আপিলের বিধান সম্পর্কিত সংশোধিত আইন আব্দুল কাদের মোল্লার মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে মত দিলেন আরো একজন অ্যামিকাস কিউরি। তিনি হলেন সাবেক এটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলাম। তবে প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন এই বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না সে বিষয়ে মাহমুদুল ইসলাম মত দিয়ে বলেছেন, আমাদের আইনের যেসব ক্ষেত্রে অস্পষ্টতা এবং শূন্যতা রয়েছে সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
আব্দুল কাদের মোল্লার আপিল শুনানীর ক্ষেত্রে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সাতজন বিশিষ্ট আইনজীবীর মধ্যে আজ মাহমুদুল ইসলাম তার মত তুলে ধরেন । এরপর অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত আরেক আইনজীবী আজমালুল হক কিউসি তার মত পেশ শুরু করেছেন। তিনি দশ মিনিটের মত সাবমিশন রাখার পর আদালত আজকের মত মুলতবি করা হয়।
প্রধান বিচারপতি মো : মোজাম্মেল হোসেন এর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংশোধিত আপিল আইন আব্দুল কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হিসেবে আখ্যায়িত করে মাহমুদুল ইসলাম শুনানীতে বলেন, যুদ্ধাপরাধ আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান আছে। সরকার আপিল না করলেও কোর্ট ইচ্ছা করলে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে পারে। সেটা কোর্টের সহজাত ক্ষমতা। কাজেই সরকার সংশোধিত আইনের বলে মৃত্যুদন্ডের আবেদন করেছে তা সঠিক। তবে মাহমুদুল ইসলাম জোর দিয়ে বলেছেন, বিচারে অবশ্যই ফান্ডামেন্টাল ফেয়ারনেস দেখাতে হবে।
আব্দুল কাদের মোল্লাকে ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদন্ডের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দাবি করে সরকার পক্ষ আপিল আবেদন করেছে। কিন্তু ট্রাইব্যুনালের সাজার বিরুদ্ধে সরকার পক্ষের আপিলের বিধান ছিলনা আইনে। তাই গত ৫ ফেব্রুয়ারি রায় হবার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি আইন সংশোধন করে সরকার পক্ষের জন্য আপিলের বিধান সংযোজন করা হয় এবং এ সংশোধনী ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর বলে ভূতাপেক্ষতা প্রদান করা হয়।
রায় হয়ে যাবার পর আইন সংশোধন এবং সরকারের দায়ের করা আপিল নিয়ে শুনানীতে অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি হয় সরকার পক্ষ। এ অবস্থায় আপিল বিভাগ দুটি বিষয়ে মতামত গ্রহনের জন্য গত ২০ জুন সাতজন বিশিষ্ট আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দেন। যে দুটি বিষয়ে তাদের মতামত জানতে চাওয়া হয় তা হল-১৮ ফেব্রুয়ারি সংশোধিত আইন আব্দুল কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না এবং প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন বা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ এই বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না।
এ পর্যন্ত তিনজন অ্যামিকাস কিউরি তাদের মতামত আদালতের সামনে তুলে ধরেছেন।
আব্দুল কাদের মোল্লার আপিল শুনানীর ক্ষেত্রে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সাতজন বিশিষ্ট আইনজীবীর মধ্যে আজ মাহমুদুল ইসলাম তার মত তুলে ধরেন । এরপর অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত আরেক আইনজীবী আজমালুল হক কিউসি তার মত পেশ শুরু করেছেন। তিনি দশ মিনিটের মত সাবমিশন রাখার পর আদালত আজকের মত মুলতবি করা হয়।
প্রধান বিচারপতি মো : মোজাম্মেল হোসেন এর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংশোধিত আপিল আইন আব্দুল কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হিসেবে আখ্যায়িত করে মাহমুদুল ইসলাম শুনানীতে বলেন, যুদ্ধাপরাধ আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান আছে। সরকার আপিল না করলেও কোর্ট ইচ্ছা করলে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে পারে। সেটা কোর্টের সহজাত ক্ষমতা। কাজেই সরকার সংশোধিত আইনের বলে মৃত্যুদন্ডের আবেদন করেছে তা সঠিক। তবে মাহমুদুল ইসলাম জোর দিয়ে বলেছেন, বিচারে অবশ্যই ফান্ডামেন্টাল ফেয়ারনেস দেখাতে হবে।
আব্দুল কাদের মোল্লাকে ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদন্ডের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দাবি করে সরকার পক্ষ আপিল আবেদন করেছে। কিন্তু ট্রাইব্যুনালের সাজার বিরুদ্ধে সরকার পক্ষের আপিলের বিধান ছিলনা আইনে। তাই গত ৫ ফেব্রুয়ারি রায় হবার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি আইন সংশোধন করে সরকার পক্ষের জন্য আপিলের বিধান সংযোজন করা হয় এবং এ সংশোধনী ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর বলে ভূতাপেক্ষতা প্রদান করা হয়।
রায় হয়ে যাবার পর আইন সংশোধন এবং সরকারের দায়ের করা আপিল নিয়ে শুনানীতে অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি হয় সরকার পক্ষ। এ অবস্থায় আপিল বিভাগ দুটি বিষয়ে মতামত গ্রহনের জন্য গত ২০ জুন সাতজন বিশিষ্ট আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দেন। যে দুটি বিষয়ে তাদের মতামত জানতে চাওয়া হয় তা হল-১৮ ফেব্রুয়ারি সংশোধিত আইন আব্দুল কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না এবং প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন বা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ এই বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না।
এ পর্যন্ত তিনজন অ্যামিকাস কিউরি তাদের মতামত আদালতের সামনে তুলে ধরেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন