৫/৯/২০১২
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে নবম সাক্ষী মোঃ আমির হোসেন মোল্লা ওরফে লাট মিয়াকে বুধবার (৫/৯/১২) দ্বিতীয় দিনের মতো জেরা করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট আবদুস সোবহান তরফদার সাক্ষীকে জেরা করেন।
জেরা:
প্রশ্ন: আনবিক শক্তি কমিশন গৃহনির্মান সমবায় সমিতির দুয়ারী পাড়া প্রজেক্টের ৭৫ নং প্লট নিয়ে ঢাকার প্রথম সহকারী জজ অঅদালতে মামলা হয়েছিল ওই মামলায় আপনি বিবাদী হিসেবে আছেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: ২০১০ সালের ২০ অক্টোবর তারিখে এ বিষয়ে একটি নিষেধাজ্ঞা আদেশ হয়?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: পরে ২০১১ সালের ২৩ অক্টোবর আপনার বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় জিডি হয়?
উত্তর: জানা নেই।
প্রশ্ন: গত ৫ মার্চ জমির নির্মান কাজ বন্ধের হুমকির অভিযোগে ৬ মার্চ আপনার বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় জিডি করা হয়?
উত্তর: জানা নেই।
প্রশ্ন: গত ৬ মার্চ আপনার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার অভিযোগে চার্জশিট দেয়া হয়?
উত্তর: মামলা হয়েছে, চার্জশিট দেয়া হয়েছে কিনা জানি না।
প্রশ্ন: একটি বাড়ির ছবি দেখিয়ে, ওই বাড়ির নাম ফলকে আছে আমির হোসেন মোল্লা, ওই বাড়ি দুয়ারি পাড়ায় এবং অধিগ্রহণ করা সম্পত্তি কি না।
উত্তর: ওই বাড়িটি পুনর্বাসন প্লটে, আমরা বরাদ্দ পায়নি।
প্রশ্ন: মিরপুরে জন্দি নামে একটি জায়গা আছে এবং ’৭১ সালের ২৪ এপ্রিল পাক বাহিনী ওই স্থান থেকে আপনাদের গ্রামে গোলা বর্ষণ করত?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: এই মামলার আসামী কোথায় লেখাপড়া করতেন জানেন?
উত্তর: না।
প্রশ্ন: ’৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ’৭২ সালের ৩১ জানুয়ারি মিরপুরের বিহারী এলাকা ভারতীয় বাহিনীর বিহার রেজিমেন্টের অধীনে ছিল?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আপনি কত নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধ ছিলেন?
উত্তর: ২ নং সেক্টরে।
প্রশ্ন: ওই সময় কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মান্নানকে চেনেন?
উত্তর: না।
প্রশ্ন: কমান্ডার হেলাল মোরশেদকে চেনেন?
উত্তর: ’৭১ এ চিনতাম না, এখন চিনি।
প্রশ্ন: ’৭২ সালেল ৩০ জানুয়ারি মিরপুর-১২ এর পানির টেঙ্কির কাছে কমান্ডার হেলাল মোরশেদ অবস্থান নেন?
উত্তর: জানি না।
প্রশ্ন: দ্বিতীয় ১০নং প্লাটুনের কমান্ডার ছিলেন চাঁন মিয়া।
উত্তর: জানি না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন