২.০৯.১৩
নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা কেন গ্রহণ করা হবে না তা জানতে চেয়ে নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ এ আদেশ দেন।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বোর্ড অব ডিরেক্টরস, এশিয়া অঞ্চলের নির্বাহি পরিচালক ব্রাড এডামস ও এশিয়া অঞ্চলের সহকারি স্টর্ম পিভ আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এরপর আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে। এছাড়া বিবাদীদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের জারি করা নোটিশ সরবরাহ করতে বলা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়েছে, অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলার বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অনৈতিকভাবে পাঁচটি অবৈধ মন্তব্য করা হয়েছে এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারধীন দুটি মামলার বিষয়বস্তু নিয়ে মনগড়া মন্তব্য করা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম সরেজমিন পর্যবেক্ষণ ও সত্য অনুসন্ধানের প্রক্রিয়া অবলম্বন না করে মনগড়া ভিত্তিহীন, মিথ্যা, দূরভিসন্ধিমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিচারকদের ভূমিকা এবং বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ইচ্ছাকৃত এবং অনৈতিকভাবে তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদন দ্বারা যুগপৎ দেশ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের সুনাম ও মর্যাদা হানি করেছে।
এজন্য বিবাদীগণের প্রতি নোটিশ ইস্যু করা হলো। কেন তাদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল আইনের ১১(৪) ধারা অনুযায়ী আদালত অবমাননার অভিযোগে বিচার প্রকৃয়া শুরু করা হবেনা তার জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের ওয়েব সাইটে জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের রায় নিয়ে যেসব প্রশ্ন তুলেছে তা অনৈতিক। অভিযোগের পে তারা কোন ব্যাখ্যা দিতে পারেনি। ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর থেকে এ পর্যন্ত এই সংস্থাটির কোন সদস্য বা পর্যবেক স্বশরীরে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হননি। তাদের এমন প্রতিবেদন আদালতের সম্মান ুণœ করেছে। তাই তাদেরকে শোকজ করা হলো।
পরে ট্রাইবুন্যাল থেকে বের হয়ে এসে রাষ্ট্রপরে আইনজীবী (প্রসিকিউটর) তুরিন আফরোজ বলেন, ট্রাইব্যুনাল হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে কারণ দর্শানোর যে নোটিশ দিয়েছে তা সারা বিশ্বে এক নতুন নজির হয়ে থাকবে। একটি দেশের বিচারব্যবস্থাকে কোন আন্তর্জাতিক সংগঠন অসম্মান করলে তাকেও যে জবাবদিহীতা করতে হয় তা আজ বাংলাদেশের মাধ্যমে পুরো পৃথিবী দেখলো।
চলতি মাসের ১৬ তারিখ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার প্রকৃয়ার তীব্র সমালোচনা করে বিবৃতি প্রদান করে। এতে বলা হয়- অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার প্রকৃয়া মারাত্মক ত্রুটিপূর্ন ছিল এবং ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের পক্ষ থেকে দ্বিতীয় যে গুরুতর অভিযোগ উত্থাপন করা হয় তাহল-ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের সাথে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের আতাত ছিল এবং বিচারপকরা রাষ্ট্রপক্ষের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করেছেন।
এ কারনে গত ২০ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করে ট্রাইব্যুনালে। ২২ তারিখ রাষ্ট্রপক্ষ আবেদনের ওপর শুনানী পেশ করার পর আজ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হল।
নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা কেন গ্রহণ করা হবে না তা জানতে চেয়ে নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ এ আদেশ দেন।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বোর্ড অব ডিরেক্টরস, এশিয়া অঞ্চলের নির্বাহি পরিচালক ব্রাড এডামস ও এশিয়া অঞ্চলের সহকারি স্টর্ম পিভ আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এরপর আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে। এছাড়া বিবাদীদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের জারি করা নোটিশ সরবরাহ করতে বলা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়েছে, অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলার বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অনৈতিকভাবে পাঁচটি অবৈধ মন্তব্য করা হয়েছে এবং সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারধীন দুটি মামলার বিষয়বস্তু নিয়ে মনগড়া মন্তব্য করা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম সরেজমিন পর্যবেক্ষণ ও সত্য অনুসন্ধানের প্রক্রিয়া অবলম্বন না করে মনগড়া ভিত্তিহীন, মিথ্যা, দূরভিসন্ধিমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিচারকদের ভূমিকা এবং বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ইচ্ছাকৃত এবং অনৈতিকভাবে তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদন দ্বারা যুগপৎ দেশ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের সুনাম ও মর্যাদা হানি করেছে।
এজন্য বিবাদীগণের প্রতি নোটিশ ইস্যু করা হলো। কেন তাদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল আইনের ১১(৪) ধারা অনুযায়ী আদালত অবমাননার অভিযোগে বিচার প্রকৃয়া শুরু করা হবেনা তার জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে বলা হয়, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের ওয়েব সাইটে জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের রায় নিয়ে যেসব প্রশ্ন তুলেছে তা অনৈতিক। অভিযোগের পে তারা কোন ব্যাখ্যা দিতে পারেনি। ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর থেকে এ পর্যন্ত এই সংস্থাটির কোন সদস্য বা পর্যবেক স্বশরীরে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হননি। তাদের এমন প্রতিবেদন আদালতের সম্মান ুণœ করেছে। তাই তাদেরকে শোকজ করা হলো।
পরে ট্রাইবুন্যাল থেকে বের হয়ে এসে রাষ্ট্রপরে আইনজীবী (প্রসিকিউটর) তুরিন আফরোজ বলেন, ট্রাইব্যুনাল হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে কারণ দর্শানোর যে নোটিশ দিয়েছে তা সারা বিশ্বে এক নতুন নজির হয়ে থাকবে। একটি দেশের বিচারব্যবস্থাকে কোন আন্তর্জাতিক সংগঠন অসম্মান করলে তাকেও যে জবাবদিহীতা করতে হয় তা আজ বাংলাদেশের মাধ্যমে পুরো পৃথিবী দেখলো।
চলতি মাসের ১৬ তারিখ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার প্রকৃয়ার তীব্র সমালোচনা করে বিবৃতি প্রদান করে। এতে বলা হয়- অধ্যাপক গোলাম আযমের বিচার প্রকৃয়া মারাত্মক ত্রুটিপূর্ন ছিল এবং ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের পক্ষ থেকে দ্বিতীয় যে গুরুতর অভিযোগ উত্থাপন করা হয় তাহল-ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের সাথে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের আতাত ছিল এবং বিচারপকরা রাষ্ট্রপক্ষের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করেছেন।
এ কারনে গত ২০ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করে ট্রাইব্যুনালে। ২২ তারিখ রাষ্ট্রপক্ষ আবেদনের ওপর শুনানী পেশ করার পর আজ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন