আমাকে জড়িয়ে মিছবাহুর রহমানের বক্তব্য সর্বৈব মিথ্যা-ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
নিজস্ব প্রতিবেদক
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে আলবদর সদস্য উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক যুদ্ধাপরাধের দায়ে বর্তমানে আটক জামায়াত নেতৃবৃন্দের পক্ষে নিযুক্ত প্রধান আইনজীবী। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এই আইনজীবী তাকে জড়িয়ে মিছবাহুর রহমানের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে লিখিত বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন,
“মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলায় আজ (রোববার) রাষ্ট্রপ জনৈক মিসবাহুর রহমান চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে স¦্যা প্রদানের জন্য হাজির করেন। তিনি তার দীর্ঘ জবান বন্দীতে মাওলানা নিজামী স¤পর্কে শুধুমাত্র একটি বাক্য বলেছেনঃ নিজামী আল-বদরের প্রধান ছিলেন। কিন্তুু তিনি তার দীর্ঘ জবান বন্দীতে আমার বিরুদ্ধে অনেক বিষোদগার করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, ১৯৭৪ সালে লন্ডনে আমি তাঁেক একটি বৈঠকে ডেকে পাঠাই যে বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে অধ্যাপক গোলাম আযম এবং পাকিস—ানের তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মিয়া তোফায়েল মোহাম¥দ উপ¯িহত ছিলেন। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, ঐ বৈঠকে আমি আল-বদরের সদস্য ছিলাম মর্মে স¦ীকারোক্তি দিয়েছি। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, আমি নেপাল এবং অন্যান্য দেশ হয়ে লন্ডনে গিয়েছি। এই সব অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
আশ্চর্যের বিষয় জনাব চৌধুরী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবান বন্দী দিয়েছেন তাতে আমার নাম পর্যন্ত উল্লেখ নেই। অতীতে তিনি আমার বিরুদ্ধে মানহানীকর বক্তব্য দিলে আমি তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করি। কিন্তুু আশ্চর্যের বিষয় যে, তার অতীতের বক্তব্যের সাথে আজকের বক্তব্যের কোন মিল নেই। মুক্তিযুদ্ধের উপরে সরকারী প্রকাশনা সহ শত-শত বই প্রকাশিত হয়েছে। এসব কোন বইয়ে আমাকে আল-বদর সদস্য হিসাবে উল্লেখ করা হয়নি। লনীয় যে, বিগত ৪১ বছরে জনাব চৗধুরী ছাড়া বাংলাদেশের কোন নাগরিক আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের কোন অভিযোগ উত্থাপন করেননি। প্রতিবারই জনাব চৌধুরী আমার বিরুদ্ধে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য নিয়ে হাজির হয়েছেন।
এটা পরিষ্কার যে, জনাব চৌধুরীর বক্তব্যের আসল উদ্দেশ্য হচেছ আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করা। ডিফেন্স টীমের প্রধান হিসাবে আমার পেশাগত দায়িত¦ পালনে বাধাগ্র¯হ করা।”
নিজস্ব প্রতিবেদক
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে আলবদর সদস্য উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক যুদ্ধাপরাধের দায়ে বর্তমানে আটক জামায়াত নেতৃবৃন্দের পক্ষে নিযুক্ত প্রধান আইনজীবী। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এই আইনজীবী তাকে জড়িয়ে মিছবাহুর রহমানের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে লিখিত বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন,
“মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মামলায় আজ (রোববার) রাষ্ট্রপ জনৈক মিসবাহুর রহমান চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে স¦্যা প্রদানের জন্য হাজির করেন। তিনি তার দীর্ঘ জবান বন্দীতে মাওলানা নিজামী স¤পর্কে শুধুমাত্র একটি বাক্য বলেছেনঃ নিজামী আল-বদরের প্রধান ছিলেন। কিন্তুু তিনি তার দীর্ঘ জবান বন্দীতে আমার বিরুদ্ধে অনেক বিষোদগার করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, ১৯৭৪ সালে লন্ডনে আমি তাঁেক একটি বৈঠকে ডেকে পাঠাই যে বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে অধ্যাপক গোলাম আযম এবং পাকিস—ানের তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মিয়া তোফায়েল মোহাম¥দ উপ¯িহত ছিলেন। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, ঐ বৈঠকে আমি আল-বদরের সদস্য ছিলাম মর্মে স¦ীকারোক্তি দিয়েছি। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, আমি নেপাল এবং অন্যান্য দেশ হয়ে লন্ডনে গিয়েছি। এই সব অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
আশ্চর্যের বিষয় জনাব চৌধুরী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যে জবান বন্দী দিয়েছেন তাতে আমার নাম পর্যন্ত উল্লেখ নেই। অতীতে তিনি আমার বিরুদ্ধে মানহানীকর বক্তব্য দিলে আমি তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করি। কিন্তুু আশ্চর্যের বিষয় যে, তার অতীতের বক্তব্যের সাথে আজকের বক্তব্যের কোন মিল নেই। মুক্তিযুদ্ধের উপরে সরকারী প্রকাশনা সহ শত-শত বই প্রকাশিত হয়েছে। এসব কোন বইয়ে আমাকে আল-বদর সদস্য হিসাবে উল্লেখ করা হয়নি। লনীয় যে, বিগত ৪১ বছরে জনাব চৗধুরী ছাড়া বাংলাদেশের কোন নাগরিক আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের কোন অভিযোগ উত্থাপন করেননি। প্রতিবারই জনাব চৌধুরী আমার বিরুদ্ধে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য নিয়ে হাজির হয়েছেন।
এটা পরিষ্কার যে, জনাব চৌধুরীর বক্তব্যের আসল উদ্দেশ্য হচেছ আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করা। ডিফেন্স টীমের প্রধান হিসাবে আমার পেশাগত দায়িত¦ পালনে বাধাগ্র¯হ করা।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন