শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

পিডব্লিউ ৪

তারিখ ঃ ১৬-০৯-২০১২ ইং
জবানবন্দী ঃ
আমার নাম মোঃ এজাবউদ্দিন মিয়া, আমার বয়স- ৩৯ বৎসর? আমি বাংলা একাডেমীতে সহগ্রন্থগারিক হিসেবে কর্মরত আছি। আমি ১৯৯৪ সালের জুলাই মাসের ১৬ তারিখ থেকে বাংলা একাডেমীতে কর্মরত আছি। আমি বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরীর পত্রিকা শাখার দায়িত্বে আছি। আমার কাজ হলো যারা বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী পত্রিকা শাখার পাঠক ও গবেষক হিসেবে আসেন তাদেরকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী দেখা ও পড়ার জন্য দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকা সমূহ সরবরাহ ক??। আমি অত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমান সাহেবকে আমি চিনি। তিনি এবং তাহার সহকর্মীবৃন্দ বিগত ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরীর পত্রিকা শাখায় আসেন। তাদের নিকট তখন ল্যাপটপ, স্কেনার, প্রিন্টার, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি সরঞ্জাম ছিল। তারা ১৯৭১ ও ১৯৭২ সালের বিভিন্ন পত্রিকা দেখার জন্য চাইলেন। আমরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী ঐ সকল পত্রিকা সরবরাহ করি। উনারা সেই পত্রিকাগুলি দেখলেন এবং তাদের প্রয়োজনীয় পত্রিকার অংশ সমূহ স্ক্যান করে প্রিন্ট আউট করেন। সেই প্রিন্ট আউটকৃত কপিগুলো আমাদের নিকট মূল পত্রিকার সঙ্গে মিলিয়ে দেখার জন্য দেন। মূল পত্রিকার সাথে প্রিন্ট আউটকৃত কপিগুলো হুবহু মিল করে আমি স্বাক্ষর করে দিলে এবং আমার প্রধান গ্রন্থাগারিক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব মোবারক হোসেন সত্যায়িত করে স্বাক্ষর করেন। এরপর তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমান সাহেব ঐ সকল সত্যায়িত কপি সমূহ জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি আমাদের লাইব্রেরীতে জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় দিয়ে আসেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তা বিগত ২২-০২-২০১১ ইং তারিখে আমাদের লাইব্রেরী থেকে একটি জব্দ নামা মূলে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকা ১৮-০৫-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ২৯-১১-১৯৭১ তারিখ পর্যন্ত মোট ৩০টি শিরোনামের খবর জব্দ করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১ এবং উহাতে আমার ৫টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১/১, ১/২, ১/৩, ১/৪ ও ১/৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৯-১৯৭১ইং তারিখের দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ঢাকার নাগরিক কমিটির সুপারিশ” শিরোনামে প্রকাশিত পত্রিকার প্রদর্শনী- ২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “??ন্ডিতে সাংবাদিক সম্মেলনে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত পত্রিকার কাটিং প্রদর্শনী- ৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যাকে সম্যকভাবে উপলব্ধি ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত পত্রিকায় কাটিং প্রদর্শনী- ৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল এবং ঐ একই পত্রিকায় “সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়া দেশকে রক্ষা করার বিকল্প ব্যবস্থা ছিল না ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে সংবাদে পত্রিকার কাটিং প্রদর্শনী ৫/ক হিসাবে চিহ্নিত হইলো। ২৩-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “করাচিতে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পত্রিকার কাটিং প্রদর্শনী- ৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “মুসলিম রাষ্ট্র প্রধানদের কাছে গোলাম আযমের আবেদন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে পত্রিকার কাটিং প্রদর্শনী- ৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩- ০?- ১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সাপ্তাহিক এশিয়া সম্পাদকের মন্তব্য” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “হিন্দুরা মুসলমানের বন্ধু এখন কোন প্রমান নেই ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কুষ্টিয়ায় বিরাট জনসভাবেশে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আজাদি দিবস উপলক্ষে গোলাম আযমের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “পেশোয়ারে সাংবাদিক সম্মেলনে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “পেশোয়ারে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রতিরক্ষা দিবস উপলক্ষে নেতৃবৃন্দের বানী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযমের একটি সাংবাদিক সাক্ষাতকার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “গোলাম আযমের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকার শিবিরে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নবনিযুক্ত মন্ত্রীদের প্রতি অধ্যাপক গোলাম আযমের অভিনন্দন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জাতিসংঘ সাধারন পরিষদের প্রতি অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সম্বর্ধনা সভায় অধ্যাপক গোলাম আযমের ভাষন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৪-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রাদেশিক জামায়াতের মজলিসে সুরার বৈঠক উদ্ধোধন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “করাচিতে জনাব আব্দুল খালেক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গনে গণজামায়াতে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কাশুরীর মন্তব্যের জবাবে অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “অভিনন্দনের জবাব, জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের লক্ষঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “?????????? ?????, ?????? ????? ?????????? ?????? ????” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আত্মরক্ষার জন্য আক্রমনাত্মক ভূমিকা গ্রহন করতে হবে ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রেসিডেন্টের প্রতি গোলাম আযমের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “দেশপ্রেমিক জনগন যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রেসিডেন্টের প্রতি গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৪-০২-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ০৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ১৩-১১-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ২০টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ৩২ এবং উহাতে আমার দস্তখত প্রদর্শনী- ৩২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “টিক্কা খান সকাশে নেতৃবৃন্দ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “লে: জেনারেল টিক্কা খানের সহিত নেতৃবৃন্দের সাক্ষাতকার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সামরিক আইন প্রশাসক সমীপে আরও কতিপয় রাজনৈতিক নেতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পূর্ব পাকিস্তান জামাতে এছলাম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নাগরিক শান্তি কমিটি গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ভারতীয় অপচেষ্টার বিরুদ্ধে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “আজ ঢাকায় শান্তি কমিটির উদ্যেগে শোভাযাত্রা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ঢাকায় বিশাল বিক্ষোভ মিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “শান্তি কমিটির নাম পরিবর্তন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযম বললনে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “লাহোরে সাংবাদিক সম্মেলনে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “লাহোরে কর্মী সভায় অধ্যাপক গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খুলনার জনসভায় আযমের বক্তৃতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কার্জন হলে সিম্পোজিয়ামে নেতৃবৃন্দের বক্তৃতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গোলাম আযম কর্তৃক সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পেশোয়ারে অধ্যাপক গোলাম আযম বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গণসমাবেশে গোলাম আযমের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গোলাম আযম কর্তৃক কাশুরির বিবৃতির কঠোর সমালোচনা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। (চলবে)

তারিখ ঃ ১৭-০৯-২০১২ ইং
তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৭-০২-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ০৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ২২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ২৪টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ৫১ এবং উহাতে আমার ৩ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ৫১/১, ৫১/২, ৫১/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “পরিস্থিতি সশস্ত্র বাহিনীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রনে রয়েছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “জেনারেল টিক্কা খান সকাশে নেতৃবর্গ ঃ সহযোগিতার আশ্বাস” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “ভারতীয় নেতাদের প্রতি গোলাম আযমের হুশিয়ারী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “আজ নাগরিক শান্তি কমিটির মিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “ঢাকায় বিরাট মিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “শান্তি কমিটির নতুন নামকরন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “গভর্নর সকালে নূরুল আমিনের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “শান্তি কমিটির বৈঠক ও গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৫৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “শান্তি ও সংহতি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “লাহোরে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “পূর্ব পাকিস্তানের ঘটনাবলী সম্পর্কে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “সেনাবাহিনীর হাতে আর বিকল্প ছিল না ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “শেখ মুজিব ও তার দল বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে ঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “কার্জন হলের সিম্পোজিয়ামে নেতৃবৃন্দ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “লাহোরে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “লাহোরে জামায়াত নেতৃবৃন্দের অভিমত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “পেশোয়ারে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “হায়দারাবাদে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৬৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “করাচিতে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “প্রতিরক্ষা দিবসে নেতৃবৃন্দের বানী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “মহিলাদের দায়িত্ব সম্পর্কে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “জাতিসংঘের প্রতি গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৮-০২-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ১৬-০৬-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ০২-১২-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ২৪টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ৭৪ এবং উহাতে আমার ৩ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ৭৪/১, ৭৪/২, ৭৪/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৬-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রাজনৈতিক কার্যকলাপ শান্তি কমিটির উদ্দেশ্য নয় ঃ জেনারেল টিক্কা খান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “আগামীকাল বিশেষ মুনাজাতের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় আসে নাই” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযম বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “শান্তি কমিটির কাজে ডাঃ মালেকের সন্তুষ্টি প্রকাশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৭৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “গোলাম আযমের সাহায্যের আবেদন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০২-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “গভর্নরের প্রতি গোলাম আযমের অভিনন্দন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গৃহিত ব্যবস্থায় জামায়াতের সমর্থন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রাজাকার অর্ডিন্যান্স জারি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “সশস্ত্র বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানকে রক্ষা করিয়াছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বর্তমান মুহুর্তের আশু প্রয়োজন সম্পর্কে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “জামায়াতে ইসলামীর মজলিসে শুরার প্রস্তাব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “জামায়াতে ইসলামী উপনির্বাচনে অংশগ্রহন করিবে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “অধ্যাপক গোলাম আযম বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “মাওলানা কাওসার নিয়াজী বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৮৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “জামায়াতের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রাজাকারদের হাতে আরও অস্ত্র দেওয়া প্রয়োজন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “গোলাম আযম বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বিরোধীদের খতম করার জন্যই জামায়াত রাজাকার বাহিনী গঠন করিয়াছে।” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “গোলাম আযম কর্তৃক দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে উঠার আহ্বান।” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পশ্চিম পাকিস্তান হইতে ভারতের উপর পাল্টা আক্রমণ চালানোর সুপারিশ।” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পশ্চিম পাকিস্তান হইতে অবিলম্বে ভারতের উপর আক্রমণ করা হউকঃ অধ্যাপক গোলাম আযম।” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০২-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “সত্যিকার অর্থেই ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান।” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ০৮-০৩-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় ০৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ২৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ১৮টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ৯৮ এবং উহাতে আমার ৩ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ৯৮/১, ৯৮/২, ৯৮/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

০৬-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “ভারতের প্রচারণার বিরুদ্ধে নূরুল আমিনের হুশিয়ারি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৯৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “আরও রাজনৈতিক নেতারা জেনারেল টিক্কা খানের সাথে দেখা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ফিরিয়ে আনার জন্য শহরে শান্তি কমিটি গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গোলাম আযমের বেতার বক্তৃতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গভর্ণর সকাশে শান্তি কমিটি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির আবেদন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গোলাম আযম বলেন ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় আসেনি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গোলাম আযমের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “রঙ্গ ভূমিতে পরিণত করতে দেয়া হবে না” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “যুদ্ধের মাধ্যমে জবাব দিতে হবেঃ গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১০৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “রাজাকার জাবী” “রাজাকার অডিন্যান্স জারী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “সাংবাদিক সম্মেলনে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গোলাম আযম শ্লোগান আউলিয়ে ক্ষতিপূরণ হবে না” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “গোলাম আযম জাতিসংঘ প্রতিনিধি দল মনোয়নের সমালোচনা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “উপনির্বাচন অভিযানে প্রথম জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “ভূট্টো বড়ো লাফালাফি করছেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৫-০৩-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ০১-০১-১৯৭২ ইং তারিখ হইতে ২৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৩০টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১১৭ এবং উহাতে আমার ৩ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১১৭/১, ১১৭/২, ১১৭/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০১-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “হানড্রেডস অব বডিস রিকভার্ড” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “পাক আর্মি কিল্ড ৭৫০০ পিপল ইন দিনাজপুর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “পাক আর্মি কিল্ড ওবার থার্টি লক পিপল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই পত্রিকায় আল বদর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ওভার ওয়ান লাক কিল্ড ইন খুলনা টাউন শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় এএপিএসও কনডেমস কে নোসাইড ইন বাংলাদেশ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩১-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ফ্রেস এভিডেন্স অব মাস কিলিং ইন খুলনা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০২-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় মাস গ্রেফস পাউন্ড ইন ঝালকাঠি, সিরাজগঞ্জ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ২৩৪ টেকনিক্যাল এক্সপার্টাস কিল্ড বাই পাক আর্মি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় মোর ডিটেইলস অব পাক স্যাভাজেরী শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় থাউজেন্টস মাই লাইস শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় ১৮ রাজশাহী ভার্সিটি পারসোনাল কিল্ড বাই পাক আর্মি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় থাউজেন্ডস মাই লাইস শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় চারহাজার কিল্ড ইন বনাই নগর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। একই তারিখে একই পত্রিকায় মেনি মাস গ্রেভস ইন পাবনা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। একই তারিখে একই পত্রিকায় লেঃ আজিজ কিল্ড বাই পাক আর্মি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৯/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। একই তারিখে একই পত্রিকায় পাক আর্মি কিল্ড ৫০০০ বুদ্ধিষ্ট  শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৯/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। একই তারিখে একই পত্রিকায় লায়াবিলিটিস অব বুচার্ড ভার্সিটি টিচার্চ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১২৯/৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় মিরপুর ক্যাস শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় ৭৫০০০ কিল্ড ইন দিনাজপুর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় কারনেস বাই পাক আর্মি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩০/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় পাকিস্তান আর্মি কিল্ড ১০,০০০ ইন আখাউড়া চাদপুর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় মিষ্ট্রি অব ইনট্যালেকচ্যুয়াল কিলিং শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় পাক আর্মি কিল্ড ১০,০০০ পিপল ইন নড়াইল শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় মাস গ্রেভস ফাউন্ড ইন সাতক্ষিরা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় পাইওনিয়ার ফোর্স কিল্ড ১৪০০ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ইমোশনাল সিনাস এ্যাক্ট আজিমপুর গ্রেভইয়ার্ড শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ৭৫০০০ কিল্ড ইন দিনাজপুর এ্যালোন শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। (চলবে)
তারিখ ঃ ১৮-০৯-২০১২ ইং

তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৪-০২-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় ১৯-১২-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ১৬-১২-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ২৫টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৩৮ এবং উহাতে আমার ৩ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৩৮/১, ১৩৮/২, ১৩৮/৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

১৯-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নিশংসতম হত্যাযজ্ঞসাংবাদিক, সাহিত্যিক,অধ্যাপক, চিকিৎসক ও বুদ্ধিজীবি সহশতাধিক সোনার দুলাল নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৩? হিসাবে চিহ্নিত হইল।২০-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নৃশংসতম হত্যা যজ্ঞ ইহারা এখনও নিখোঁজ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১?? হিসাবে চিহ্নিত হইল। ? ??? পত্রিকায় “পাক সামরিক জান্তার পক্ষ পুষ্ট বদর বাহিনীর বধ্যভূমির কয়েকটি মর্মান্তিক দৃশ্য” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বর্বর পাক বাহিনীর গুলি হইতে রিক্সা চালক ও আরোহীও রেহাই পায় নাই” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩০-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রক্ত রাঙ্গা বিধ্বস্ত বাংলা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নরপিশাচদের দ্বারা অপহৃত তারও কতিপয়বুদ্ধিজীবীর গলিত লাশ উদ্ধার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১২-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “দুটি রহস্যময় কূপ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “মাঝকাটি ও রাজাপুরে ১০ হাজার লোক হত্যা করা হয়েছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০১-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বাঙ্গালী নিধনযজ্ঞের করুনতম ইতিহাসে আর একটি নতুন সংযোজন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পাঁচদোনা ও খাটিরা ব্রীজের স্মৃতি আজো মানুষের মনে বিভিষীকা সৃষ্টি করে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৭-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পাবনার বধ্যভূমিতে তিন হাজার লোকের গণসমাধি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের পত্রিকায় “সে এক বিষাদময় অভিজ্ঞতা”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রংপুরে জল্লাদ বাহিনী কর্তৃক ৬০ হাজার নর-নারী ও শিশু হত্যা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৪৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২০-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “জামালপুর মহকুমায় ১০ হাজার লোক হত্যা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “মৌলভীবাজারে পাক বর্বরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “ময়নামতি মহাশ্মশানে ৮ হাজার নর কঙ্কাল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নরপিচাশের ডায়রী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিন সহ¯্রাধিক আনছার শহীদ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ডঃ দে আর কোনদিন ফিরিয়া আসিবেন না”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০১-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পাক বাহিনীর ধ্বংস লীলার আর এক নিদর্শনঃ হরিরামপুর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২১-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রায়ের বাজার শিয়ালবাড়ি নহে-রোকেয়া হলের বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “রংপুরে আরও দুটি বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২০-১১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “আরেকটি গণসমাধি আবিষ্কৃত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “মৃত্যুর জানাজা মোরা কিছুতেই করিব না পাঠ, কবরেরও ঘুম ভাঙ্গে জীবনের দাবি আজ এতই বিরাট” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৫৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৪-০৯-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক সমকাল পত্রিকায় ২০-০৩-১৯১১ ইং তারিখে কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৬০ এবং উহাতে আমার ২ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৬০/১ এবং ১৬০/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
২০-০৩-১৯৭২ইং তারিখে দৈনিক সমকাল পত্রিকায় “একজন পাকিস্তানী কমান্ডের সাক্ষাৎকার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ১০-০১-১৯৭২, ১০-০২-১৯৭২ এবং ২৯-০২-১৯৭২ ইং তারিখে মোট ৩ টিশিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী ১৬২ এবং উহাতে আমার ১ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৬২/১হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১০-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “রিহেবিলিটেট উইম্যান ভিকটিমস উইথ ডিগনিটি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “৩০০০ উইম্যান ডাইওলোটেড” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় “পাকিস্তান আর্মি ডেপরিডেশনস এ্যাক্ট পার্বতীপুর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

১৮-০৯-১২ ইং ২.০০ টায় পুনরায় জবানবন্দীঃ
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ১২-০৪-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ১৩-০৪-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৩টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৬৬ এবং উহাতে আমার ১ টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৬৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১২-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “খাজা খায়েরউদ্দিন আহ্বায়ক মনোনীত ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০৪-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “পাকিস্তানের আভ্যন্তরীন ব্যাপারে ভারতের নগ্ন হস্তক্ষেপের প্রতিবাদ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২২-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “প্রদেশ সফর শেষে জামায়াত নেতৃবৃন্দের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৬৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় ০৭-০১-১৯৭২ ইং তারিখ হইতে ২৬-১১-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৫টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৭০ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৭০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৭-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “২৫ মার্চের পর আমার ভাগ্যে যা ঘটিয়াছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “হতভাগিনী ১১৬ টি মহিলা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৪-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “ক্ষতিগ্রস্থ মহিলাদের পুনর্বাসনে দশ কোটি টাকার কর্মসূচি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৩-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “ধর্ষিতা নাগিনীদের আত্মহত্যা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-১১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “চৌদ্দ লক্ষ নারী নির্যাতিত নিঃস্ব ও অসহায়” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ১৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখ হইতে ১২-০৬-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৬টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৭৬ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৭৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “আরতী সতীত্ব হরণ করতে ওরা দশজনকে খুন করলো” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নারী নির্যাতনের রেকর্ড ভংগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৩-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদপত্রিকায় “পাকিস্তান সেনারা বাংলাদেশের হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৭৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৪-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বীরঙ্গনা পুনর্বাসনের ব্যাপক পরিকল্পনা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৪-০৬-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “আল-বদর বন্দি শিবিরে চৌদ্দ দিন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১২-০৬-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কুষ্টিয়ার রাজাকার চিকনখালী মৃত্যুদন্ডে দ-িত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় ২৬-১২-১৯৭১ ইং তারিখের প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৮৩ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৮৩/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
২৬-১২-১৯৭১ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “মুজিব বাহিনীর বিরঙ্গনা বোন রেহানা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১২-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় ১৩-১০-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ২৬-০৪-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৭টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৮৫ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৮৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৮-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “এ যাবৎ ৭৫ সহ¯্রাধিক উদবাস্তুর প্রত্যাবর্তন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “দেশ ত্যাগের সঠিক হিসাব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “ভারতীয় মন্ত্রী বলেন উদবাস্তুর সংখ্যা আনুমানিক ১ কোটি ২০ লক্ষ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২০-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নব্বই লক্ষ শরনার্থী দেশে ফিরে এসেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৮৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পাক শিবিরে বাঙ্গালীরা মৃত্যুর প্রহর গুণিতেছেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৯-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “বিপর্যস্থ মানবতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-০৪-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “নরসিংদিতে চুরাশি হাজার শরনার্থীর প্রত্যাবর্তন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৩-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় ২৫-১২-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ৩০-১২-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ০৩টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৯৩ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৯৩/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
২৫-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “ব্রাহ্মণাবাড়িয়ায় ৪০ জন বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হইয়াছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “মানুষ এমন পশু হতে পারে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩০-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় “নরঘাতক পাকিস্তানী সেনাদের নারকীয় উল্লাস সম্পর্কে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৩-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ০৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখ হইতে ১৪-০২-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ০৯টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ১৯৭ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ১৯৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ৫,০০০ ডিপিএস রিটার্ন ইন দিনাজপুর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ৮০০০০ রিটার্নিং পার ডে শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।একই তারিখের একই পত্রিকায় ওয়ান মিলিয়ন রিকিউজিজ হ্যাব রিটার্নড হোমশিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১৯৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ২৮০০০ ডিপিএস রিটার্নন্ড টু খুলনা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ওভার ২০ লাখ রিফিউজিজ রিটার্ন সো ফার শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৬-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ৩০ লাখ ডিপিএস রিটার্ন সো ফারশিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় এ্যাবাউট ৭৩ লাখ ডিপিএস রিটার্ন সো ফার শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ওভার ফোর লাখ ডিপিএস রিটার্ন টু সিলেট শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার পত্রিকায় ওভার ফোর লাখ রিফিউজিজ রিটার্ন টু কুমিল্লা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৪-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ২৬-১২-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ১৫-০৩-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ৫০টি এবং ০৫-০১-১৯৭২ ইং তারিখের দৈনিক ইত্তেফাক একটি মোট ৫১টি প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ২০৬ এবং উহাতে আমার ১টি দস্তখত প্রদর্শনী- ২০৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

২৬-১২-১৯৭১ ইং তারিখের দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “এরা মুক্তির স্বাদ পায়নি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “একটি পুপে ২৫টি নর কঙ্কাল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কাটাসুরের বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২০৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “যাদেরকে মাঠে ঘাটে আর দেখা যাবে না” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নড়াইলঃ নরহত্যাযজ্ঞের আরেকটি বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রংপুরে গণহত্যা ও নারী নির্যাতন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৫-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রোকেয়া হলের নৃশংসতার একমাত্র সাক্ষী বৃদ্ধ দারোয়ান মনি ভাই” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৬-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জল্লাদের আরেক কসাইখানা আলী ভাই পাথরজিপা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৭-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গণদুশমনের দূর্গা মীরপুর আরেকটি বধ্যভূমির সন্ধান লাভ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৮-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “মীরপুর বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২২-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নাজিদের গ্যাস চেম্বারের হত্যাকা-কে ছাড়িয়ে গেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৫-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পাক বাহিনীর হামলায় মানিকগঞ্জে প্রায় তিনশ লোক প্রাণ হারিয়েছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২১৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নারকীয় হত্যাযজ্ঞের আরেক বধ্যভূমি ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩০-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নারকীয় হত্যাযজ্ঞের আরেক বধ্যভূমি ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট দুই” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩১-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “নারকীয় হত্যাযজ্ঞের আরেক বধ্যভূমি ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট তিন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩১-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বাংলাদেশে পাক সেনাদের বর্বরতা সভ্যতার ইতিহাসে নজিরবিহীন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বর্বরতার রেকর্ড” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৪-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খুলনায় এক লাখ বাঙ্গালী হত্যায় সবুর ছিল হানাদারের দোসর”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।একই পত্রিকায় একই তারিখের“চট্টগ্রামের বধ্যভূমি দামপাড়া” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কুমিল্লা ও মুক্তাগাছার ২ টি বধ্যভূমি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “হানাদাররা কুমিল্লায় ২০ হাজার লোককে হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বর্বর বাহিনী পাঁচ হাজার বৌদ্ধকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের এই পত্রিকায় “নৃশংসতার আরেক স্বাক্ষর”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “প্রাণহানির সংখ্যা ৩০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের পত্রিকায় “.... মহকুমা ঠাকুরগাঁও”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২২৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১১-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খান সেনারা দিনাজপুরে পঁচাত্তর হাজার লোককে হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পাকিস্তানী ধ্বংসযজ্ঞের অন্যতম লীলাভূমি রংপুর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “আখাউড়া ও চাঁদপুর দখলদার বাহিনী অন্তত ১০ হাজার মানুষকে মেরে ফেলেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই পত্রিকায় একই তারিখে “বাংলার মাটিতে আর কত বধ্যভূমি অবস্থিত হবে?”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই পত্রিকায় একই তারিখে “নির্মম নৃশংসতার স্বাক্ষর ঝালকাঠি বন্দর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩২/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “দস্যুসরা নড়াইলে ১০ হাজার মানুষ হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৭-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জল্লাদের বর্বরতার কাহিনী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট ও রুপবান পাহাড়ে বারোটি পাইকেরী কবরে সাত হাজারেরও বেশি নরকঙ্কাল পাওয়া গেছে”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বগুড়ায় খান সেনাদের নৃশংস বর্বরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ জন শিক্ষক ২৬ জন কর্মচারী নিহত হয়েছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৩-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জল্লাদ বাহিনী ৩৭ জন লোককে হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৪-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ফেনীতে হানাদার বাহিনীর নৃশংসতার কাহিনী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় “পাঁচ হাজার নর কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়েছে”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৫-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বহু নর কঙ্কাল আবিষ্কৃত হচ্ছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-০২-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “মৌলভীবাজার মনু ব্রীজে প্রকাশ্য গণহত্যা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৩৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খুনিরা দিনাজপুরে ৮০০০ লোক হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “হানাদার দস্যুদের নিধনযজ্ঞ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পাক বাহিনীর পৈশাচিক গণহত্যায় আরও নজির উদ্ঘাটিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “যশোরের বধ্যভূমি-১” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “যশোরের বধ্যভূমি-২” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ময়নামতিতে এ পর্যন্ত পনের হাজার নরকঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৯-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “যশোরের বধ্যভূমি-৩” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “হত্যা লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগও নারীত্বের চরম অপমানের মর্মবিদারী কাহিনী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “দখলী অবস্থার আমলে হানাদাররা ঝালকাটি অঞ্চলে দশ হাজার লোককে হত্যা করেছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৫-০৩-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পায়ে পায়ে দেখা মৌলভীবাজারের মৃত লোকালয়” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-০১-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় “পাকবাহিনী ৩০ লক্ষাধিক লোককে হত্যা করিয়াছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৪৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

১৯-০৯-২০১২ ইং পুনরায় জবানবন্দী শুরুঃ
তদন্তকারী কর্মকর্তা ২৪-১০-২০১১ তারিখে আমাদের বাংলা একাডেমীর লাইব্রেরী থেকে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় ০৪-০৫-১৯৭১ ইং তারিখ হইতে ২৯-১১-১৯৭২ ইং তারিখ পর্যন্ত মোট ১০০টি, দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ০৩-০৫-১৯৭১ ইং তারিখ থেকে ১১-১২-১৯৭১ তারিখ পর্যন্ত ১১৯ এবং দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ০৬-০৭-১৯৭২ ইং তারিখ থেকে ২৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখ পর্যন্ত ২৩টি সর্বমোট ২৪২টি  প্রকাশিত সংবাদের কাটিং জব্দনামা মূলে জব্দ করেন এবং মূল পত্রিকাগুলি জিম্মানামা মূলে আমাদের জিম্মায় প্রদান করেন। এই সেই জব্দনামা প্রদর্শনী- ২৫০ এবং উহাতে আমার ১৩টি দস্তখত প্রদর্শনী- ২৫০/১Ñ২৫০/১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

০৪-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “মোহাম্মাদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় শান্তি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নরসিংদিতে কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় “তেজতুরি বাজারে শান্তি কমিটি গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জামায়াত নেতৃদ্বয়ের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বরিশল উত্তর মহকুমা শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় “বরিশালের জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৫/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩০-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ভোলায় গণমিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩১-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটির তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটি অফিসের কাজের সময়” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখে একই পত্রিকায় “ভোলায় শান্তি কমিটির উদ্যোগে জনসভা অনুষ্ঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৯-০৬-১৯৭২ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিট গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৫৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ফরিদপুরে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “শান্তি কমিটির দায়িত্ব ও কর্তব্য” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সিলেট শান্তি কমিটির সভার হুশিয়ারী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬২ হিসাবে চিহ্নিত হইল (এই পৃষ্ঠাটা নেই, দেই নাই)। ২০-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ফরিদপুরে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নলিয়া জামালপুরে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩০-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ফরিদপুরে শান্তি কমিটির উদ্যোগে জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৪-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ময়দানে রাজাকারদের গুলি চালানোর ট্রেনিং” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নোয়াখালীতে শান্তি কমিটির উদ্যোগে বিরাট মিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সিলেটের শান্তি কমিটির উদ্যোগে বিরাট জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ প্রাদেশিক ছাত্র সংঘের সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৬৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৯-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জনগণ ভারতীয় অভিসন্ধি বুঝতে পেরেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জামায়াত কর্মী সমাবেশে মিয়া তোফায়েল মোহাম্মদ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের এইক পত্রিকায় “সেনাবাহিনীর প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।  ১৭-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “মৌলভীবাজারে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের এইক পত্রিকায় “কুষ্টিয়ায় মুজাহিদ ও রেজাকারদের প্যারেড অনুষ্ঠান সম্পন্ন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২০-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ক্রমবর্ধমান হারে রেজাকার বাহিনীতে যোগদানের জন্য এগিয়ে আসছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “যশোরের রেজাকারগণ পুরস্কৃত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কুমিল্লা জেলার তরুণরা মুজাহিদ ও রেজাকার বাহিনীতে দলে দলে ভর্তি হচ্ছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ইসলামপুর ইউনিয়ন শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “গাছ বাড়িতে শান্তি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কুষ্টিয়ায় প্রথম মুজাহিদ বাহিনীর শপথ গ্রহণ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রাজশাহীতে রাজাকার বাহিনীর প্রথম দলটি সম্প্রতি পবিত্র কোরআন শরীফ নিয়ে শপথ গ্রহণ করেন” সংক্রান্ত দুটি ছবি, শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৭৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “শান্তি কমিটির সভায় খাজা খয়ের উদ্দিন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “আজাদী দিবসে কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির উদ্যোগে আলোচনা সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রংপুরে শান্তি কমিটির সদস্যের উদ্দেশ্যে গভর্ণর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “শান্তি কমিটির কর্তব্য ও গুরুত্ব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নোয়াখালিতে দুষ্কৃতিকারী দমনে রাজাকার বাহিনীর প্রশংসনীয় তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “শান্তি কমিটির উদ্যোগে চিওড়া ও বরুরায় বিরাট জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “চাঁদপুর মহকুমা শান্তি কমিটি পুনর্গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সিরাজগঞ্জে জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকারের গুলিতে একজন নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “২৬ জনের আত্মসমপর্ণ আল-বদর বাহিনী ১৩ জন দুষ্কৃতিকারীকে আটক করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “দুষ্কৃতিকারী গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “নয়জন ভারতীয় চর নিহতঃ এজন গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “৬ ডিসেম্বর উপলক্ষ্যে নেতৃবৃন্দের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৮৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকার ও বদর বাহিনীর কৃতিত্ব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। (চলবে)
 ০৫-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

 ১৯-০৯-২০১২ ইং ২.০০ মিঃ পুনরায় জবানবন্দী শুরুঃ
 ০৫-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ভুট্টোর বিবৃতিতে কাইয়ূম গভীর মর্মাহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকার ও মুজাহিদের সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ভোলার শান্তি কমিটির তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকার ও মুজাহিদদের বিরাট সাফল্য” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ঝিনাইদহে রেজাকার বাহিনীতে অসংখ্য যুবকের যোগদান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকারদের হাতে দুইজন ভারতীয় চর খতমঃ চারজন গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ছাত্র সমাবেশে মতিউর রহমান নিজামী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকার ও দেশপ্রেমিকদের দায়িত্ব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৯-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “শহীদ রেজাকারদের দাফন সম্পন্ন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “পূর্ব পাকিস্তানের খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রী জনাব নোয়াজিশ আহম্মদ গত শনিবার পাবনার সার্কিট হাওজ চত্তরে রেজাকারদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ২৯৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জনগণের প্রতি গোলাম আজম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ছাত্র সংঘের নেতার বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে আরো বিশজন দুষ্কৃতিকারী নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “চট্টগ্রামে অর্থমন্ত্রী রেজাকারদের সংখ্যা এক লাখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হবে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ভারতীয় অস্ত্রশস্ত্র ও চোরই মাল উদ্ধার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “মোড়লগঞ্জ থানা শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকাররা উপযুক্তভাবে ভারতীয় চরদের মোকাবেলা করছেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “কুষ্টিয়া ও রাজশাহীতে রেজাকারদের সাফল্যজনক অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “যশোরের গ্রামে ১২ জন দুষ্কৃতিকারী হত্যা ও দুজন গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “দুশো রেজাকারের আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “প্রদেশের রেজাকারদের সফল অভিযানে চৌদ্দজন ভারতীয় চর খতম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকারদের তৎপরতা অব্যাহতঃ ৭ জন ভারতীয় চর নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রাজাকারদের কৃতিত্ব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “মোজাহিদদের অভিযান-৩ জন চর খতমঃ ১৩ জন গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩০৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০১-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “পুলিশ ও রাজাকারদের সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০২-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রাজাকার ও মুজাহিদ বাহিনীর অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকারদের হাতে ৫ জন ভারতীয় চর নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “ডোমারে জেনারেল নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “খুলনায় আল-বদর বাহিনীর শপথ অনুষ্ঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকারদের হাতে ৫ জন ভারতীয় চর খতম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৩/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে রাজাকারদের সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আল-শামস ও আল-বদর বাহিনীর সাফল্যজনক অভিযান ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায়  রেজাকারদের শক্তি বৃদ্ধির দাবি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “আল-বদর বাহিনীর বীরত্ব ও সাহসিকতায় ভারতীয় চরেরা নাজেহাল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকার ও মুজাহিদ বাহিনীর হাতে দুটি অনুচর দল পর্যদস্তু” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “গাইবান্ধা আল-বদর সেনাদের ট্রেনিং” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “আল-বদর বাহিনীর অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “পাবনায় ভারতীয় চরদের আড্ডা থেকে অস্ত্র উদ্ধার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বদর দিবসের ডাক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩১৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে বদর দিবস পালিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রেজাকারদের জাতীয় বীর বলা উচিৎ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকাররা ভারতীয় চরদের দুটি দলকে নির্মূল করে দিয়েছেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “দশজন ভারতীয় চর নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “রাজশাহী ও যশোরে রাজাকারদের সাফল্য” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “সৈনিক হিসেবে প্রস্তুত হওয়ার জন্য ছাত্র সংঘ নেতৃবৃন্দের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় “জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্য কমিটির প্রস্তাব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “মুন্সিগঞ্জে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “তেজতরী বাজার শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “মোহাম্মদপুর শান্তি কমিটির বৈঠক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পিরোজপুর মহকুমা শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খুলনার কেন্দ্রী শান্তি কমিটির প্রশংসনীয় তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “শান্তি কমিটি সদস্যদের মোমেনশাহী সফর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ফরিদপুর ও বরিশালে বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটি গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৭-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে রাজাকার বাহিনী গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “নোয়াখালী জেলা শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৫-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির বৈঠকে ওমরাও খান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সাতক্ষীরায় বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামায়াত নেতৃদ্বয়ের যক্তবিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “মুন্সিগঞ্জে জনসভা পাক সেনাবাহিনীর সহিত সহযোগীতা করার আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “বিভিন্ন থানা ও ইউনিয়নে শান্তি কমিটি গঠন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৭/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২২-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ব্রাহ্মবাড়িয়ায় সভা ও মিছিল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ঢাকা ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে আরো শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৩-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “চট্টগ্রামে শান্তি কমিটির সভায় মাহমুদ আলী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৩৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “চট্টগ্রামে শান্তি ককিটির কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “শান্তি কমিটির সদস্যের চট্টগ্রাম সফর অভিজ্ঞতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৯-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদপত্রিকায় “ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমার শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩০-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটি গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ৩১-০৫-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কিশোগঞ্জে মওলানা মোসলে উদ্দিন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “জব্বর খদ্দরের বিবৃতি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শান্তি কমিটির উদ্যোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৪/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৪-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পুটিয়া শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সিলেটে কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৯-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “মোমেনশাহীতে অফিসার ও শান্তি কমিটির সদস্যদের সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৪৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৬-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “চাঁদপুরে শান্তি কমিটির বৈঠক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “ শান্তি কমিটির উদ্যোগে বিরাট জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “পাকিস্তানকে রক্ষা কল্পে শেষ রক্তবিন্দু ত্যাগের ওয়াদা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৫-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বরিশালে ছাত্র সংঘের উদ্যোগে জনসভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকারদের হাতে কুষ্টিয়ায় ছয়জন ভারতীয় চর নিহত ও দুইজন বন্দী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৭-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ঠাকুরগাঁওতে ২৫০ জন রাজাকারের সার্টিফিকেট লাভ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “লাকসামের পল্লীতে সশস্ত্র দুষ্কৃতিকারী গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকারদের অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১১-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ফেনী কেন্দ্রে ৫২৫ জন রেজাকারের ট্রেনিং লাভ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১২-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রংপুরের শান্তি কমিটির সদস্যদের বৈঠকে লেঃ জেঃ টিক্কা খান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৩-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “খুলনার পল্লীতে রাজাকারদের হাতে ২৫ জন ভারতীয় দালাল নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৫৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৬-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ছাত্র জনতার বুলন্দ আওয়াজ পাকিস্তানের দুশমনদের উৎখাত করা হইবেই” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬০ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “রেজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রেজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬০/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকার অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকার ও পুলিশের হাতে খুলনার পল্লীতে ৬০ জন ভারতীয় দালাল নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২১-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামাতে এছলামীর কেন্দ্রীয় পরিষদের বৈঠকে ভারতের বিরুদ্ধে জেহাদের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৪-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বালাগঞ্জ থানা এলাকায় রেজাকার তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কুমিল্লায় দুটি জনসমাবেশ- ভারতীয় দালালদের উৎখাতের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “যশোরের পল্লীতে রাজাকার বাহিনীর হাতে মুক্তিফৌজের ৩৯ জন নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৮-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকার বাহিনীর ১০ দিন ব্যাপি ট্রেনিং সমাপ্ত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কুমিল্লার পল্লীতে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “দেশপ্রেমিক যুবকদের দলে দলে রাজাকার ট্রেনিং গ্রহন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩০-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকার ও বদর বাহিনীর বিরত্বপূর্ণ প্রতিরোধেল গৌরবময় কাহিনী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩১-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কুমিল্লায় জনসভা ভারত কখনই মুসলমানদের বন্ধু ছিল না” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩১-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির দেশ রক্ষা দিবস পালনের কর্মসূচী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৬৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “চারিজন দুষ্কৃতিকারী আটক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সিলেটের পল্লীতে জনসমাবেশ- ভারতের দুষ্কৃতিকারীদের উৎখাতের ওয়াদা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৩-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বেগমগঞ্জ রেজাকারদের প্রশংসনীয় তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বালাগঞ্জে শান্তি কমিটির সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৯-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “বিভিন্ন শান্তি কমিটির তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামায়াতের গনসংযোগ অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “চাঁদপুরে জনসমাবেশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “প্রেসিডেন্টের প্রতি খাটি ইছলামী শঅসনতন্ত্র প্রনয়নের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৯-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রেজাকারদের কৃতিত্ব” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামালপুরে ছাত্র সংঘ সভা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকারদের তৎপরতায় দুষ্কৃতিকারীদের ষড়যন্ত্র পন্ড” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকারদের সহিত সংঘর্ষে ১৪ জন ভারতীয় অনুচর নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৭৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২২-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামাত নেতা কর্তৃক নিয়াজীর সমালোচনা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২২-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রেজাকারদের কর্ম তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৪-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায়  শৈলকুপায় থানায় আট জন দুষ্কৃতিকারী নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “দলে দলে রাজাকার ও মুজাহিদ বাহিনীতে যোগদানের আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রেজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৯-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ঝিনাইদহে শৈলকুপায় রেজাকার তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “সিলেটে রাজাকারদের তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রেজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “প্রদেশের বিভিন্ন স্থানেরাজাকারদের তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।৩১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকার বাহিনীর তৎপরতা অব্যাহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
৩১-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকার বাহিনীর তৎপরতা- ৩০ জন ভারতীয় চর হত্যা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০১-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “মুজাহিদরা ভারতীয় অনুচরদের নির্মুল করিতেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০২-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “২৫ জন ভারতীয় গ্রেফতার, ৪ জন নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৩-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “আল শামসের এর তিনটি সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৩-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “জনমনে আস্থার সঞ্চার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৮৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “বিভিন্ন স্থানে রাজাকারদের তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রেজাকারগণ কর্তৃক দুইজন দুষ্কৃতিকারী নিহত ঃ দুই ব্যক্তি আটক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রেজাকারদের সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯১/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “কুমিল্লায় ও রাজশাহী জেলায় আল শামস ও আল বদর বাহিনীর  সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “ভারতীয় চরদের গোপন আড্ডায় হানা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “সিলেটে স্বাস্থ্য উজির- রাজাকারদের কর্তব্যপরায়নতার প্রশংসা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “চারটি জেলায় শামস ও বদরদের তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজশাহীতে বদর বাহিনীর শপথ অনুষ্ঠান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৪/২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১০-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকার তৎপরতা অব্যাহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১১-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “তিনটি জেলায় রাজাকারদের সাফল্যজনক তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১১-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “বদর দিবসে তেজগাঁওয়ে জনসভা- হিন্দুস্থানদের বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৬/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১২-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “যেকোন মূল্যে দুষ্কৃতিকারী বাহিনীকে নির্মূল করিবার সংকল্প জ্ঞাপন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকারদের সফল অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রেজাকারদের অভিযান দুইটি ভারতীয় এজেন্ট দল উৎখাত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৩৯৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
১৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকার বাহিনীর তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।

২০-০৯-১২ ইং পুনরায় জবানবন্দী শুরু:
১৯-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকারদের হস্তে দুই দল ভারতীয় চর পর্যদুস্ত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “ছাত্র সমাজের প্রতি ডাক হিন্দুস্তানি হামলার বিরুদ্ধে রুখিয়া দাড়াঁন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “করাচিতে ডা: মালিক রেজাকারদের ভূমিকার প্রশংসা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজধানীতে বদর বাহিনীর মিছিল- হাতে নাও মেশিনগান, খতম কর হিন্দুস্তান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“ভারতীয় হামলা জামাতের বৈঠকে পরিস্থিতি পর্যলোচনা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৪/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ২৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “কেন্দীয় শান্তি কমিটির সভাÑ হিন্দুস্তান হামলার কঠোর নিন্দা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“লাহোরে গোলাম আযমÑ পাকিস্তান হইতে ভারতের উপর পাল্টা হামলার আহবান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৫/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গোলাম আযমের তিন দফা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“প্রেসিডেন্ট সমাবেশে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৬/১হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৩-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “রাজাকাররা সুদক্ষ ও সু-সজ্জিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“ঝিনাইদহে বিভিন্ন অঞ্চল হইতে ১৮ জন ভারতীয় চর গ্রেফতার” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৭/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “অধ্যপক গোলাম আযম বলেন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের পত্রিকায় “মোমেনশাহীর জনসভায় জেনারেল নিয়জী”শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৮/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৭-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “মোমেনশাহীতে পূর্ত উজির” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“দেশ বিধর্মীর দ্বারা আক্রান্ত হইল মুসলমানের জন্য জেহাদ বাধ্যতামূলক” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪০৯/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৮-০২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জামায়াতের কর্মী সভায়Ñহিন্দুস্তানের নির্লজ্জ হামলার তীব্র নিন্দা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।ঐ একই তারিখের পত্রিকায়“ঝিনাইদহ মহকুমায় চল্লিশজন ভারতীয় চর নিহত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১০/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ১০-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “জনগনের প্রতি জামাত নেতাÑসশস্ত্র বাহিনীর পশ্চাতে ঐক্যবদ্ধ হউন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১১-১২-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় “গুজব সৃষ্টি কারীদের বিরুদ্ধে হুশিয়ারী প্রদান করিয়া আলবদর আয়োজিত পথসভায় বক্তৃতা করিতেছেন আলবদর প্রধান জনাব মুজাহিদী” এর ছবি সম্বলিত শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১২ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ঐ একই তারিখের একই পত্রিকায় “হিন্দুস্তানী হামলার বিরুদ্ধে গনসমাবেশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১২/১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
০৬-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “চুয়াডাঙগা, নাটোর ও রাজশাহীতে গভর্ণর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৬-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “কুষ্টিয়ায় মুজাহিদ ও রাজাকারদের কুচকাওয়াজ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৮-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “শেরপুরে জেঃ নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ১১৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২২-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “সামরিক আইনের তিনটি আদেশ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৪-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্তে জেনারেল নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৬-০৭-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “কুমিল্লায় প্রতিনিধিত্বমূলক সমাবেশে গভর্ণর” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১০-০৮-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “রাজাকাররা ৭০ জন দুস্কৃতিকারীকে হত্যা করেছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪১৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০২-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “করাচীতে গোলাম আযম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৬-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “গফরগাঁওয়ে আল-বদর বাহিনী গঠিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৭-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “চট্টগ্রাম শান্তি কমিটির প্রতি জেনারেল নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৮-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “নেত্রকোনায় জেনারেল নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৫-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “গতকাল শুক্রবার তেজগাঁও থানা শান্তি কমিটি নবনিযুক্ত প্রাদেশিক মন্ত্রীদের সম্বর্ধনা জয়গান করে (ছবিতে) বক্তৃতা করছেন শিক্ষামন্ত্রী জনাব আব্বাস আলী খান। অন্যান্য মন্ত্রী হলেন জনাব একেএম ইউসুফ, জনাব আখতার উদ্দিন, মাওলানা ইছহাক এবং জিঃ ...... চৌধুরী, এর ছবি সম্বলিত” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-০৯-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “খুলনায় রাজস্বমন্ত্রী রাজাকারদের ভূয়সী প্রশংসা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৪-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান  পত্রিকায় “খ অঞ্চলের  সামরিক শাসনকর্তা ও ইষ্টার্ন কমান্ডের কমান্ডার লেঃ জেঃ এ.এ.কে নিয়াজী, কুমিল্লায় সৈন্য ও রাজাকারদের সমাবেশে বক্তৃতা দিচ্ছেন” ছবি সম্বলিত পত্রিকার কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৬ হিসাবে চিহ্নিত হইল।
২০-১০-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তানপত্রিকায় “জেনারেল নিয়াজী রাজাকারদের প্রতি নিঃস্বার্থ সেবার আহ্বান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৭ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৪-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তানপত্রিকায় “ডোমারে জেনারেল নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৮ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৫-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তানপত্রিকায় “রাজাকারদের সাফল্যজনক অভিযান” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪২৯ হিসাবে চিহ্নিত হইল। ০৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তানপত্রিকায় “পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তে নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩০ হিসাবে চিহ্নিত হইল।০৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “প্রেসিডেন্ট সকাশে নূরুল আমিন” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩১ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৩-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “সাতক্ষীরায় রাজস্বমন্ত্রী রাজাকারদের দেশ সেবার উচ্চ প্রশংসা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩২ হিসাবে চিহ্নিত হইল।১৬-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তানপত্রিকায় “সিলেট ও পাবনায় রাজাকার তৎপরতা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩৩ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৭-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “যশোরের জনসভায় জেঃ নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩৪ হিসাবে চিহ্নিত হইল।২৮-১১-১৯৭১ ইং তারিখে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় “সাভারে বিদায়ী কুচকাওয়াজে জেঃ নিয়াজী” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের কাটিং প্রদর্শনী- ৪৩৫ হিসাবে চিহ্নিত হইল।


জেরাঃ ১১.৩৫ মিঃ
যতগুলি পত্রিকা প্রদর্শনী চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলি সবই সত্যায়িত ফটোকপি, মূল পত্রিকাগুলি অদ্য ট্রাইব্যুনালে নাই, সেগুলি জিম্মনামা মূলে বাংলা একাডেমীর কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দেওয়া হয়েছে, বাংলা একাডেমী শুরু থেকে পত্রিকাগুলো ক্রয় করে সংরক্ষণের জন্য ক্রয় করে এবং তা সংরক্ষণ করা হয়। ১৯৭১ এবং ১৯৭২ সালের যে সমস্ত পত্রিকা ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলির ক্রয় সংক্রান্ত কোন কাগজ আমি তদন্তকারী কর্মকর্তাকে দেখাই নাই। কারণ তিনি সেগুলি চান নাই। আমার কর্তৃক প্রদর্শিত ১৮টি সিজারলিষ্টই বাংলা একাডেমীতে বসেই তৈরি করা হয়েছে। যে সব ক্ষেত্রে একই দিনে একাধিক সিজার লিষ্ট তৈরি করা হয়েছে সেগুলি পর্যায়ক্রমে তৈরি করা হয়েছে। সকল সিজারলিষ্ট বাংলা একাডেমীতে বসে টাইপ করা হয়েছে। কম্পিউটারে স্ক্যানিং করে প্রিন্ট আউট করে তৎপর পর্যায়ক্রমে সিজারলিষ্টগুলি তৈরি করা হয়েছে। প্রদর্শনী-১৭৬ তৈরি করতে কত সময় লেগেছে তা আমি এ মুহূর্তে বলতে পারব না। এই পত্রিকাগুলি জব্দ করার পূর্বে তদন্তকারী কর্মকর্তার পক্ষ থেকে লোকজন গিয়ে আমাদের ডি.জি মহোদয়ের অনুমতি নিয়ে তারপরে আমাদের নিকট গিয়ে অফিসিয়াল নিয়ম কানুন মেনে এগুলি জব্দ করেন এরপরে আসামীপক্ষ থেকে যদি কেহ গিয়ে আমাদের নিকট এই পত্র পত্রিকাগুলি দেখতে চান তবে নিয়ম মাফিকই আমাদের পক্ষে সেগুলি তাদের দেখানো সম্ভব নয়। আমাদের পক্ষ পাতিত্বমূলক আচরণের অংশ হিসাবে এই মামলার জব্দকৃত কোন পত্রিকা আসামীপক্ষকে দেখতে পড়তে বা নিরীক্ষণ করতে দেয় নাই, ইহা সত্য নহে। প্রদর্শিত পত্রিকা সমূহের খবরে কি লেখা আছে তা আমি দেখলে বলতে পারব। (সমাপ্ত)


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন