এবার যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার এটিএম আজহারুল ইসলাম
জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরপরই আজ তাকে তার মগবাজারস্থ বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধ তথা মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (১) আজ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানানো হয়। তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতন, মানবতাবিরোধী অপরাধে নেতৃত্ব দান এবং সহয়তার অভিযোগ আনা হয় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে তাকে গ্রেফতারের আবেদনে বল হয় তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তদন্তে তার বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাকে গ্রেপতার করা না হলে তিনি দেশে বিদেশে যুদ্ধাপরাধ বিচার নস্যাতের জন্য চেষ্টা চলাবেন। এ অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করা না হলে তদন্ত কাজ বাঁধাগ্রস্ত হতে পারে এবং সাক্ষীদের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আবেদন গ্রহণ করে সকাল ১১টার দিকে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। গ্রেফতারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেয়া হয় পুলিশের প্রতি।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর দুপুর দুইটার পর রমনা থানা পুলিশ এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরপরই এটিএম আজহারুল ইসলামের বাসার সামনে বিপুল সংখ্যাক পুলিশ অবস্থান নেয়।
আগামীকাল বৃহষ্পতিবার তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হবে বলে জানিয়েছেন রমনা অঞ্চল পুলিশের ডিসি নুরুল ইসলাম। গ্রেফতার করে প্রিজন ভ্যানে ওঠানোর সময় এটিএম আজহারুল ইসলাম বাসার সামনে অপেক্ষমান সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেছেন তাকে মিথ্যা অভিযোগে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি সকলের নিকট দোয়ার আবেদন করেছেন।
কাকরাইলে পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন মামলায় ১০ মাস ২৭ দিন বন্দী থাকার পর গত ১৬ আগস্ট বৃহষ্পতিবার এটিএম আজহারুল ইসলাম জামিনে মুক্তি পান।
আজ সকালে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নূরজাহান বেগম মুক্তা ট্রাইব্যুনালে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানান। বন্দী জামায়াত নেতাতের পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী প্যানেলের সদস্য ফরিদ উদ্দিন খান বলেন সকালে কোর্ট শেষ হবার সামান্য পূর্বে তিনি খবর পেয়ে ট্রাইব্যুনালে পৌছেন। তিনি ছাড়া তখন অভিযুক্ত পক্ষে কোন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেননা।
এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানানো হয়েছে এ খবরের ভিত্তিতে ট্রাইব্যুনালের সামনে বিপুল সংখ্যাক সাংবাদিক উপস্থিত হন আজ। জামায়াত নেতাদের পক্ষে অ্যাডভোকেট গিয়াসউদ্দিন আহমেদ মিঠু, ফরিদ উদ্দিন খান, ব্যারিস্টার ইহসান এ সিদ্দিকী, ব্যারিস্টার নাজিব মুমিন, , শিশির মো: মনির, রেজাউল করিম প্রমুখ আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে এসে উপস্থিত হন। কোর্ট বসার অপক্ষোয় থাকেন তারা। গতকাল আর এটিএম আজহারুল ইসলমাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছেনা এ সংবাদ নিশ্চিত হবার পর সংবাদিক এবং আইনজীবীদের অনেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যান।
গ্রেফতারের পূর্বে বাসার সামনের দৃশ্য
সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামের বড় মগবাজারের ৯১/বি (এফ টাওয়ার) বাসভবনের সামনে জড়ো হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ, র্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা সেখানে অবস্থান করতে থাকে। উৎসুক লোকজন এসময় ভিড় করে রাস্তায়। ডিএমপি’র রমনা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার সৈয়দ নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এসময় ভবনের মূল গেইটের সামনে অবস্থান নেন। এছাড়া গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ওই ভবনের চারদিকে ঘেরাও করে রাখে। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, গ্রেফতারের ব্যাপারে আদালতে নির্দেশ হয়েছে খবর পেয়ে সেখানে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায়ের কপি তাদের হাতে পৌঁছলেই এটিএম আজহারকে গ্রেফতার করবেন বলে জানান।
এদিকে আদালতের নির্দেশের কপি প্রথমে রমনা থানায় পৌঁছে। পরে ২টার কিছু আগে রায়ের কপি নিয়ে মগবাজারে যায় রমনা থানা পুলিশ। দুপুর ২টার দিকে রায়ের কপি নিয়ে ডিসি নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একদল এফ টাওয়ারের ৫ তলায় এটিএম আজহারের বাসায় প্রবেশ করেন। পুলিশ কর্মকর্তা এসময় এটিএম আজহারের সঙ্গে গ্রেফতার নিয়ে রায়ের ব্যাপারে কথা বলেন। এক পর্যায় তিনি প্রস্তুতি নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার সাথে বাসা থেকে বের হয়ে আসেন। এসময় এটিএম আজহার এক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের বলেন, আমাকে অন্যায় ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই সরকারের পতন আন্দোলনের মাধ্যমেই ঘটবে। তিনি বলেন, জন সমর্থনই প্রমান করবে যে, সরকারের এসব সাজানো নাটক।
দুপুর ২টা ২৫ মিনিটের দিকে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারকে পুলিশের একটি প্রিজনভ্যানে তুলে মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর কার্যালয়ে রওনা হয়। ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে প্রিজনভ্যানটি ডিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করে। ডিএমপি’র রমনা জোনের ডিসি নুরুল ইসলাম এসময় সাংবাদিকদের জানান, আদালতের রাযের কপি হাতে পৌছার পরেই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। তিনি বলেন, আদালতের রায় অনুযায়ী ২৪ ঘন্টার মধ্যেই এটিএম আজহারকে আদালতে হাজির করা হবে। তিনি জানান, এটিএম আজহার জামিনে বের হওয়ার পর থেকেই পুলিশের নজরদারীতে ছিলেন। ডিএমপি’র মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, এটিএম আজহারকে আজ ডিবি কার্যালয়ে রাখা হবে। আজ বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরপরই আজ তাকে তার মগবাজারস্থ বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধ তথা মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (১) আজ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের পক্ষ থেকে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানানো হয়। তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতন, মানবতাবিরোধী অপরাধে নেতৃত্ব দান এবং সহয়তার অভিযোগ আনা হয় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে তাকে গ্রেফতারের আবেদনে বল হয় তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তদন্তে তার বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাকে গ্রেপতার করা না হলে তিনি দেশে বিদেশে যুদ্ধাপরাধ বিচার নস্যাতের জন্য চেষ্টা চলাবেন। এ অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করা না হলে তদন্ত কাজ বাঁধাগ্রস্ত হতে পারে এবং সাক্ষীদের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আবেদন গ্রহণ করে সকাল ১১টার দিকে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। গ্রেফতারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেয়া হয় পুলিশের প্রতি।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর দুপুর দুইটার পর রমনা থানা পুলিশ এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরপরই এটিএম আজহারুল ইসলামের বাসার সামনে বিপুল সংখ্যাক পুলিশ অবস্থান নেয়।
আগামীকাল বৃহষ্পতিবার তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হবে বলে জানিয়েছেন রমনা অঞ্চল পুলিশের ডিসি নুরুল ইসলাম। গ্রেফতার করে প্রিজন ভ্যানে ওঠানোর সময় এটিএম আজহারুল ইসলাম বাসার সামনে অপেক্ষমান সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেছেন তাকে মিথ্যা অভিযোগে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি সকলের নিকট দোয়ার আবেদন করেছেন।
কাকরাইলে পুলিশের গাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন মামলায় ১০ মাস ২৭ দিন বন্দী থাকার পর গত ১৬ আগস্ট বৃহষ্পতিবার এটিএম আজহারুল ইসলাম জামিনে মুক্তি পান।
আজ সকালে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নূরজাহান বেগম মুক্তা ট্রাইব্যুনালে এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানান। বন্দী জামায়াত নেতাতের পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী প্যানেলের সদস্য ফরিদ উদ্দিন খান বলেন সকালে কোর্ট শেষ হবার সামান্য পূর্বে তিনি খবর পেয়ে ট্রাইব্যুনালে পৌছেন। তিনি ছাড়া তখন অভিযুক্ত পক্ষে কোন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেননা।
এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতারের আবেদন জানানো হয়েছে এ খবরের ভিত্তিতে ট্রাইব্যুনালের সামনে বিপুল সংখ্যাক সাংবাদিক উপস্থিত হন আজ। জামায়াত নেতাদের পক্ষে অ্যাডভোকেট গিয়াসউদ্দিন আহমেদ মিঠু, ফরিদ উদ্দিন খান, ব্যারিস্টার ইহসান এ সিদ্দিকী, ব্যারিস্টার নাজিব মুমিন, , শিশির মো: মনির, রেজাউল করিম প্রমুখ আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে এসে উপস্থিত হন। কোর্ট বসার অপক্ষোয় থাকেন তারা। গতকাল আর এটিএম আজহারুল ইসলমাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছেনা এ সংবাদ নিশ্চিত হবার পর সংবাদিক এবং আইনজীবীদের অনেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যান।
গ্রেফতারের পূর্বে বাসার সামনের দৃশ্য
সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামের বড় মগবাজারের ৯১/বি (এফ টাওয়ার) বাসভবনের সামনে জড়ো হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ, র্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা সেখানে অবস্থান করতে থাকে। উৎসুক লোকজন এসময় ভিড় করে রাস্তায়। ডিএমপি’র রমনা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার সৈয়দ নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এসময় ভবনের মূল গেইটের সামনে অবস্থান নেন। এছাড়া গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ওই ভবনের চারদিকে ঘেরাও করে রাখে। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, গ্রেফতারের ব্যাপারে আদালতে নির্দেশ হয়েছে খবর পেয়ে সেখানে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায়ের কপি তাদের হাতে পৌঁছলেই এটিএম আজহারকে গ্রেফতার করবেন বলে জানান।
এদিকে আদালতের নির্দেশের কপি প্রথমে রমনা থানায় পৌঁছে। পরে ২টার কিছু আগে রায়ের কপি নিয়ে মগবাজারে যায় রমনা থানা পুলিশ। দুপুর ২টার দিকে রায়ের কপি নিয়ে ডিসি নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একদল এফ টাওয়ারের ৫ তলায় এটিএম আজহারের বাসায় প্রবেশ করেন। পুলিশ কর্মকর্তা এসময় এটিএম আজহারের সঙ্গে গ্রেফতার নিয়ে রায়ের ব্যাপারে কথা বলেন। এক পর্যায় তিনি প্রস্তুতি নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার সাথে বাসা থেকে বের হয়ে আসেন। এসময় এটিএম আজহার এক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের বলেন, আমাকে অন্যায় ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই সরকারের পতন আন্দোলনের মাধ্যমেই ঘটবে। তিনি বলেন, জন সমর্থনই প্রমান করবে যে, সরকারের এসব সাজানো নাটক।
দুপুর ২টা ২৫ মিনিটের দিকে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারকে পুলিশের একটি প্রিজনভ্যানে তুলে মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর কার্যালয়ে রওনা হয়। ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে প্রিজনভ্যানটি ডিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করে। ডিএমপি’র রমনা জোনের ডিসি নুরুল ইসলাম এসময় সাংবাদিকদের জানান, আদালতের রাযের কপি হাতে পৌছার পরেই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। তিনি বলেন, আদালতের রায় অনুযায়ী ২৪ ঘন্টার মধ্যেই এটিএম আজহারকে আদালতে হাজির করা হবে। তিনি জানান, এটিএম আজহার জামিনে বের হওয়ার পর থেকেই পুলিশের নজরদারীতে ছিলেন। ডিএমপি’র মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, এটিএম আজহারকে আজ ডিবি কার্যালয়ে রাখা হবে। আজ বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন