মেহেদী হাসান, ৯/১২/২০১৩
দেশের শীর্ষস্থানীয় ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে জেলকোডের বাইরে একচুলও নড়ার কোন সুযোগ নেই জেল কর্তৃপক্ষের। জেল কর্তৃপক্ষ যদি ট্রাইব্যুনালের বেআইনী পরোয়ানা অনুযায়ী দণ্ড কার্যকর করে তাহলে তার দায় দায়িত্ব সম্পর্ণ তাদেরই বহন করতে হবে।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে আজ তিনি এ কথা বলেন। ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে জারি করা মৃত্যু পরোয়ানাকে বেআইনী এবং অবৈধ আখ্যায়িত করে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, জেলকোডের ৯৭৯ ধারায় বর্নিত আছে ‘যে আদালত মৃত্যুদন্ড দেয় সেই আদালতকেই মৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে হয়’।
তিনি বলেন, মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আপিল বিভাগ তাই আপিল বিভাগ থেকেই মৃত্যুপরোয়ানা জারি করতে হবে; ট্রাইব্যুনাল থেকে নয়। ট্রাইব্যুনাল থেকে যে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ বেইআইনী। এটি জেলকোডের বাইরে হয়েছে। জেলকোড যদি বেআইনী এ পরোয়ানা অনুযায়ী কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে তার দায়দায়িত্ব তাদেরই বহন করতে হবে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা এ বেআইনী পরোয়ানার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব। কারণ জীবন নিতে হলে আইনগতভাবেই নিতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে বেআইনী পরোয়ানার বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছি সরকারকে। রিট ফাইল করব পরে।
সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিষয়টি সরকারের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। এটা একটি বিশেষ কোর্ট। এখানে বিদ্যমান নিয়ম প্রয়োগ না হলে সমস্যা কি।
এর জবাবে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকারকেও যদি দণ্ড কার্যকর করতে হয় তাহলে একটা নিয়মের মধ্য দিয়েই তো যেতে হবে। কো একটা নিয়ম তাকে মেনে চলতে হবে। সে নিয়মটা কি? কোন নিয়ম তারা ফলো করবে? যদি জেলকোড ফলো না করে তাহলে নতুন করে তাদের নিয়ম বানাতে হবে। কোন জল্লাদ তলোয়ার দিয়ে কোপ দেবে, পাশে কয়জন লাইন দিয়ে দাড়িয়ে থাকবে এ বিষয়ে সরকারকে একটা নিয়ম বানাতে হবে বা মানতে হবে। তিনি বলেন, মূল বিষয় হল মৃত্যুদন্ড বাস্তবায়ন করবে জেল কর্তৃপক্ষ। জেল কর্তৃপক্ষকে জেলকোডের বাইরে একচুলও যাবার কোন সুযোগ নেই। তারা যদি যায় তাহলে এর দায় দায়িত্ব তাদের।
তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, আজব দেশ, আজব ঘটনা। ট্রাইব্যুনাল বিশেষ আইনের অধীনে গঠিত। এখানে যদি মৃত্যুদন্ড কার্যকর প্রকৃয়া লেখা না থাকে তাহলে ফৌজাদারি কার্যবিধি অনুযায়ী চলতে হবে। যেহেতু ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদন্ড বিষয়ে লেখা নেই তাই এ ক্ষেত্রে জেলকোড মেনে চলতে হবে। জেলকোডের বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, একজন মাত্র সাক্ষীর ওপর ভিত্তি করে আব্দুল কাদের মোল্লাকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হয়েছে এটি একটি বিরল ঘটনা। একজন সাক্ষীর ওপর নির্ভর করে যদি কাউকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় তাহলে সে সাক্ষীকে হতে হবে ফেরেশতা সমতুল্য। কিন্তু যে সাক্ষীর ওপর ভিত্তি করে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে সেই মোমেনা বেগম তিন জায়গায় তিন রকম কথা বলেছেন ঘটনা বিষয়ে। মিরপুর জল্লাদখানা যাদুঘর, তদন্ত কর্মকর্তা এবং ট্রাইব্যুনালে তিনি তিনরকম বক্তব্য দিয়েছেন ঘটনা বিষয়ে। মিরপুর জল্লাদখানা যাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি তাদের পরিবারের হত্যার ঘটনা বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছেন তাতে তিনি আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বলেননি। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন সেখানেও আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বলেননি। ফৌজদারি আইনের বিধান হল একজন সাক্ষী যদি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের কথা বলে একই ঘটনা বিষয়ে তাহলে সেই সাক্ষীর সাক্ষ্য বিবেচনায় আনা হয়না।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদন্ড বাস্তবায়ন নিয়ে নানা ধরনের কথা শোনা যাচ্ছে। তাকে তাড়াহুড়া করে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে মর্মে খবর বের হয়েছে। দেশে আইনের শাসন বিরাজ করছে বলে সরকার দাবি করে । তাই আইনের বাইরে গিয়ে তারা মৃত্যুদন্ড কার্যকর করবে তা বিশ্বাস করিনা।
তিনি বলেন, ইন্দো-পাক উপমহাদেশে আজ পর্যন্ত এমন কোন নজির নেই যে, নিম্ন আদালত কাউকে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছে তা বাড়িয়ে তাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে উচ্চ আদালত। কিন্তু আমাদের আপিল বিভাগ তা দিয়েছেন। উচ্চ আদালতে রায় রিভিউ বা পনুরায় বিবেচনার সুযোগ থাকে। কিন্তু সরকার পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে রিভিউর সুযোগ নেই।
রিভিউ আবেদন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রিভিউ আবেদন করার জন্য রায়ের প্রতিটা লাইন পড়া দরকার কোথায় কোথায় রিভিউ দরকার সেটা জানার জন্য। কিন্তু আজো আমরা সার্টিফাইড কপি পাইনি।
তিনি বলেন, সব কিছু দেখে মনে হচ্ছে সময় শেষ তাই খুব তাড়াহুড়া করে এগুনো হচ্ছে। তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান, আইনের শাসন আছে অন্তত এটুকু প্রমানের জন্য আপনারা নিয়ম মেনে চলুন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকার পক্ষের আইনজীবীরা দাবি করছে রিভিউ করার সুযোগ নেই। আমরা দাবি করছি আছে। তাই এখন আদালতকেই এ বিষয়ে সমাধান দিতে হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রিভিউ আবেদন করা হলে এবং তা আমলে নেয়া হলে মৃত্যুপরোয়ানা স্থগিত হয়ে যাবে। তিনি বলেন, সার্টিফাইড কপি পাওয়ার পরপরই আমরা রিভিউ আবেদন করব।
সংবাদ সম্মেলনে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, আসামী পক্ষের আইনজীবী টিমের সদস্য ফরিদউদ্দিন খান, তাজুল ইসলাম, তারিকুল ইসলাম ছাড়াও সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মশিউল আলম, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের এসিসট্যান্ট সেক্রেটারি সাইফুর রহমান, সাবেক ডেপুটি এটর্নি জেনারেল গিয়াসউদ্দিন আহমেদ মিঠু, ইউসুফ আলী, আব্দুর রাজ্জাক, কামাল উদ্দিন, এস এম শাহজাহান কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে জেলকোডের বাইরে একচুলও নড়ার কোন সুযোগ নেই জেল কর্তৃপক্ষের। জেল কর্তৃপক্ষ যদি ট্রাইব্যুনালের বেআইনী পরোয়ানা অনুযায়ী দণ্ড কার্যকর করে তাহলে তার দায় দায়িত্ব সম্পর্ণ তাদেরই বহন করতে হবে।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে আজ তিনি এ কথা বলেন। ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে জারি করা মৃত্যু পরোয়ানাকে বেআইনী এবং অবৈধ আখ্যায়িত করে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, জেলকোডের ৯৭৯ ধারায় বর্নিত আছে ‘যে আদালত মৃত্যুদন্ড দেয় সেই আদালতকেই মৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে হয়’।
তিনি বলেন, মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আপিল বিভাগ তাই আপিল বিভাগ থেকেই মৃত্যুপরোয়ানা জারি করতে হবে; ট্রাইব্যুনাল থেকে নয়। ট্রাইব্যুনাল থেকে যে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ বেইআইনী। এটি জেলকোডের বাইরে হয়েছে। জেলকোড যদি বেআইনী এ পরোয়ানা অনুযায়ী কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে তার দায়দায়িত্ব তাদেরই বহন করতে হবে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা এ বেআইনী পরোয়ানার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব। কারণ জীবন নিতে হলে আইনগতভাবেই নিতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে বেআইনী পরোয়ানার বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছি সরকারকে। রিট ফাইল করব পরে।
সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিষয়টি সরকারের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। এটা একটি বিশেষ কোর্ট। এখানে বিদ্যমান নিয়ম প্রয়োগ না হলে সমস্যা কি।
এর জবাবে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকারকেও যদি দণ্ড কার্যকর করতে হয় তাহলে একটা নিয়মের মধ্য দিয়েই তো যেতে হবে। কো একটা নিয়ম তাকে মেনে চলতে হবে। সে নিয়মটা কি? কোন নিয়ম তারা ফলো করবে? যদি জেলকোড ফলো না করে তাহলে নতুন করে তাদের নিয়ম বানাতে হবে। কোন জল্লাদ তলোয়ার দিয়ে কোপ দেবে, পাশে কয়জন লাইন দিয়ে দাড়িয়ে থাকবে এ বিষয়ে সরকারকে একটা নিয়ম বানাতে হবে বা মানতে হবে। তিনি বলেন, মূল বিষয় হল মৃত্যুদন্ড বাস্তবায়ন করবে জেল কর্তৃপক্ষ। জেল কর্তৃপক্ষকে জেলকোডের বাইরে একচুলও যাবার কোন সুযোগ নেই। তারা যদি যায় তাহলে এর দায় দায়িত্ব তাদের।
তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, আজব দেশ, আজব ঘটনা। ট্রাইব্যুনাল বিশেষ আইনের অধীনে গঠিত। এখানে যদি মৃত্যুদন্ড কার্যকর প্রকৃয়া লেখা না থাকে তাহলে ফৌজাদারি কার্যবিধি অনুযায়ী চলতে হবে। যেহেতু ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদন্ড বিষয়ে লেখা নেই তাই এ ক্ষেত্রে জেলকোড মেনে চলতে হবে। জেলকোডের বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, একজন মাত্র সাক্ষীর ওপর ভিত্তি করে আব্দুল কাদের মোল্লাকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হয়েছে এটি একটি বিরল ঘটনা। একজন সাক্ষীর ওপর নির্ভর করে যদি কাউকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় তাহলে সে সাক্ষীকে হতে হবে ফেরেশতা সমতুল্য। কিন্তু যে সাক্ষীর ওপর ভিত্তি করে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে সেই মোমেনা বেগম তিন জায়গায় তিন রকম কথা বলেছেন ঘটনা বিষয়ে। মিরপুর জল্লাদখানা যাদুঘর, তদন্ত কর্মকর্তা এবং ট্রাইব্যুনালে তিনি তিনরকম বক্তব্য দিয়েছেন ঘটনা বিষয়ে। মিরপুর জল্লাদখানা যাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি তাদের পরিবারের হত্যার ঘটনা বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছেন তাতে তিনি আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বলেননি। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবানবন্দী দিয়েছেন সেখানেও আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বলেননি। ফৌজদারি আইনের বিধান হল একজন সাক্ষী যদি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের কথা বলে একই ঘটনা বিষয়ে তাহলে সেই সাক্ষীর সাক্ষ্য বিবেচনায় আনা হয়না।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদন্ড বাস্তবায়ন নিয়ে নানা ধরনের কথা শোনা যাচ্ছে। তাকে তাড়াহুড়া করে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে মর্মে খবর বের হয়েছে। দেশে আইনের শাসন বিরাজ করছে বলে সরকার দাবি করে । তাই আইনের বাইরে গিয়ে তারা মৃত্যুদন্ড কার্যকর করবে তা বিশ্বাস করিনা।
তিনি বলেন, ইন্দো-পাক উপমহাদেশে আজ পর্যন্ত এমন কোন নজির নেই যে, নিম্ন আদালত কাউকে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছে তা বাড়িয়ে তাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে উচ্চ আদালত। কিন্তু আমাদের আপিল বিভাগ তা দিয়েছেন। উচ্চ আদালতে রায় রিভিউ বা পনুরায় বিবেচনার সুযোগ থাকে। কিন্তু সরকার পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে রিভিউর সুযোগ নেই।
রিভিউ আবেদন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রিভিউ আবেদন করার জন্য রায়ের প্রতিটা লাইন পড়া দরকার কোথায় কোথায় রিভিউ দরকার সেটা জানার জন্য। কিন্তু আজো আমরা সার্টিফাইড কপি পাইনি।
তিনি বলেন, সব কিছু দেখে মনে হচ্ছে সময় শেষ তাই খুব তাড়াহুড়া করে এগুনো হচ্ছে। তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান, আইনের শাসন আছে অন্তত এটুকু প্রমানের জন্য আপনারা নিয়ম মেনে চলুন।
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকার পক্ষের আইনজীবীরা দাবি করছে রিভিউ করার সুযোগ নেই। আমরা দাবি করছি আছে। তাই এখন আদালতকেই এ বিষয়ে সমাধান দিতে হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রিভিউ আবেদন করা হলে এবং তা আমলে নেয়া হলে মৃত্যুপরোয়ানা স্থগিত হয়ে যাবে। তিনি বলেন, সার্টিফাইড কপি পাওয়ার পরপরই আমরা রিভিউ আবেদন করব।
সংবাদ সম্মেলনে আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, আসামী পক্ষের আইনজীবী টিমের সদস্য ফরিদউদ্দিন খান, তাজুল ইসলাম, তারিকুল ইসলাম ছাড়াও সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মশিউল আলম, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের এসিসট্যান্ট সেক্রেটারি সাইফুর রহমান, সাবেক ডেপুটি এটর্নি জেনারেল গিয়াসউদ্দিন আহমেদ মিঠু, ইউসুফ আলী, আব্দুর রাজ্জাক, কামাল উদ্দিন, এস এম শাহজাহান কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন