আদালত অবমাননার অভিযোগ:
সাজেদা চৌধুরীকে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আমলে নিয়ে তার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সাজেদা চৌধুরীকে তার বিরুদ্ধে আনা আদালত অবমাননার অভিযোগের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আজ তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
গত ২৭ জুলাই রাজধানীতে এক সভায় সাজেদা চৌধুরী বলেছিলেন, রাজাকাররা আইন মেনে একাত্তরে নির্যাতন করেনি। কাজেই এত আইন দেখলে হবে না। আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে।
ওই বক্তব্য আদালতের নজরে এনে গত ৫ আগস্ট সাজেদা চৌধুরীর বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হয়। আদালত ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে সাজেদা চৌধুরীকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আইনজীবীর মাধ্যমেও তার ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। ব্যাখ্যা পাওয়ার পর উভয় পরে শুনানির পরবর্তী আদেশে দেবে।
শুনানিতে বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর বলেন, আমরা আদালত অবমাননার বিষয়ে তার বক্তব্য শুনব। এখানে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তার বক্তব্য শোনা উচিত।
ডিফেন্স কাউন্সেল অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্যে আদালত অবমাননা হয়েছে। তিনি আদালতকে ডিক্টেড করার চেষ্টা করেছেন। তিনি সরকারি দলের শীর্ষ নেতা ও সংসদ উপনেতা। পরে এক ব্রিফিংয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, সাজেদা চৌধুরী গত ২৭ জুলাই একটা বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধপরাধের বিচারে ইনের দরাক কি, আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে। তাজুল ইসলাম বলেন, সরকারি দলের একজন শীর্ষ নেতার এ ধরনের মন্তব্যে অভিযুক্তদের ন্যায়বিচার পাওয়া ব্যাহত হবে।
গত ২৭ জুলাই ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্য রাখেন। সভায় সাজেদা চৌধুরী বলেন, (দৈনিক আমার দেশে প্রতিবেদন) রাজাকাররা আইন মেনে একাত্তরে নির্যাতন করেনি। কাজেই এত আইন দেখলে হবে না। বসে বসে আইন কপচালে হবে না। আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে।
অনেকেই প্রশ্ন তোলে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে এত আইন-কানুনের কী দরকার? তারা (স্বাধীনতা বিরোধীরা) যখন অত্যাচার করেছে, তখন কোন আইন দেখে করেছিল? আইন দেখে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধ করিনি।
সাজেদা চৌধুরীকে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আমলে নিয়ে তার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সাজেদা চৌধুরীকে তার বিরুদ্ধে আনা আদালত অবমাননার অভিযোগের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আজ তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
গত ২৭ জুলাই রাজধানীতে এক সভায় সাজেদা চৌধুরী বলেছিলেন, রাজাকাররা আইন মেনে একাত্তরে নির্যাতন করেনি। কাজেই এত আইন দেখলে হবে না। আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে।
ওই বক্তব্য আদালতের নজরে এনে গত ৫ আগস্ট সাজেদা চৌধুরীর বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হয়। আদালত ওই অভিযোগ আমলে নিয়ে আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের আদেশে সাজেদা চৌধুরীকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আইনজীবীর মাধ্যমেও তার ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। ব্যাখ্যা পাওয়ার পর উভয় পরে শুনানির পরবর্তী আদেশে দেবে।
শুনানিতে বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর বলেন, আমরা আদালত অবমাননার বিষয়ে তার বক্তব্য শুনব। এখানে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তার বক্তব্য শোনা উচিত।
ডিফেন্স কাউন্সেল অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্যে আদালত অবমাননা হয়েছে। তিনি আদালতকে ডিক্টেড করার চেষ্টা করেছেন। তিনি সরকারি দলের শীর্ষ নেতা ও সংসদ উপনেতা। পরে এক ব্রিফিংয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, সাজেদা চৌধুরী গত ২৭ জুলাই একটা বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধপরাধের বিচারে ইনের দরাক কি, আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে। তাজুল ইসলাম বলেন, সরকারি দলের একজন শীর্ষ নেতার এ ধরনের মন্তব্যে অভিযুক্তদের ন্যায়বিচার পাওয়া ব্যাহত হবে।
গত ২৭ জুলাই ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাজেদা চৌধুরীর বক্তব্য রাখেন। সভায় সাজেদা চৌধুরী বলেন, (দৈনিক আমার দেশে প্রতিবেদন) রাজাকাররা আইন মেনে একাত্তরে নির্যাতন করেনি। কাজেই এত আইন দেখলে হবে না। বসে বসে আইন কপচালে হবে না। আগেই দু/একটাকে ঝুলিয়ে দিলে ওদের আইন নিয়ে কপচানি বন্ধ হবে।
অনেকেই প্রশ্ন তোলে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে এত আইন-কানুনের কী দরকার? তারা (স্বাধীনতা বিরোধীরা) যখন অত্যাচার করেছে, তখন কোন আইন দেখে করেছিল? আইন দেখে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধ করিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন