মেহেদী হাসান, ৬/১০/২০১৩
রায় ফাঁসের ঘটনায় গভীর উদ্বেত এবং শঙ্কা প্রকশ করে ঘটনার সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে আসামী পক্ষ তথা ডিফেন্স টিম।
সম্প্রতি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায় প্রকাশের পূর্বেই ঐ মামলার রায় আইন মন্ত্রনালয় কর্তৃক প্রস্তুত করা এবং আইন মন্ত্রনালয় থেকে তা ফাঁস হওয়ার যে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে তাতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ডিফেন্স টিম গভীর শংকা এবং উদ্বেগ প্রকাশ করে গতকাল বিবৃতি প্রদান করে।
ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে গনমাধ্যমের কাছে পাঠানো লিখিত বিবৃতিতে বলা হয়- ডিফেন্স টিম মনে করে দেশের আইনের শাসন, ন্যায় বিচার ও আদালতের মর্যাদা রক্ষার স্বার্থে কাউকে অযথা দোষারোপের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন ও দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা প্রয়োজন। আমরা বিস্মিত যে, যে আইন মন্ত্রনালয়ের বিরুদ্ধে আদালতকে প্রভাবিত করা বা আদালতের রায় প্রস্তুত করার মতো মারাত্মক অভিযোগ উত্থাপিত হলো সেই আইন মন্ত্রনালয়কে তদন্তের সম্পূর্ণ বাইরে রেখে ট্রাইব্যুনালের রেজিষ্ট্রারের স্বঘোষিত “ফাঁস স্বীকারোক্তি”কে ভিত্তি করে তদন্তকার্য পরিচালনা করে জাতির দৃষ্টিকে মুল ঘটনা থেকে বহু দূরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, লর্ড কার্লাইলের মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইনবিদ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো আন্তর্জাতিক সংগঠন এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সমালোচনায় মূখর হয়েছে। যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা সংবাদ পত্র Financial Times গত ৩ অক্টোবর “
ÒFlawed war crimes trials push Bangladesh to the ledge” (যুদ্ধাপরাধের ত্রুটিপূর্ণ বিচার বাংলাদেশকে প্রান্ত সীমায় ঠেলে দিয়েছে) শিরোনামে এক প্রতিবেদনে এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে বলেছে এর মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া গ্রহন যোগ্যতা হারিয়েছে। ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়ার একটি পক্ষ হিসেবে ডিফেন্স টিম এত গভীর ভাবে উদ্বিগ্ন।
ডিফেন্স টিমের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা মনে করি ন্যায় বিচার নিশ্চিত করন এবং বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের নেতিবাচক ধারনার পরিবর্তনের স্বার্থে সরকারের উচিৎ একজন অবসর প্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের মাধ্যমে এই ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করা এবং দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।
রায় ফাঁসের ঘটনায় গভীর উদ্বেত এবং শঙ্কা প্রকশ করে ঘটনার সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে আসামী পক্ষ তথা ডিফেন্স টিম।
সম্প্রতি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায় প্রকাশের পূর্বেই ঐ মামলার রায় আইন মন্ত্রনালয় কর্তৃক প্রস্তুত করা এবং আইন মন্ত্রনালয় থেকে তা ফাঁস হওয়ার যে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে তাতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ডিফেন্স টিম গভীর শংকা এবং উদ্বেগ প্রকাশ করে গতকাল বিবৃতি প্রদান করে।
ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে গনমাধ্যমের কাছে পাঠানো লিখিত বিবৃতিতে বলা হয়- ডিফেন্স টিম মনে করে দেশের আইনের শাসন, ন্যায় বিচার ও আদালতের মর্যাদা রক্ষার স্বার্থে কাউকে অযথা দোষারোপের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন ও দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা প্রয়োজন। আমরা বিস্মিত যে, যে আইন মন্ত্রনালয়ের বিরুদ্ধে আদালতকে প্রভাবিত করা বা আদালতের রায় প্রস্তুত করার মতো মারাত্মক অভিযোগ উত্থাপিত হলো সেই আইন মন্ত্রনালয়কে তদন্তের সম্পূর্ণ বাইরে রেখে ট্রাইব্যুনালের রেজিষ্ট্রারের স্বঘোষিত “ফাঁস স্বীকারোক্তি”কে ভিত্তি করে তদন্তকার্য পরিচালনা করে জাতির দৃষ্টিকে মুল ঘটনা থেকে বহু দূরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, লর্ড কার্লাইলের মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইনবিদ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো আন্তর্জাতিক সংগঠন এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সমালোচনায় মূখর হয়েছে। যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা সংবাদ পত্র Financial Times গত ৩ অক্টোবর “
ÒFlawed war crimes trials push Bangladesh to the ledge” (যুদ্ধাপরাধের ত্রুটিপূর্ণ বিচার বাংলাদেশকে প্রান্ত সীমায় ঠেলে দিয়েছে) শিরোনামে এক প্রতিবেদনে এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে বলেছে এর মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া গ্রহন যোগ্যতা হারিয়েছে। ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়ার একটি পক্ষ হিসেবে ডিফেন্স টিম এত গভীর ভাবে উদ্বিগ্ন।
ডিফেন্স টিমের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা মনে করি ন্যায় বিচার নিশ্চিত করন এবং বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের নেতিবাচক ধারনার পরিবর্তনের স্বার্থে সরকারের উচিৎ একজন অবসর প্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের মাধ্যমে এই ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করা এবং দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন