মেহেদী হাসান, ১০/৭/২০১৩
আব্দুল কাদের মোল্লা মামলায় আপিল শুনানীতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি বলেছেন, যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন বা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ প্রযোজ্য তবে একটা কিন্তু আছে। সেটি হল বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনের সাথে যেসব ক্ষেত্রে কাস্টমারি ইন্টারন্যাশল ল’য়ের অসঙ্গতি আছে বা সাংঘর্ষিক সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবেনা। সেসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনই অনুসরন করতে হবে এবং বাংলাদেশের আইন প্রযোজ্য হবে। আদালদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ আমাদের জন্য মানা বাধ্য নয় তবে সহায়তা (এইড) নেয়া যেতে পারে।
আজ চতুর্থ অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। প্রধান বিচারপতি মো: মোজাম্মেল হোসেনর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন আজ শুধুমাত্র কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না সে বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। সংশোধিত আপিল আইন আব্দুল কাদের মোল্লা মামলায় প্রযোজ্য কি-না সে বিষয়ে তিনি আগামী রোববার তার বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। কারণ আব্দুল কাদের মোল্লা মামলার আপিল শুনানী আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে ।
আদালতে বক্তব্য উপস্থাপন শেষে ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭৩ সালে যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনটি প্রণয়ন করা হয় তখন তা বিশ্বে প্রচলিত বা প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতেই করা হয়েছে। আমাদের আইনটি প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনকে ধারন করে আছে। কাজেই প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনের সহায়তা নেয়া যেতে পারে কিন্তু আমাদের আইনে যেসব ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্রচলিত আইনের অসঙ্গতি আছে সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবেনা। তিনি বলেন, আমাদের আইনটিকে সংবিধানে সুরক্ষা দেয়া আছে।
প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে কি হবেনা এ বিষয়ে সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট করে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের দেশীয় আইন এ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যদিও তা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’য়ের সাথে সাংঘর্ষিক হয়।
তিনি বলেন, বিচারের ক্ষেত্রে ফান্ডামেন্টাল ফেয়ারনেস নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল শুনানীর সময় রাষ্ট্রপক্ষে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, আসামী পক্ষে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, ব্যারিস্টার এহসান সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত ব্যারিস্টার এম আমির-উল-ইসলাম অন্যান্য অনেক আইনজীবীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুল কাদের মোল্লা মামলায় আপিল শুনানীতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি বলেছেন, যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন বা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ প্রযোজ্য তবে একটা কিন্তু আছে। সেটি হল বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনের সাথে যেসব ক্ষেত্রে কাস্টমারি ইন্টারন্যাশল ল’য়ের অসঙ্গতি আছে বা সাংঘর্ষিক সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবেনা। সেসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনই অনুসরন করতে হবে এবং বাংলাদেশের আইন প্রযোজ্য হবে। আদালদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ আমাদের জন্য মানা বাধ্য নয় তবে সহায়তা (এইড) নেয়া যেতে পারে।
আজ চতুর্থ অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। প্রধান বিচারপতি মো: মোজাম্মেল হোসেনর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন আজ শুধুমাত্র কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কি-না সে বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। সংশোধিত আপিল আইন আব্দুল কাদের মোল্লা মামলায় প্রযোজ্য কি-না সে বিষয়ে তিনি আগামী রোববার তার বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। কারণ আব্দুল কাদের মোল্লা মামলার আপিল শুনানী আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে ।
আদালতে বক্তব্য উপস্থাপন শেষে ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭৩ সালে যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনটি প্রণয়ন করা হয় তখন তা বিশ্বে প্রচলিত বা প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতেই করা হয়েছে। আমাদের আইনটি প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনকে ধারন করে আছে। কাজেই প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনের সহায়তা নেয়া যেতে পারে কিন্তু আমাদের আইনে যেসব ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্রচলিত আইনের অসঙ্গতি আছে সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবেনা। তিনি বলেন, আমাদের আইনটিকে সংবিধানে সুরক্ষা দেয়া আছে।
প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে কি হবেনা এ বিষয়ে সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট করে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের দেশীয় আইন এ বিচারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যদিও তা কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’য়ের সাথে সাংঘর্ষিক হয়।
তিনি বলেন, বিচারের ক্ষেত্রে ফান্ডামেন্টাল ফেয়ারনেস নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল শুনানীর সময় রাষ্ট্রপক্ষে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, আসামী পক্ষে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, ব্যারিস্টার এহসান সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিযুক্ত ব্যারিস্টার এম আমির-উল-ইসলাম অন্যান্য অনেক আইনজীবীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন