জেরায় সেই আলোচিত লাটভাই বললেন কতবার জেলে গেছি বলতে পারবনা
২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবরটির শিরোনাম ছিল ‘অবশেষে গ্রেফতার হল সেই লাট ভাই মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।’
প্রকাশিত খবরে লাটভাই সম্পর্কে বলা হয় “এলাকায় লাটভাই হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত, কুখ্যাত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং বিশাল সরকারি সম্পত্তি দখলকারী মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।
এই লাটভাই গত ২৭ আগস্ট জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল ২ এ জবানবন্দী প্রদান করেন। গতকাল ২ সেপ্টম্বর তার জেরা হয়। জেরায় তাকে প্রশ্ন করা হয় ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর আপনি বাড়িঘর লুট করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
জবাবে প্রথমে তিনি হ্যাঁ বলেন। পরে বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এসময় বিচারক মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন, আপনি হ্যাঁ বলেছেন। আগে শুনেন তারপর উত্তর দেন।
এরপর তাকে প্রশ্ন করা হয় এই গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে পুজি করে আপনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়েছেন যে, আপনি যুদ্ধ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন?
উত্তরে সত্য নয় বলে জবাব দেন তিনি।
গতকাল তিনি জেরায় স্বীকার করেন, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জমি দখল করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত ১৫ মে নিম্ন আদালতে আত্মসমার্পণ করেন। এ বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। বিচারপতির প্লট আত্মসাতের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আপত্তির কারণে আমির হোসেন মোল্লা জামিন হয়নি। এছাড়া বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জমিতে মাটি ভরাট করার সময় সাক্ষী আমির হোসেন মোল্লা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন আসামী পক্ষের এ প্রশ্নের জবাবে সাক্ষী বলেন এটা সত্য নয়। গতকাল ২ সেপ্টম্বর ট্রাইব্যুরাল-২ এ কাদের মোল্লার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুস সোবহান তরফদার সাক্ষীকে জেরা করেন।
লাটভাইর জেরা :
প্রশ্ন: আপনি কতবার জেলে গেছেন?
উত্তর: কতবার জেলে গিয়েছি হিসেব করে বলতে পারব না।
প্রশ্ন: আপনি অন্যের জমি বা প্লট জোর জবরদস্তী করে দখল করার কারণে একাধিকবার জেলে গিয়েছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর প্রকাশিত ‘অবশেষে গ্রেফতার হল সেই লাট ভাই মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।’ এ সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: পত্রিকার ওই সংবাদের সাথে আপনার ছবি আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, আমার ছবি আছে।
প্রশ্ন: এই সংবাদ মিথ্যা বা বানোয়াট দাবি করে পত্রিকায় কোন প্রতিবাদ দিয়েছেন?
উত্তর: না। সংবাদ প্রকাশের পর বহুদিন হয়েছে। প্রতিবাদ দেয়ার প্রয়োজন মনে করিনি।
প্রশ্ন: ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সংবাদে বলা হয়েছে, আপনি এলাকায় লাটভাই হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত, কুখ্যাত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং বিশাল সরকারি সম্পত্তি দখলকারী মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।
উত্তর: পত্রিকায় এই রিপোর্ট আছে আমি শিকার করছি।
প্রশ্ন: ১৯৭১ সালেল ১৮ ডিসেম্বর আপনি বাড়িঘর লুট করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: হ্যাঁ। পরে বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এসময় বিচারক মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন, আপনি হ্যাঁ বলেছেন। আগে শুনেন তারপর উত্তের দেন।
প্রশ্ন: দৈনিক ইনকিলাবের ১৪ ডিসেম্বর ২০০১ এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়িতে লুটপাট করতে যেয়ে আপনি গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: এই বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
প্রশ্ন: এই গুলিবিদ্ধ হওয়াকে পুঁজি করে আপনি মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকের নিয়েছেন যে আপনি যুদ্ধ করতে যেয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: অবৈধভাবে প্লট দখল করে আপনি এখন কোটিপতি হয়েছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: বিচারপতি এএফএম আলী আসগারের নাম শুনেছেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: মিরপুরের দুয়ারীপাড়ায় বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের একটি প্লট দখল করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত ১৫ মে আপনি আদালতে আত্মসমর্পন করেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: রাষ্ট্রপক্ষের আপত্তির কারণে আপনার জামিন হয়নি?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জামিতে মাটি ভরাট করার সময় আপনি ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: যে মামলায় আপনাকে জেলে পাঠানো হয় তার বাদি ছিলেন মনিরুজ্জামান?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: আপনি যে ব্যবসা করেন আপনার ছেলেরাও একই ব্যবসা করে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: চাঁদাবাজ, মানুষের সম্পত্তি দখল, সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায় আপনার ও আপনার ছেলেদের পেশা?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আগ্নেয় অস্ত্র রাখার অভিযোগে দায়ের করা অস্ত্রমামলায় আপনি আসামী হিসেবে হাজতে ছিলেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: কতদিন জেলে ছিলেন?
উত্তর: এক মাস।
প্রশ্ন: পুলিশ আপনাকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: ওয়াকফ অফিসের সামনে পুলিশ আপনাকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করে?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: ১৯৭২ থেকে ’৯৬ সাল পর্যন্ত যখন যে দল ক্ষমতায় আসে আপনি সে দলে যোগ দেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আপনি সরকারি প্লট গ্রহণ করার জন্য আসামির বিপক্ষে সরকার পক্ষে সাক্ষী দিতে এসছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আপনাকে এলাকার লোক হোসেন মোল্লা বলে ডাকে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: আপনাকে এলাকায় লাট ভাই বলেও ডাকা হয়?
উত্তর: সত্য না।
প্রশ্ন: আপনি অপনার এলাকার মোল্লা বাহিনীর প্রধান?
উত্তর: সত্য নয়।
(পরের কিস্তি আগামীকাল
২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হয়। খবরটির শিরোনাম ছিল ‘অবশেষে গ্রেফতার হল সেই লাট ভাই মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।’
প্রকাশিত খবরে লাটভাই সম্পর্কে বলা হয় “এলাকায় লাটভাই হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত, কুখ্যাত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং বিশাল সরকারি সম্পত্তি দখলকারী মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।
এই লাটভাই গত ২৭ আগস্ট জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল ২ এ জবানবন্দী প্রদান করেন। গতকাল ২ সেপ্টম্বর তার জেরা হয়। জেরায় তাকে প্রশ্ন করা হয় ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর আপনি বাড়িঘর লুট করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
জবাবে প্রথমে তিনি হ্যাঁ বলেন। পরে বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এসময় বিচারক মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন, আপনি হ্যাঁ বলেছেন। আগে শুনেন তারপর উত্তর দেন।
এরপর তাকে প্রশ্ন করা হয় এই গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে পুজি করে আপনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়েছেন যে, আপনি যুদ্ধ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন?
উত্তরে সত্য নয় বলে জবাব দেন তিনি।
গতকাল তিনি জেরায় স্বীকার করেন, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জমি দখল করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত ১৫ মে নিম্ন আদালতে আত্মসমার্পণ করেন। এ বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। বিচারপতির প্লট আত্মসাতের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আপত্তির কারণে আমির হোসেন মোল্লা জামিন হয়নি। এছাড়া বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জমিতে মাটি ভরাট করার সময় সাক্ষী আমির হোসেন মোল্লা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন আসামী পক্ষের এ প্রশ্নের জবাবে সাক্ষী বলেন এটা সত্য নয়। গতকাল ২ সেপ্টম্বর ট্রাইব্যুরাল-২ এ কাদের মোল্লার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুস সোবহান তরফদার সাক্ষীকে জেরা করেন।
লাটভাইর জেরা :
প্রশ্ন: আপনি কতবার জেলে গেছেন?
উত্তর: কতবার জেলে গিয়েছি হিসেব করে বলতে পারব না।
প্রশ্ন: আপনি অন্যের জমি বা প্লট জোর জবরদস্তী করে দখল করার কারণে একাধিকবার জেলে গিয়েছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর প্রকাশিত ‘অবশেষে গ্রেফতার হল সেই লাট ভাই মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।’ এ সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: পত্রিকার ওই সংবাদের সাথে আপনার ছবি আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, আমার ছবি আছে।
প্রশ্ন: এই সংবাদ মিথ্যা বা বানোয়াট দাবি করে পত্রিকায় কোন প্রতিবাদ দিয়েছেন?
উত্তর: না। সংবাদ প্রকাশের পর বহুদিন হয়েছে। প্রতিবাদ দেয়ার প্রয়োজন মনে করিনি।
প্রশ্ন: ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সংবাদে বলা হয়েছে, আপনি এলাকায় লাটভাই হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত, কুখ্যাত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং বিশাল সরকারি সম্পত্তি দখলকারী মোল্লা বাহিনীর প্রধান আমির হোসেন মোল্লা।
উত্তর: পত্রিকায় এই রিপোর্ট আছে আমি শিকার করছি।
প্রশ্ন: ১৯৭১ সালেল ১৮ ডিসেম্বর আপনি বাড়িঘর লুট করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: হ্যাঁ। পরে বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এসময় বিচারক মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন, আপনি হ্যাঁ বলেছেন। আগে শুনেন তারপর উত্তের দেন।
প্রশ্ন: দৈনিক ইনকিলাবের ১৪ ডিসেম্বর ২০০১ এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়িতে লুটপাট করতে যেয়ে আপনি গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: এই বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
প্রশ্ন: এই গুলিবিদ্ধ হওয়াকে পুঁজি করে আপনি মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকের নিয়েছেন যে আপনি যুদ্ধ করতে যেয়ে গুলিবিদ্ধ হন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: অবৈধভাবে প্লট দখল করে আপনি এখন কোটিপতি হয়েছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: বিচারপতি এএফএম আলী আসগারের নাম শুনেছেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: মিরপুরের দুয়ারীপাড়ায় বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের একটি প্লট দখল করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত ১৫ মে আপনি আদালতে আত্মসমর্পন করেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: রাষ্ট্রপক্ষের আপত্তির কারণে আপনার জামিন হয়নি?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: বিচারপতি এএফএম আলী আসগরের জামিতে মাটি ভরাট করার সময় আপনি ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: যে মামলায় আপনাকে জেলে পাঠানো হয় তার বাদি ছিলেন মনিরুজ্জামান?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: আপনি যে ব্যবসা করেন আপনার ছেলেরাও একই ব্যবসা করে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: চাঁদাবাজ, মানুষের সম্পত্তি দখল, সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা ও অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায় আপনার ও আপনার ছেলেদের পেশা?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আগ্নেয় অস্ত্র রাখার অভিযোগে দায়ের করা অস্ত্রমামলায় আপনি আসামী হিসেবে হাজতে ছিলেন?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: কতদিন জেলে ছিলেন?
উত্তর: এক মাস।
প্রশ্ন: পুলিশ আপনাকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: ওয়াকফ অফিসের সামনে পুলিশ আপনাকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করে?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: ১৯৭২ থেকে ’৯৬ সাল পর্যন্ত যখন যে দল ক্ষমতায় আসে আপনি সে দলে যোগ দেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আপনি সরকারি প্লট গ্রহণ করার জন্য আসামির বিপক্ষে সরকার পক্ষে সাক্ষী দিতে এসছেন?
উত্তর: সত্য নয়।
প্রশ্ন: আপনাকে এলাকার লোক হোসেন মোল্লা বলে ডাকে?
উত্তর: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: আপনাকে এলাকায় লাট ভাই বলেও ডাকা হয়?
উত্তর: সত্য না।
প্রশ্ন: আপনি অপনার এলাকার মোল্লা বাহিনীর প্রধান?
উত্তর: সত্য নয়।
(পরের কিস্তি আগামীকাল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন