২৯/১০/২০১৩
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মামলায় কাল থেকে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ যুক্তি উপস্থাপনের এ দিন ধার্য্য করেন। প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তি উপস্থাপন করবে।
যুক্তি উপস্থাপন মামলার শেষ ধাপে হয় এবং যুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে মামলার সমস্ত বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষনার তারিখ নির্ধারন করা হয় ।
তবে কাল থেকে যুক্তি উপস্থান শুরু হলেও মাওলানা নিজামীর পক্ষে চতুর্থ সাক্ষী তার ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান ওরফে নাজিব মোমেন তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য প্রদানের সুযোগ পাবেন। প্রথমে সকালে তার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিকালের সেশনে যুক্তি উপস্থাপন শুরুর জন্য ধার্য্য করেন আদালত।
গত বৃহষ্পতিবার চতুর্থ সাক্ষী নাজিবুর রহমান ওরফে নাজিব মোমেন এর সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় । কিন্তু রোববার থেকে হরতাল শুরু হওয়ায় আসামী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবী এবং সাক্ষী আদালতে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকেন। গত রোববার আসামী পক্ষে জুনিয়র আইনজীবী আসাদ উদ্দিন সময় প্রার্থনা করে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি শেষ না হওয়া পর্যন্ত মুলতিব প্রার্থনা করেন। আদালত সোমবার পর্যন্ত মুলতিব করেন। সোমবারও একই প্রেক্ষাপটে আসাদ উদ্দিন সময় প্রার্থনা করেন আদালতের কাছে। তখন আদালত ঐদিনের মত আবেদন গ্রহণ করে আদেশে বলেন মঙ্গলবার সাক্ষী আনা না হলে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হবে।
আদেশ অনুযায়ী আজও আসামী পক্ষের সাক্ষী এবং সিনিয়র আইনজীবী উপস্থিত না হওয়ায় যুক্তি উপস্থাপনের তারিখ ধার্য্য করেন আদালত। তবে আসামী পক্ষকে সাক্ষ্য প্রদান শেষ করারও সুযোগ রাখেন আদালত। সকালের সেশনে আসামী পক্ষে সর্বশেষ এবং চতুর্থ সাক্ষী তার জবানবন্দী প্রদান শেষ করতে পারবেন বলে আদেশে উল্লেখ করেন আদালত।
আজ সকালে আসামী পক্ষে জুনিয়র আইনজীবী আসাদ উদ্দিন মুলতবি আবেদনের দরখাস্ত দিয়ে বলেন আগের দুইদিন যে প্রেক্ষাপটে তারা দরখাস্ত করেছেন এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন সেই একই প্রেক্ষাপট এখনো বিরাজ করছে। তাই ন্যায় বিচারের স্বার্থে আর একদিনের জন্য হলেও মুলতবি আবেদন করেন তিনি। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচার শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত যত হরতাল হয়েছে তার কোনটিতেই নিরাপত্তার কারনে আসামী পক্ষের কোন সিনিয়র আইনজীবী কোর্টে আসেননি এবং তাদের পক্ষে সাফাই সাক্ষীও হাজির করেনি। সে ধারা মোতাবেক আজো তারা অনুপস্থিত এবং তাদের পরামর্শ মোতাবেক তিনি মুলতবি আবেদন পেশ করেছেন কোর্টে।
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ মোট ২৬ জন সাক্ষী হাজির করে। এর মধ্যে একজন সাক্ষী কোর্টে সাক্ষ্য দেয়ার সময় তাকে রাষ্ট্রপক্ষ বৈরি সাক্ষী ঘোষনা করে।
অপর দিকে মাওলানা নিজামীর পক্ষে আদালতের বেঁধে দেয়া সংখ্যা অনুযায়ী চারজন সাক্ষী হাজির করা হয়।
১৯৭১ সালে হত্যা, গনহত্যাসহ মানবতাবিরোধী মোট ১৬ টি অভিযোগে চার্জ গঠন করা হয় মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে । তবে একটি অভিযোগের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষ কোন সাক্ষী হাজির করেনি।
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মামলায় কাল থেকে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ যুক্তি উপস্থাপনের এ দিন ধার্য্য করেন। প্রথমে রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তি উপস্থাপন করবে।
যুক্তি উপস্থাপন মামলার শেষ ধাপে হয় এবং যুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে মামলার সমস্ত বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষনার তারিখ নির্ধারন করা হয় ।
তবে কাল থেকে যুক্তি উপস্থান শুরু হলেও মাওলানা নিজামীর পক্ষে চতুর্থ সাক্ষী তার ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান ওরফে নাজিব মোমেন তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য প্রদানের সুযোগ পাবেন। প্রথমে সকালে তার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিকালের সেশনে যুক্তি উপস্থাপন শুরুর জন্য ধার্য্য করেন আদালত।
গত বৃহষ্পতিবার চতুর্থ সাক্ষী নাজিবুর রহমান ওরফে নাজিব মোমেন এর সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় । কিন্তু রোববার থেকে হরতাল শুরু হওয়ায় আসামী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবী এবং সাক্ষী আদালতে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকেন। গত রোববার আসামী পক্ষে জুনিয়র আইনজীবী আসাদ উদ্দিন সময় প্রার্থনা করে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি শেষ না হওয়া পর্যন্ত মুলতিব প্রার্থনা করেন। আদালত সোমবার পর্যন্ত মুলতিব করেন। সোমবারও একই প্রেক্ষাপটে আসাদ উদ্দিন সময় প্রার্থনা করেন আদালতের কাছে। তখন আদালত ঐদিনের মত আবেদন গ্রহণ করে আদেশে বলেন মঙ্গলবার সাক্ষী আনা না হলে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হবে।
আদেশ অনুযায়ী আজও আসামী পক্ষের সাক্ষী এবং সিনিয়র আইনজীবী উপস্থিত না হওয়ায় যুক্তি উপস্থাপনের তারিখ ধার্য্য করেন আদালত। তবে আসামী পক্ষকে সাক্ষ্য প্রদান শেষ করারও সুযোগ রাখেন আদালত। সকালের সেশনে আসামী পক্ষে সর্বশেষ এবং চতুর্থ সাক্ষী তার জবানবন্দী প্রদান শেষ করতে পারবেন বলে আদেশে উল্লেখ করেন আদালত।
আজ সকালে আসামী পক্ষে জুনিয়র আইনজীবী আসাদ উদ্দিন মুলতবি আবেদনের দরখাস্ত দিয়ে বলেন আগের দুইদিন যে প্রেক্ষাপটে তারা দরখাস্ত করেছেন এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন সেই একই প্রেক্ষাপট এখনো বিরাজ করছে। তাই ন্যায় বিচারের স্বার্থে আর একদিনের জন্য হলেও মুলতবি আবেদন করেন তিনি। তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচার শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত যত হরতাল হয়েছে তার কোনটিতেই নিরাপত্তার কারনে আসামী পক্ষের কোন সিনিয়র আইনজীবী কোর্টে আসেননি এবং তাদের পক্ষে সাফাই সাক্ষীও হাজির করেনি। সে ধারা মোতাবেক আজো তারা অনুপস্থিত এবং তাদের পরামর্শ মোতাবেক তিনি মুলতবি আবেদন পেশ করেছেন কোর্টে।
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ মোট ২৬ জন সাক্ষী হাজির করে। এর মধ্যে একজন সাক্ষী কোর্টে সাক্ষ্য দেয়ার সময় তাকে রাষ্ট্রপক্ষ বৈরি সাক্ষী ঘোষনা করে।
অপর দিকে মাওলানা নিজামীর পক্ষে আদালতের বেঁধে দেয়া সংখ্যা অনুযায়ী চারজন সাক্ষী হাজির করা হয়।
১৯৭১ সালে হত্যা, গনহত্যাসহ মানবতাবিরোধী মোট ১৬ টি অভিযোগে চার্জ গঠন করা হয় মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে । তবে একটি অভিযোগের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষ কোন সাক্ষী হাজির করেনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন