৫/৬/২০১৪
জামায়াতে ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানী শুরু হয়েছে। বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
শুনানীর শুরুতে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদিন অভিযোগ গঠন আদেশ পড়ে শোনান। এরপর সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী নজরুল ইসলাম অভিযোগ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। প্রথম দিন মুহম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে এক নং অভিযোগ বদিউজ্জামান হত্যাকান্ড বিষয়ে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য পড়ে শোনান। এরপর শুনানী আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
শুনানীর সময় মুহম্মদ কামারুজ্জামানের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে আদালতে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রীম কোর্ট বার কাউন্সিলের সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির এবং শাহীনুর ইসলাম ।
১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত বছর ৯ মে মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদন্ড দেয়।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষ মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৭টি অভিযোগ এনেছিল। এর মধ্যে তাকে দুটি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড, দুটি অভিযোগে যাবজ্জীবন এবং আরেকটি অভিযোগে ১০ বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। অপর দুটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয় ট্রাইব্যুনালের রায়ে।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানী শুরু হয়েছে। বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানী গ্রহণ করেন।
শুনানীর শুরুতে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদিন অভিযোগ গঠন আদেশ পড়ে শোনান। এরপর সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী নজরুল ইসলাম অভিযোগ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। প্রথম দিন মুহম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে এক নং অভিযোগ বদিউজ্জামান হত্যাকান্ড বিষয়ে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য পড়ে শোনান। এরপর শুনানী আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
শুনানীর সময় মুহম্মদ কামারুজ্জামানের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে আদালতে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রীম কোর্ট বার কাউন্সিলের সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট শিশির মো: মনির এবং শাহীনুর ইসলাম ।
১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত বছর ৯ মে মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদন্ড দেয়।
ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষ মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৭টি অভিযোগ এনেছিল। এর মধ্যে তাকে দুটি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড, দুটি অভিযোগে যাবজ্জীবন এবং আরেকটি অভিযোগে ১০ বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। অপর দুটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয় ট্রাইব্যুনালের রায়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন