১০/১০/২০১২
সেফ হাউজের পুলিশ সদস্যসহ তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের মাওলানা সাঈদীর মামলায় সাক্ষী হিসেবে হাজির করার প্রস্তুতির জন্য আসামী পক্ষ থেকে এক সপ্তাহের জন্য বিচার মুলতবি চেয়ে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত আগামী কাল বৃহষ্পতিবার এক দিনের জন্য শর্ত সাপেক্ষে মুলতবি দিয়েছেন। শর্ত হল রোববার মাওলানা সাঈদীর পক্ষের সাক্ষী হাজির করতে হবে। আসামী পক্ষ শর্ত সাপেক্ষে একদিনের মুলতবি নিতে রাজি হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ মাওলানা সাঈদীর বিচার চলছে।
সেফ হাউজের (রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী ঢাকায় এনে রাখা হত যেখানে) দায়িত্বরত পুলিশ এবং তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাসহ মোট ৩৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী হিসেবে হাজির করার জন্য মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল গত রোববার। সোমবার শুনানী শেষে মঙ্গলবার আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল । আদেশে ট্রাইব্যুনাল বলেন, ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে সমন জারি করা হবেনা। আসামী পক্ষ চাইলে তাদেরকে সাক্ষী হিসেবে আনতে পারবে। তবে মোট সাক্ষীর সংখ্যা পূর্ব নির্ধারিত ২০ জনকে অতিক্রম করবেনা। অর্থাৎ নতুন সাক্ষী আনতে হলে পূর্বে ২০ জনের যে তালিকা দেয়া হয়েছে সেখান থেকে বাদ দিতে হবে।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে ২০ জন সাক্ষীর সংখ্যা নির্ধারন করে দিয়ে ইতোপূর্বে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম আজকের মুলতবি আবেদনের শুনানীতে বলেন, যেহেতু ট্রাইব্যুনারের পক্ষ থেকে সমন জারি করা হবেনা তাই সাক্ষীদের কাছে আমাদের যেতে হবে। তারা আসবে কি-না সেটি আমাদের জানা দরকার। যদি আসে কাদের আনা দরকার সেটাও ঠিক করতে হবে। কারণ মাওলানা সাঈদীর পক্ষে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল আমাদেরকে ২০ জন সাক্ষীর সংখ্যা নির্ধারন করে দিয়েছেন। এখন সেফ হাউজ থেকে আমাদের নতুন সাক্ষী আনতে হলে বাকী আটজন থেকে কাউকে বাদ দিয়ে আনতে হবে। সেজন্য নতুন সাক্ষী বাছাই, তাদেরকে রাজি করানোর জন্য মাওলানা সাঈদীর বিচার এক সপ্তাহ মুলতবি রাখা হোক।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, এ দরখাস্ত আপনারা আগে করতে পারতেন। কিন্তু করেছেন গতকাল। আমাদের মনে হচ্ছে এর পেছনে কোন রহস্য বা গোপন উদ্দেশ্য (আলটারিয়র মোটিভ) আছে। সব শেষে যখন আর কিছু করার সময় থাকবেনা মুলতবি ছাড়া তখন এটা করেছেন কোর্টকে বাধ্য করার জন্য। আগে করলে হয়ত এক সপ্তাহ সময় দিতাম। কিন্তু এখন সময় দেয়া সম্ভব নয়। ইউ আর সরি। আমরা সময় দেয়ার জন্য প্রস্তুত নই। এটা অনেক দিন আগে থেকে বলেছি।
মিজানুল ইসলাম বলেন, আপনাদের কাছে মনে হতে পারে আলটারিয়র মোটিভ আছে। কিন্তু আমরা সেকরম কোন কিছু বিবেচনা করে এ দরখাস্ত করিনি। আমরা মনে করেছি ন্যায় বিচারের স্বার্থে এখন এ দরখাস্ত করা দরকার তাই করেছি।
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, একটা শর্তে আপনাদের আগামীকাল বৃহষ্পতিবার একদিনের জন্য মুলতবি দিতে পারি সেটা হল রোববার সাঈদী সাহেবের পক্ষে সাক্ষী আনতে হবে। এতে রাজি আছেন কি-না বলেন।
মিজানুল ইসলাম আরো একদিন সময় চাইলে কোর্ট তাতে রাজি হননি এবং মিজানুল ইসলাম একদিন মুলতবি মেনে নেন।
ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং আনোয়ারুল হক উপস্থিত ছিলেন।
সেফ হাউজের পুলিশ সদস্যসহ তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের মাওলানা সাঈদীর মামলায় সাক্ষী হিসেবে হাজির করার প্রস্তুতির জন্য আসামী পক্ষ থেকে এক সপ্তাহের জন্য বিচার মুলতবি চেয়ে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত আগামী কাল বৃহষ্পতিবার এক দিনের জন্য শর্ত সাপেক্ষে মুলতবি দিয়েছেন। শর্ত হল রোববার মাওলানা সাঈদীর পক্ষের সাক্ষী হাজির করতে হবে। আসামী পক্ষ শর্ত সাপেক্ষে একদিনের মুলতবি নিতে রাজি হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ মাওলানা সাঈদীর বিচার চলছে।
সেফ হাউজের (রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী ঢাকায় এনে রাখা হত যেখানে) দায়িত্বরত পুলিশ এবং তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাসহ মোট ৩৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী হিসেবে হাজির করার জন্য মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল গত রোববার। সোমবার শুনানী শেষে মঙ্গলবার আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল । আদেশে ট্রাইব্যুনাল বলেন, ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে সমন জারি করা হবেনা। আসামী পক্ষ চাইলে তাদেরকে সাক্ষী হিসেবে আনতে পারবে। তবে মোট সাক্ষীর সংখ্যা পূর্ব নির্ধারিত ২০ জনকে অতিক্রম করবেনা। অর্থাৎ নতুন সাক্ষী আনতে হলে পূর্বে ২০ জনের যে তালিকা দেয়া হয়েছে সেখান থেকে বাদ দিতে হবে।
মাওলানা সাঈদীর পক্ষে ২০ জন সাক্ষীর সংখ্যা নির্ধারন করে দিয়ে ইতোপূর্বে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম আজকের মুলতবি আবেদনের শুনানীতে বলেন, যেহেতু ট্রাইব্যুনারের পক্ষ থেকে সমন জারি করা হবেনা তাই সাক্ষীদের কাছে আমাদের যেতে হবে। তারা আসবে কি-না সেটি আমাদের জানা দরকার। যদি আসে কাদের আনা দরকার সেটাও ঠিক করতে হবে। কারণ মাওলানা সাঈদীর পক্ষে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল আমাদেরকে ২০ জন সাক্ষীর সংখ্যা নির্ধারন করে দিয়েছেন। এখন সেফ হাউজ থেকে আমাদের নতুন সাক্ষী আনতে হলে বাকী আটজন থেকে কাউকে বাদ দিয়ে আনতে হবে। সেজন্য নতুন সাক্ষী বাছাই, তাদেরকে রাজি করানোর জন্য মাওলানা সাঈদীর বিচার এক সপ্তাহ মুলতবি রাখা হোক।
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, এ দরখাস্ত আপনারা আগে করতে পারতেন। কিন্তু করেছেন গতকাল। আমাদের মনে হচ্ছে এর পেছনে কোন রহস্য বা গোপন উদ্দেশ্য (আলটারিয়র মোটিভ) আছে। সব শেষে যখন আর কিছু করার সময় থাকবেনা মুলতবি ছাড়া তখন এটা করেছেন কোর্টকে বাধ্য করার জন্য। আগে করলে হয়ত এক সপ্তাহ সময় দিতাম। কিন্তু এখন সময় দেয়া সম্ভব নয়। ইউ আর সরি। আমরা সময় দেয়ার জন্য প্রস্তুত নই। এটা অনেক দিন আগে থেকে বলেছি।
মিজানুল ইসলাম বলেন, আপনাদের কাছে মনে হতে পারে আলটারিয়র মোটিভ আছে। কিন্তু আমরা সেকরম কোন কিছু বিবেচনা করে এ দরখাস্ত করিনি। আমরা মনে করেছি ন্যায় বিচারের স্বার্থে এখন এ দরখাস্ত করা দরকার তাই করেছি।
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, একটা শর্তে আপনাদের আগামীকাল বৃহষ্পতিবার একদিনের জন্য মুলতবি দিতে পারি সেটা হল রোববার সাঈদী সাহেবের পক্ষে সাক্ষী আনতে হবে। এতে রাজি আছেন কি-না বলেন।
মিজানুল ইসলাম আরো একদিন সময় চাইলে কোর্ট তাতে রাজি হননি এবং মিজানুল ইসলাম একদিন মুলতবি মেনে নেন।
ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এবং আনোয়ারুল হক উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন