মেহেদী হাসান, ২৯/৮/২০১২
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষের সাক্ষী ৯ নং সাব সেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আল তালুকদারের বাড়িতে পুলিশ গিয়ে হুমকি এবং ভয়ভীতি দেখিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ দুপুরে যখন পুলিশ সাক্ষী শামসুল আলম তালুকদারের বাগেরহাট শহরের বাসায় যায় তখন তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেননা। তার স্ত্রীকে তার অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বলে জানিয়েছেন শামসুল আলম তালুকদার। বাসায় গিয়ে পুলিশ তাকে খোঁজার নামে বিভিন্ন জিনিসপত্র ওলটপালট করে বলে অভিযোগ করেছেন ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে।
ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আজ বুধবার মাওলানা সাঈদীর পক্ষে তারা একজন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির করেছিলেন সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। তিনি মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম তালুকদার নন। কিন্তু বিভিন্ন টিভির খবরে প্রচার করা হয় যে, মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আজ বুধবার সাক্ষী শামসুল আলম তালুকদার ট্রাইব্যুনালে হাজির হন সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে বলা হয় ভুল করে টিভিগুলো সাক্ষী শামসুল আলমের নাম প্রচারের পরপরই তার বাসায় পুলিশ গিয়ে হাজির হয় ।
এর আগেও মাওলানা সাঈদীর পক্ষে বেশ কয়েকজন সাক্ষীর বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হুমকি, ভয়ভীতি দেখানো জিনিসপত্র ভাংচুর করার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে। কাউকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে । কেই কেই দীর্ঘদিন থেকে নিরাপত্তার কারনে বাড়িছাড়া।
মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম তালুকদার জানান নয়া দিগন্তকে জানান তিনি সুন্দরবন ৯ নং সাবসেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। ৯ নং সাব সেক্টার কমান্ডার কমান্ডার মেজর (অব) জিয়াউদ্দিন আহমদ এর অধীনে তিনি সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মাওলানা সাঈদীর পক্ষের একজন সাক্ষী। অন্যদিকে মেজার জিয়াউদ্দিন আহমেদ ছিলেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে একজন সাক্ষী। তবে তিনি মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে আসেননি।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষের সাক্ষী ৯ নং সাব সেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আল তালুকদারের বাড়িতে পুলিশ গিয়ে হুমকি এবং ভয়ভীতি দেখিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ দুপুরে যখন পুলিশ সাক্ষী শামসুল আলম তালুকদারের বাগেরহাট শহরের বাসায় যায় তখন তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেননা। তার স্ত্রীকে তার অবস্থান সম্পর্কে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বলে জানিয়েছেন শামসুল আলম তালুকদার। বাসায় গিয়ে পুলিশ তাকে খোঁজার নামে বিভিন্ন জিনিসপত্র ওলটপালট করে বলে অভিযোগ করেছেন ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে।
ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আজ বুধবার মাওলানা সাঈদীর পক্ষে তারা একজন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির করেছিলেন সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। তিনি মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম তালুকদার নন। কিন্তু বিভিন্ন টিভির খবরে প্রচার করা হয় যে, মাওলানা সাঈদীর পক্ষে আজ বুধবার সাক্ষী শামসুল আলম তালুকদার ট্রাইব্যুনালে হাজির হন সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে বলা হয় ভুল করে টিভিগুলো সাক্ষী শামসুল আলমের নাম প্রচারের পরপরই তার বাসায় পুলিশ গিয়ে হাজির হয় ।
এর আগেও মাওলানা সাঈদীর পক্ষে বেশ কয়েকজন সাক্ষীর বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হুমকি, ভয়ভীতি দেখানো জিনিসপত্র ভাংচুর করার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে ডিফেন্স টিমের পক্ষ থেকে। কাউকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে । কেই কেই দীর্ঘদিন থেকে নিরাপত্তার কারনে বাড়িছাড়া।
মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম তালুকদার জানান নয়া দিগন্তকে জানান তিনি সুন্দরবন ৯ নং সাবসেক্টরের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। ৯ নং সাব সেক্টার কমান্ডার কমান্ডার মেজর (অব) জিয়াউদ্দিন আহমদ এর অধীনে তিনি সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মাওলানা সাঈদীর পক্ষের একজন সাক্ষী। অন্যদিকে মেজার জিয়াউদ্দিন আহমেদ ছিলেন মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে একজন সাক্ষী। তবে তিনি মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে আসেননি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন