২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২
আমি এস. আই মোঃ আমিনুল ইসলাম। আমার বয়স ৩৭ বৎসর।
আমি বর্তমানে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর থানার এস. আই হিসাবে কর্মরত আছি। বিগত ০৯-০১-২০১১ ইং তারিখে আমি পুলিশ সুপারের কার্যালয়, মিল ব্যারাক ঢাকা রিজার্ভ অফিসার ২ হিসাবে কর্তব্যরত ছিলাম। ঐদিন অত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জনাব মতিউর রহমান সাহেব তার কয়েকজন সহকর্মীসহ আমাদের অফিসে এসে শহীদ এস.আই সিরুমিয়া এর চাকুরী সংক্রান্ত, কাগজপত্র দেখতে চান। আমি উধ্বংতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের স্মারক নং ৩৫৯৯/আর ও তারিখ ১৪-০৮-৯৬ ইং সহ সংযুক্ত কাগজপত্র দেখাই। তখন তিনি এ কাগজপত্রের ফটোকপি করেন এবং আর আই সাহেব এ ফটোকপিগুলি সত্যায়িত করার পর আমার সম্মুখে ঐ গুলি জব্দ নামা মূলে জব্দ করেন। এই সেই জব্দ তালিকা প্রদর্শনী- ৫১১ এবং উহাতে সাক্ষী হিসাবে আমার একটি দস্তখত প্রদর্শনী ৫১১/১ হিসাবে চিহ্নিত হল। তদন্তকারী কর্মকর্তা ঐ সত্যায়িত ফটোকপি জব্দ করার পর মূল কাগজপত্র জিম্মানামা মূলে আমার জিম্মায় দেন এং আমি উহা গ্রহণ করি। এই সেই জিম্মানামা প্রদর্শনী -৫১২ এবং উহাতে জিম্মা গ্রহণকারী হিসাবে আমার দস্তখত প্রদর্শনী ৫১২/১ হিসাবে চিহ্নিত হল। এই সেই জব্দকৃত সংযুক্তিসহ স্মারক প্রদর্শনী-৫১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
জেরাঃ
স্মারকের সংযুক্ত তালিকায় সহকারী দারোগা ৪৯৪ মুহাম্মাদ সিরু মিয়া পিতা-মৃত আমিনুদ্দিন মিয়া নামে একজনই আছে। তার উত্তরাধিকারী হিসাবে মাতা দুদ মেহের বিবি উল্লেখ আছে। (সমাপ্ত)
আমি এস. আই মোঃ আমিনুল ইসলাম। আমার বয়স ৩৭ বৎসর।
আমি বর্তমানে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর থানার এস. আই হিসাবে কর্মরত আছি। বিগত ০৯-০১-২০১১ ইং তারিখে আমি পুলিশ সুপারের কার্যালয়, মিল ব্যারাক ঢাকা রিজার্ভ অফিসার ২ হিসাবে কর্তব্যরত ছিলাম। ঐদিন অত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জনাব মতিউর রহমান সাহেব তার কয়েকজন সহকর্মীসহ আমাদের অফিসে এসে শহীদ এস.আই সিরুমিয়া এর চাকুরী সংক্রান্ত, কাগজপত্র দেখতে চান। আমি উধ্বংতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের স্মারক নং ৩৫৯৯/আর ও তারিখ ১৪-০৮-৯৬ ইং সহ সংযুক্ত কাগজপত্র দেখাই। তখন তিনি এ কাগজপত্রের ফটোকপি করেন এবং আর আই সাহেব এ ফটোকপিগুলি সত্যায়িত করার পর আমার সম্মুখে ঐ গুলি জব্দ নামা মূলে জব্দ করেন। এই সেই জব্দ তালিকা প্রদর্শনী- ৫১১ এবং উহাতে সাক্ষী হিসাবে আমার একটি দস্তখত প্রদর্শনী ৫১১/১ হিসাবে চিহ্নিত হল। তদন্তকারী কর্মকর্তা ঐ সত্যায়িত ফটোকপি জব্দ করার পর মূল কাগজপত্র জিম্মানামা মূলে আমার জিম্মায় দেন এং আমি উহা গ্রহণ করি। এই সেই জিম্মানামা প্রদর্শনী -৫১২ এবং উহাতে জিম্মা গ্রহণকারী হিসাবে আমার দস্তখত প্রদর্শনী ৫১২/১ হিসাবে চিহ্নিত হল। এই সেই জব্দকৃত সংযুক্তিসহ স্মারক প্রদর্শনী-৫১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
জেরাঃ
স্মারকের সংযুক্ত তালিকায় সহকারী দারোগা ৪৯৪ মুহাম্মাদ সিরু মিয়া পিতা-মৃত আমিনুদ্দিন মিয়া নামে একজনই আছে। তার উত্তরাধিকারী হিসাবে মাতা দুদ মেহের বিবি উল্লেখ আছে। (সমাপ্ত)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন