর্টের আদালত চত্বরে নয়, জাহাঙ্গীরনগরে গিয়ে করেন। আপনি বের হয়ে যান। আপনার লজ্জা সরম থাকা দরকার।
আনোয়ার হোসেনকে লাঞ্ছিতের এ ঘটনা ঘটার পর সুপ্রিম কোর্টের অনেক আইনজীবীর মুখে ওই ভিসির সমালোচনা শোনা যায়। তারা বলেন, জাবি ভিসি ট্রাইব্যুনালের মামলা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি না হওয়া সত্ত্বেও মামলার রায়ের দিন আদালতে প্রতিক্রিয়া জানানোর নামে বিভিন্ন চ্যানেলে মুখ দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আইনজীবীরা আরো বলেন, আনোয়ার হোসেন আওয়ামী লীগের একান্ত কর্মী হওয়ায় আদালতে তিনি নির্দ্বিধায় প্রবেশ করতে পারেন। যেখানে ঢাকার অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ট্রাইব্যুনাল কিংবা সুপ্রিম কোর্টে এসে কোনো মন্তব্য করেন না, সেখানে আনোয়ার হোসেন আসেন এবং নির্ধিদায় মন্তব্য করে যান। এটা তার দলকে খুশি করার জন্য করেন বলেও মন্তব্য করেন অনেক আইনজীবী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন