৯/১২/২০১৩
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে জারি করা মৃত্যু পরোয়ানাকে বেআইনী হিসেবে আখ্যায়িত করেছে আসামী পক্ষের আইনজীবী টিম। তাই এই বেআইনী পরোয়ানার ওপর ভিত্তি করে আইন লঙ্ঘন করে যাতে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর না করা হয় সেজন্য সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে লিগ্যান নোটিশ পাঠানো হয়েছে আসামী পক্ষ থেকে।
আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক পরিচালিত দি ল’ কাউন্সিল থেকে আজ স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি ও ডিআইজপি (কারা অধিদপ্তর), ঢাকা জেলা মেজিস্ট্রেট, ঢাকা জেল সুপার ও জেলার বরাবর এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে। লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে যদি তারা আইন ও বিধান লঙ্ঘন করে বেআইনী পরোয়ানার ভিত্তিতে দণ্ড কার্যকর করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে তারা আইনগত ব্যবস্থার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে আমাদের মোয়াক্কেল আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিবিউ পিটিশন দায়ের করার জন্য। সংবিধানের ১০৫ ধারা মোতাবেক আমরা রিভিউ আবেদন করব। রিভিউ পিটিশন দায়ের করার ক্ষেত্রে আমাদের কাছে নতুন বেশ কিছু ভিত্তি এবং যুক্তি আছে। আমরা আশা করি আমাদের রিভিউ আবেদন সফল হবে।
রিভিউ আবেদন করার লক্ষ্যে নিয়ম অনুযায়ী গত ৮ ডিসেম্বর চিফ প্রসিকিউিটর বরাবর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে আসামী পক্ষে। রিভিউ আবেদনের এটা প্রথম পদক্ষেপ। নোটিশে বলা হয় জেলকোডের ৯৭৯ ধারা ভঙ্গ করে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ৯৭৯ ধারা অনুযায়ী যে আদালত মৃত্যুদন্ড দেয় সেই আদালতকেই মৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে হয়। কাজেই বেআইনী মৃত্যুপরোয়ানার ভিত্তিতে বেআইনীভাবে দন্ড কার্যকর করা হলে তার তাহলে এর সাথে সংশ্লিষ্টরা আইন ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হবেন এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
নোটিশে বলা হয় রিভিউ প্রক্রিয়া শেষ হবার পর এবং মৃত্যুপরোয়ানা জারির পর জেলকোডের বিধান মোয়াক্কেলকে ২১ দিন সময় দেয়া উচিত দণ্ড কার্যকরের ক্ষেত্রে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে জারি করা মৃত্যু পরোয়ানাকে বেআইনী হিসেবে আখ্যায়িত করেছে আসামী পক্ষের আইনজীবী টিম। তাই এই বেআইনী পরোয়ানার ওপর ভিত্তি করে আইন লঙ্ঘন করে যাতে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর না করা হয় সেজন্য সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে লিগ্যান নোটিশ পাঠানো হয়েছে আসামী পক্ষ থেকে।
আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক পরিচালিত দি ল’ কাউন্সিল থেকে আজ স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি ও ডিআইজপি (কারা অধিদপ্তর), ঢাকা জেলা মেজিস্ট্রেট, ঢাকা জেল সুপার ও জেলার বরাবর এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে। লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে যদি তারা আইন ও বিধান লঙ্ঘন করে বেআইনী পরোয়ানার ভিত্তিতে দণ্ড কার্যকর করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে তারা আইনগত ব্যবস্থার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে আমাদের মোয়াক্কেল আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিবিউ পিটিশন দায়ের করার জন্য। সংবিধানের ১০৫ ধারা মোতাবেক আমরা রিভিউ আবেদন করব। রিভিউ পিটিশন দায়ের করার ক্ষেত্রে আমাদের কাছে নতুন বেশ কিছু ভিত্তি এবং যুক্তি আছে। আমরা আশা করি আমাদের রিভিউ আবেদন সফল হবে।
রিভিউ আবেদন করার লক্ষ্যে নিয়ম অনুযায়ী গত ৮ ডিসেম্বর চিফ প্রসিকিউিটর বরাবর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে আসামী পক্ষে। রিভিউ আবেদনের এটা প্রথম পদক্ষেপ। নোটিশে বলা হয় জেলকোডের ৯৭৯ ধারা ভঙ্গ করে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ৯৭৯ ধারা অনুযায়ী যে আদালত মৃত্যুদন্ড দেয় সেই আদালতকেই মৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে হয়। কাজেই বেআইনী মৃত্যুপরোয়ানার ভিত্তিতে বেআইনীভাবে দন্ড কার্যকর করা হলে তার তাহলে এর সাথে সংশ্লিষ্টরা আইন ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হবেন এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
নোটিশে বলা হয় রিভিউ প্রক্রিয়া শেষ হবার পর এবং মৃত্যুপরোয়ানা জারির পর জেলকোডের বিধান মোয়াক্কেলকে ২১ দিন সময় দেয়া উচিত দণ্ড কার্যকরের ক্ষেত্রে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন