মেহেদী হাসান, ২৪/৪/২০১৩, ঢাকা:
দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে আগামী ৯ মে ফরমাল চার্য দাখিলের জন্য রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১।
আজ মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন বা ফরমাল চার্জ দাখিলের জন্য ধার্য্য ছিল। সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ সিমন ট্রাইব্যুনালকে জানান, মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত কাজ শেষ হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনও পাওয়া গেছে এবং তদন্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। ফরমাল চার্জ প্রস্তুত এবং জমা দিতে আরো দুই সপ্তাহ সময় দরকার। এরপর ট্রাইব্যুনাল ৯ মে তারিখ নির্ধারন করেন ফরমাল চার্জ দাখিলের জন্য।
মমালার তারিখ উপলক্ষে গতকাল ট্রাইব্যুনালে আনা হয় মীর কাসেম আলীকে। তবে তাকে ট্রাইব্যুনালের কক্ষে হাজির করানো হয়নি। ট্রাইব্যুনালের হাজতখানা থেকে আর ফেরত নিয়ে যাওয়া হয়। হরতালের কারনে মীর কাসেম আলীর পক্ষে কোন সিনিয়র আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে আসেননি। হাজতখানায় তার সাথে একজন জুনিয়র আইনজীবী সাক্ষাৎ করেন।
গত বছর ১৭ জুন মীর কাসেম আলীকে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর নির্দেশে। সেই থেকে তিনি বন্দী রয়েছেন।
দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান (এমসি) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে আগামী ৯ মে ফরমাল চার্য দাখিলের জন্য রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১।
আজ মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন বা ফরমাল চার্জ দাখিলের জন্য ধার্য্য ছিল। সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ সিমন ট্রাইব্যুনালকে জানান, মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে তদন্ত কাজ শেষ হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনও পাওয়া গেছে এবং তদন্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। ফরমাল চার্জ প্রস্তুত এবং জমা দিতে আরো দুই সপ্তাহ সময় দরকার। এরপর ট্রাইব্যুনাল ৯ মে তারিখ নির্ধারন করেন ফরমাল চার্জ দাখিলের জন্য।
মমালার তারিখ উপলক্ষে গতকাল ট্রাইব্যুনালে আনা হয় মীর কাসেম আলীকে। তবে তাকে ট্রাইব্যুনালের কক্ষে হাজির করানো হয়নি। ট্রাইব্যুনালের হাজতখানা থেকে আর ফেরত নিয়ে যাওয়া হয়। হরতালের কারনে মীর কাসেম আলীর পক্ষে কোন সিনিয়র আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে আসেননি। হাজতখানায় তার সাথে একজন জুনিয়র আইনজীবী সাক্ষাৎ করেন।
গত বছর ১৭ জুন মীর কাসেম আলীকে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর নির্দেশে। সেই থেকে তিনি বন্দী রয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন