বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১৫ তম সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে আজ। সাক্ষীর নাম নিজামউদ্দিন আহমেদ। বাড়ি লোহাগড়া। ১৯৭১ সালে তার বয়স ছিল ১৮ বছর এবং এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
সাক্ষী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ার পর ৫ জুলাই হাজারি ইউনিয়নে অবস্থিত তাদের ক্যাম্প থেকে তাকে এবং তার দুজন সহযোদ্ধাকে পাকিস্তানী সৈন্যরা ধরে নিয়ে যায়। ধরে নিয়ে যাবার সময় পাকিস্তানী সৈন্যদের সাথে তিন থেকে চারজন সাদা পোশাকের স্মার্ট যুবক ছিল। এরপর তাদেরকে গুডস হিলে নিয়ে যাওয়া হয়। গুডস হিলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় । একদিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত নির্যাতন চলে। সাক্ষী বলেন, যারা আমার ওপর অত্যাচার করেছে তাদের কথাবার্তা শুনে মনে হয়েছে যারা আমাদেরকে ক্যাম্প থেকে ধরে এনেছিল তাদের মধ্যে ফজলুল কাদের চৌধুরী সাহেবের এক ছেলে ছিল। পরে জেনেছি এবং শুনেছি উনি ছিলেন সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী। এ বিষয়ে আমি এবং অন্যরাও পত্রপত্রিকায় লিখেছি।
এছাড়া সাক্ষী তার বেশ লম্বা জবানবন্দীতে আর সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নাম বলেননি।
সাক্ষী জানান বেশ কয়েকদিন গুডস হিলে, চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে এবং ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে তাদের ওপর নির্যাতন চালানোর পর চট্টগ্রাম জেলে পাঠানো হয়। ১৮ নভেম্বর তিনি জেল থেকে মুক্তি পান। এরপর ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়।
জবানবন্দীর শুরুতে সাক্ষী বলেন তিনি পেশায় একজন সাংবাদিক। তবে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দী প্রদানের পর রয়টার্স থেকে তার চাকরি চলে যায়। বর্তমানে তিনি ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছেন।
জবানবন্দী শেষে সাক্ষীকে জেরা শুরু করেন আসামী পক্ষের আইনজীবী আহসানুল হক হেনা। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ সিমন সাক্ষীকে পরিচালনা করেন জবানবন্দী গ্রহনের সময়।
সাক্ষী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ার পর ৫ জুলাই হাজারি ইউনিয়নে অবস্থিত তাদের ক্যাম্প থেকে তাকে এবং তার দুজন সহযোদ্ধাকে পাকিস্তানী সৈন্যরা ধরে নিয়ে যায়। ধরে নিয়ে যাবার সময় পাকিস্তানী সৈন্যদের সাথে তিন থেকে চারজন সাদা পোশাকের স্মার্ট যুবক ছিল। এরপর তাদেরকে গুডস হিলে নিয়ে যাওয়া হয়। গুডস হিলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় । একদিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত নির্যাতন চলে। সাক্ষী বলেন, যারা আমার ওপর অত্যাচার করেছে তাদের কথাবার্তা শুনে মনে হয়েছে যারা আমাদেরকে ক্যাম্প থেকে ধরে এনেছিল তাদের মধ্যে ফজলুল কাদের চৌধুরী সাহেবের এক ছেলে ছিল। পরে জেনেছি এবং শুনেছি উনি ছিলেন সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী। এ বিষয়ে আমি এবং অন্যরাও পত্রপত্রিকায় লিখেছি।
এছাড়া সাক্ষী তার বেশ লম্বা জবানবন্দীতে আর সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নাম বলেননি।
সাক্ষী জানান বেশ কয়েকদিন গুডস হিলে, চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে এবং ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে তাদের ওপর নির্যাতন চালানোর পর চট্টগ্রাম জেলে পাঠানো হয়। ১৮ নভেম্বর তিনি জেল থেকে মুক্তি পান। এরপর ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়।
জবানবন্দীর শুরুতে সাক্ষী বলেন তিনি পেশায় একজন সাংবাদিক। তবে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দী প্রদানের পর রয়টার্স থেকে তার চাকরি চলে যায়। বর্তমানে তিনি ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছেন।
জবানবন্দী শেষে সাক্ষীকে জেরা শুরু করেন আসামী পক্ষের আইনজীবী আহসানুল হক হেনা। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ সিমন সাক্ষীকে পরিচালনা করেন জবানবন্দী গ্রহনের সময়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন